প্রভাবক কঠিন, তরল এবং গ্যাসীয়, এই তিন অবস্থাতেই বিরাজমান হতে পারে। বিক্রিয়ক এবং প্রভাবকের ভৌত অবস্থার ওপর নির্ভর করে প্রভাবন এবং প্রভাবককে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমন–
১. সমসত্ত্ব প্রভাবক এবং প্রভাবন,
২. অসমসত্ত্ব প্রভাবক এবং প্রভাবন।
১. সমসত্ত্ব প্রভাবক এবং প্রভাবন : যখন বিক্রিয়ক এবং প্রভাবকের ভৌত অবস্থা একই হয় তখন সেই বিক্রিয়াকে সমসত্ত্ব প্রভাবন এবং ঐ প্রভাবককে সমসত্ত্ব প্রভাবক বলে। যেমন, কার্বক্সিলিক অ্যাসিড থেকে এস্টার তৈরীর সময় দ্রবীভূত H+ সমসত্ত্ব প্রভাবকের কাজ করে।
২. অসমসত্ত্ব প্রভাবক এবং প্রভাবন : যখন প্রভাবককের ভৌত অবস্থা বিক্রিয়কের ভৌত অবস্থার থেকে আলাদা হয় তখন সেই বিক্রিয়াকে অসমসত্ত্ব প্রভাবন এবং ঐ প্রভাবককে অসমসত্ত্ব প্রভাবক বলে। যেমন, হেবার বস পদ্ধতিতে কঠিন লোহার টুকরো ব্যবহার করা হয় নাইট্রোজেন এবং হাইড্রোজেন গ্যাস থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস তৈরীর সময়।
২. অসমসত্ত্ব প্রভাবক এবং প্রভাবন : যখন প্রভাবককের ভৌত অবস্থা বিক্রিয়কের ভৌত অবস্থার থেকে আলাদা হয় তখন সেই বিক্রিয়াকে অসমসত্ত্ব প্রভাবন এবং ঐ প্রভাবককে অসমসত্ত্ব প্রভাবক বলে। যেমন, হেবার বস পদ্ধতিতে কঠিন লোহার টুকরো ব্যবহার করা হয় নাইট্রোজেন এবং হাইড্রোজেন গ্যাস থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস তৈরীর সময়।