কোনো প্রয়োজনীয় সংখ্যক নিউক্লিয়ন একত্রিত হয়ে একটি স্থায়ী নিউক্লিয়াস গঠন করতে যে পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হয়, বা কোনো নিউক্লিয়াসকে ভেঙ্গে এর নিউক্লিয়নগুলোকে পরস্পরের প্রভাব হতে মুক্ত করতে নিউক্লিয়াসকে বাইরে থেকে যে পরিমাণ শক্তি সরবরাহ করতে হয় তাকে নিউক্লিয়ার বন্ধন শক্তি বলে।
আয়তন অপরিবর্তিত রেখে কোন গ্যাসে যদি কিছু তাপ প্রদান করা হয়, তাহলে ঐ গ্যাসের অন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধি পাবে। ফলে গ্যাসের তাপমাত্রা ও চাপ বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু গ্যাস কোন বহিঃস্থ কাজ করতে পারবে না যেহেতু আয়তন স্থির। আবার, চাপ স্থির রেখে যদি গ্যাসে পরিমাণ তাপ প্রদান করা হয়, তাহলে ঐ তাপ এ ক্ষেত্রেও গ্যাসের তাপমাত্রা বৃদ্ধি…
এডোবি ইলাস্ট্রেটর সিএস (Adobe Illustrator CS) একটি এডিটিং সফটওয়্যার। ডিজাইনের জগতে যে সফটওয়্যারটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে আছে তার নাম এডোবি ইলাস্ট্রেটর সিএস। এই সফটওয়্যার দিয়ে ছবি আঁকা, অন্য কোন মাধ্যমের ছবি ইমপোর্ট করে তার ওপর এডিটিং করাসহ ডেস্কটপ পাবলিশিং এর যাবতীয় কাজগুলো সুন্দরভাবে করা যায়। সম্ভবত নব্বই দশকের শুরুর দিকে বাংলাদেশে ইলাস্ট্রেটর নামের সফটওয়্যারটির…
ব্যবস্থাপনার দ্বিতীয় কাজটি হলো সংগঠিতকরণ। এর মাধ্যমে ব্যবসায়ের প্রয়োজনীয় সব উপকরণ এবং সম্পদকে যথাযথভাবে ব্যবহার করার জন্য কর্মীদের মাঝে দায়িত্ব ও ক্ষমতা বণ্টন এবং আন্তঃসম্পর্ক তৈরি করা হয়। সংগঠন কাজকে প্রকৃতি অনুযায় সাজিয়ে দেয়। ফলে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জন সহজ হয়। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের সব সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতসহ কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা সহজ হয়।
চার্লসের সূত্র অনুযায়ী আমরা জানি, −273°C তাপমাত্রায় যে কোন গ্যাসের আয়তন শূন্য হয়ে যায় এবং এই তাপমাত্রাকে পরম শূন্য তাপমাত্রা বলে। এটা একটি তাত্ত্বিক ধারণা মাত্র। কারণ বাস্তবে -273°C তাপমাত্রার অনেক আগেই গ্যাসসমূহ তরলে পরিণত হয়ে যায়। মহাবিশ্বে –273°C তাপমাত্রার চেয়ে কম তাপমাত্রা কোথাও থাকতে পারে না। তাই –273°C কে পরম শূন্য তাপমাত্রা বলে।
মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণার নাম হলো পরমাণু এবং প্রতিটি পরমাণু আরও অতি সূক্ষ্ম ক্ষুদ্র কণিকা দ্বারা গঠিত, এদেরকে পরমাণুর মূল কণিকা বলে। পরমাণুর মূল কণিকা তিন প্রকার। যথা– (i) স্থায়ী মূল কণিকা (ii) অস্থায়ী মূল কণিকা (iii) কম্পোজিট কণিকা। (i) স্থায়ী মূল কণিকা : যেসব মূল কণিকা সব পরমাণুতে বিদ্যমান তাদেরকে স্থায়ী মূল কণিকা বলে। এরা হলো ইলেকট্রন, নিউট্রন এবং…
শরীরের যে স্থানে Cancer-এর আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করা হয় সে স্থান থেকে যৎসামান্য কোষকলা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়। এ পরীক্ষাকে বলা হয় বায়োপসি টেস্ট (Biopsy Test)। ক্যান্সার চিকিৎসায় বায়োপসি বহুল প্রচলিত একটি টেস্ট। জীববিজ্ঞান (Biology) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন-১। প্লীহার সঞ্চালনে অংশগ্রহণকারী পেশীর গঠন ব্যাখ্যা করো। উত্তরঃ প্লীহার সঞ্চালনে অংশগ্রহণকারী পেশী হলো…
