মরিচা কীভাবে তৈরি হয়?
জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিতে একটি মৌলিক পদার্থ লোহার সাথে অন্য একটি মৌলিক পদার্থ অক্সিজেনের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে মরিচার সৃষ্টি হয়।
জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিতে একটি মৌলিক পদার্থ লোহার সাথে অন্য একটি মৌলিক পদার্থ অক্সিজেনের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে মরিচার সৃষ্টি হয়।
★সারমর্ম লিখুনঃ শৈশবে সদুপদেশ যাহার না রোচে, জীবনে তাহার কভু মূর্খতা না ঘোচে। চৈত্র মাসে চাষ দিয়া না বোনে বৈশাখে, কবে সেই হৈমন্তিক ধান্য পেয়ে থাকে। সময় ছাড়িয়া দিয়া করে পন্ডশ্রম, ফল চাহে সেও অতি নির্বোধ অধম। খেয়াতরী চলে গেলে বসে থাকে তীরে, কিসে পার হবে, তরী না আসিলে ফিরে? ▣ সারমর্মঃ জীবনে সার্থকতা অর্জনের জন্যে ছেলেবেলা…
ওজোন অক্সিজেনের একটি রূপভেদ। এর সংকেত O3। অক্সিজেনের তিনটি পরমাণু নিয়ে ওজোন গঠিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৬৫ মাইল ওপরে বায়ুমণ্ডলের চতুর্থ স্তরকে ওজোন স্তর বলা হয়। এখানে ওজোন গ্যাসের গাঢ়ত্ব সবচেয়ে বেশি। ওজোন গ্যাস বর্ণহীন, তবে অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করলে একে নীল দেখায়। এছাড়া ওজোনস্তর পৃথিবীতে উৎপন্ন শব্দকে প্রতিফলিত করে। ওজনের ব্যবহার ১. খাবার পানি বিশুদ্ধকরণে…
যে বংশগত রোগে কোনো মানুষ বিভিন্ন বর্ণের বিশেষত লাল ও সবুজ বর্ণের পার্থক্য করতে পারেনা বা চিনতে পারেনা, সেই প্রকার অস্বাভাবিকতাকে বর্ণান্ধতা বলে। এ রোগের কোনো চিকিৎসা নেই, তবে ইসিহারা টেস্টের মাধ্যমে বর্ণান্ধতা পরীক্ষা করা হয়। আবার মানুষের যে বংশগত রোগের কারণে আঘাতপ্রাপ্ত স্থান (ক্ষত, কাটা স্থান) থেকে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয় না অর্থাৎ রক্ত জমাট বাঁধে না…
আমরা জানি কোনো একটি তরল তলে একটি টান বা বল সর্বদা ক্রিয়া করে এবং এই বল তরল তলের ক্ষেত্রফল হ্রাস করতে চেষ্টা করে। সুতরাং এ অবস্থায় তরল তলের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি করতে হলে ঐ বলের বিরুদ্ধে কিছু কাজ করতে হবে। এ কাজ স্থিতিশক্তি হিসেবে তরল তলে সঞ্চিত থাকবে। তরল পৃষ্ঠের এই স্থিতিশক্তিকে আপাতভাবে পৃষ্ঠশক্তি বা তল শক্তি বলে।…
১. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আসলে কী? ক. এক ধরনের মাধ্যম খ. এক ধরনের পত্রিকা গ. এক ধরনের প্রযুক্তি ঘ. এক ধরনের যোগাযোগ সঠিক উত্তর : গ ২. বর্তমানে বিনোদনের সবচেয়ে বড় মাধ্যম কোনটি? ক. টেলিভিশন খ. কম্পিউটার গ. স্মার্টফোন ঘ. রেডিও সঠিক উত্তর : ক ৩. জিপিএসের পূর্ণাঙ্গ রূপ কী? ক. গ্লোবাল প্রসেসিং সিস্টেম…
যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের শ্বেত-রক্তকণিকা দেহরক্ষার অংশ হিসেবে ক্ষণপদ সৃষ্টি করে দেহে অনুপ্রবেশকারী জীবাণু (ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্রভৃতি) বা টিস্যুর মৃতকোষ ও অন্যান্য বহিরাগত কণাকে গ্রাস ও এনজাইমের সাহায্যে ধ্বংস করে দেহকে আজীবন সুস্থ রাখতে সচেষ্ট থাকে তাকে ফ্যাগােহটোসিস (Phagocytosis) বলে। ইমিউনতন্ত্রের প্রধানতম কাজ হচ্ছে সমন্বিত ও কার্যকর ফ্যাগােসাইটোসিস চালু রাখা। ফ্যাগােসাইটোসিসের ধাপসমূহ (Steps of Phagocytosis) সম্পূর্ণ ফ্যাগােসাইটোসিস…