কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ-সহজ ধাঁধা উত্তর সহ | ধাঁধা উত্তর সহ+কঠিন ধাঁধা-ধাঁধা ও উত্তর | চ্যালেঞ্জিং ধাঁধা ১০০+
আসছালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক সবাই কেমন আছেন। আসা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না যে মজা করতে পছন্দ করে না। গ্রাম বাংলাতে ধাঁধার প্রশ্ন ও উত্তরের মাধ্যমে মজা করার প্রচলন অনেক দিনের। আমাদের এই পোস্টে রয়েছে কিছু গ্রাম বাংলার সাড়াজাগানো ধাঁধার প্রশ্ন ও উত্তর।আসা করি তোমাদের অনেক ভালো লাগবে।
ধাঁধা উত্তর সহ -ধাঁধা ও উত্তর-ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর সহ
১)এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই দুম দুমিয়ে আছায় খাই।
উত্তরঃ ঝাঁটা।
২) সর্প বটে তার চারটি পা ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?
উত্তরঃ গুই-সাপ।
(৩) জনম গেল দুখে বুকে আমার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।
উত্তরঃ হুঁকো।
(৪) কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।
উত্তরঃ মাটির হাড়ি।
(৫) আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।
উত্তরঃ মামা।
(৬) দুধ দিয়া ফুল সাজে খাইতে অনেক মিঠা লাগে।
উত্তরঃ সন্দেশ।
(৭) কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ মা বলেছে, বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।
উত্তরঃ লবণ।
(৮) চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।
উত্তরঃ পালকি।
(৯) যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।
উত্তরঃ বাদুর।
(১০) ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।
উত্তরঃ সূর্য।
(১১) হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
(১২) সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।
উত্তরঃ মেঘ।
(১৩) এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
(১৪) চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
(১৫) তি অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।
উত্তরঃ তামাক।
কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ
(১৬) তেল চুকচুক পাতা ফলের ওপর কাঁটা পাকলে হয় মধুর মতো বিচি গোটা গোটা।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
(১৭) তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।
উত্তরঃ কমলা।
(১৮) কাঁচা খাও, পাকা খাও খাইতে রড় মিষ্টি আমি যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।
উত্তরঃ কলা।
(১৯) উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের ফল কাঁচা।
উত্তরঃ পেস্তাগাছ।
(২০) জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।
উত্তরঃ লবণ।
(২১) বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।
উত্তরঃ আনারস।
(২২) ঘরের মইধ্যে ঘর নাচে কনে-বর।
উত্তরঃ মশারি।
(২৩) আল বেয়ে যায় সাপ ফিরে ফিরে চায় বাপ।
উত্তরঃ সুঁই-সুতো।
(২৪) রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে যায় জীবন তো দূরের কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই কুপকাত।
উত্তরঃ দাবা খেলা।
২৫) এ হে হে হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কে? বুজতে পারলে বলুন কে সে?
উত্তরঃ বাতাস।
২৬) পানির জন্তু নয় তবুও পানিতেই বাস করে হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তরঃ নৌকা।
২৭) তিন অক্ষরে নাম যার সবার ঘরে রয় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে সর্ব লোকে খায়। পেট তার কেটে দিলে মধুর গান গায় শেষ অক্ষর বাদ দিলে খুব কামরায়
উত্তরঃ বিছানা।
২৮) তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।
উত্তরঃ আসাম।
২৯) সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
৩০) চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।
উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।
৩১) শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।
উত্তরঃ কয়লা।
৩২) এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।
উত্তরঃ টাকা।
৩৩) নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।
উত্তরঃ লাট্টু।
৩৪) বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।
উত্তরঃ কলা গাছ।
৩৫) একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??
উত্তরঃ ১০ জন।
সহজ ধাঁধা উত্তর সহ
৩৬) গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?
উত্তরঃ বাদাম।
৩৭) শেষ পাতে জবাব নেই, উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে, তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?
উত্তরঃ মিষ্টি।
৩৮) হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।
উত্তরঃ সার্ট।
৩৯) হাঁস, মুরগি, কবুতর ডিম দেয় আর গরু, ছাগল, মহিষ দুধ দেয়। বলতে হবে এমনকে আছে যে দুধ ও ডিম দুটোয় দিতে পারে?
উত্তরঃ দোকানদ্বার।
৪০) কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।
উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।
৪১) শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল।
৪২) চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
৪৩) পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
৪৪) বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ।
৪৫) হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।
৪৬) আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি।
৪৭) কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।
৪৮) শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী।
৪৯) শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট।
৫০) জলেতে জন্ম যার, জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে, ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।
উত্তরঃ কচুরি পানা।
৫১) দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়, যায় চলে বছর।
উত্তরঃ ঘড়ি।
৫২) চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়, ভালুক নয়, আস্ত মানুষ গিলি।
উত্তরঃ পালকি।
৫৩) আম নয়, জাম নয়, গাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।
৫৪) হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।
উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।
৫৫) মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।
উত্তরঃ মিছিল।
৫৬) পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।
উত্তরঃ কলম।
৫৭) শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।
উত্তরঃ নাচ।
৫৮) মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।
উত্তরঃ কুকুর।
৫৯) রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।
উত্তরঃ আগুন।
৬০) ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।
উত্তরঃ বাঁদুর।
৬১) কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?
উত্তরঃ লতি।
ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর ছবি
৬২) দু’অক্ষরে নাম তার বহু লোকে খায় শেষের অক্ষর বাদ দিলে হেঁটে চলে যায়।
উত্তরঃ পান।
৬৩) তিন অক্ষরে নাম ব্যঞ্জনে দেয় তাহার প্রভাবে আহা, স্বাদ ভালো হয়। মাথা কেটে গেলে সে যে গণ্য হবে কাঠি পেট কেটে ময়লা সে, নয় পরিপাটি।
উত্তরঃ মশলা।
৬৪) দু’অক্ষরে নাম লজ্জা নিবারণী প্রথম অক্ষর বাদ দিলে হয় আমার জননী শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাশুর ঘরণী।
উত্তরঃ জামা।
৬৫) আগে যায় ফিরে চায় ওটি তোমার কে ওর শ্বশুরকে আমার শ্বশুর বাবা বলেছে।
উত্তরঃ।
৬৬) কৃষ্ণবর্ণ তণুখান গুটি ছয় পা চুপচাপ রক্ত খায় নাহি কাটে রা।
উত্তরঃ উকুন।
৬৭) প্রাণ নেই বন্ধু নয়, চলে সাথে সাথে আলো পেলে তবে চলে দিনে কিংবা রাতে।
উত্তরঃ ছায়া।
৬৮) তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।
উত্তরঃ বাসন।
৬৯) দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রায় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে আপনজন হয়।
উত্তরঃ মাটি।
৭০) দু’অক্ষরের নাম তার সবার ঘরে রয় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয় শেষের অক্ষর বাদ দিলে জন্মদাতা হয়।
উত্তরঃ।
৭১) তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।
উত্তরঃ আলতা।
৭৩) বলতে পার কোন সে দেশ সূর্য উঠে না কোন সে দেশে জলও নাই মানুষ থাকে না।
উত্তরঃ সন্দেশ।
৭৩) তিন অক্ষর নাম, বাঙ্গালীরা খায় মাঝের অক্ষর গেলেও একই জিনিস হয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে শীত পোশাক হয় শেষের অক্ষর বাদ দিলে চীনের খাদ্য হয়।
উত্তরঃ চাউল।
৭৪) চারি দিকে কাঁটা বেত মাথায় মুকুট খান সাহেব।
উত্তরঃ আনারস।
৭৫) সুখাদ্য মোটেও না তবু লোকে খায় হুমড়ি খেয়ে অসর্তকে পড়ি এ ধরায় বৃদ্ধরা খায় যদি, করে হায় হায় যুবকে খেলে পরে লাজে মরে যায়।
উত্তরঃ আছার।
৭৬) ওপার থেকে এলো বুড়ি সাদা কাপড় পরে মহানন্দে বসল খেতে ঘাড় নেড়ে নেড়ে।
উত্তরঃ বক।
৭৭) কোন দেশ ঝোলে গাছে কোন দেশ বাজে কোন দেশ বলো দেখি তেল ঘিতে ভাজে।
উত্তরঃ মরিচ, কাশী, পুরী।
৭৮) চৌদ্দ পুরুষ ডাকছে ‘মামা’ আমিও তাই ডাকি সকলেরই মামা তিনি নাম তার কি জানি?
উত্তরঃ চাঁদ-সূর্য।
৭৯) কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা বলতে যদি না পারো তো বুঝবো তুমি হাঁদা।
উত্তরঃ নারিকেল।
৮০) এ হে হে হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কে? বুজতে পারলে বলুন কে সে?
উত্তরঃ বাতাস।
৮১) পানির জন্তু নয় তবুও পানিতেই বাস করে হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তরঃ নৌকা।
৮২) তিন অক্ষরে নাম যার সবার ঘরে রয় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে সর্ব লোকে খায়। পেট তার কেটে দিলে মধুর গান গায় শেষ অক্ষর বাদ দিলে খুব কামরায়
উত্তরঃ বিছানা।
৮৩) বলুনতো এমন কোন সে বস্তু পৃথিবীতে নেই তোমার আমার মুখের কথায় তবু আছে সে-ই।
উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।
৮৪) দু’অক্ষরে নাম তার বহু লোকে খায় শেষের অক্ষর বাদ দিলে হেঁটে চলে যায়।
উত্তরঃ পান।
৮৫) তিন অক্ষরে নাম ব্যঞ্জনে দেয় তাহার প্রভাবে আহা, স্বাদ ভালো হয়। মাথা কেটে গেলে সে যে গণ্য হবে কাঠি পেট কেটে ময়লা সে, নয় পরিপাটি।
উত্তরঃ মশলা।
৮৬) দু’অক্ষরে নাম লজ্জা নিবারণী প্রথম অক্ষর বাদ দিলে হয় আমার জননী শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাশুর ঘরণী।
উত্তরঃ জামা।
৮৭) আগে যায় ফিরে চায় ওটি তোমার কে ওর শ্বশুরকে আমার শ্বশুর বাবা বলেছে।
উত্তরঃ।
৮৮) প্রাণ নেই বন্ধু নয়, চলে সাথে সাথে আলো পেলে তবে চলে দিনে কিংবা রাতে।
উত্তরঃ ছায়া।
৮৯) তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।
উত্তরঃ বাসন।
৯০) দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রায় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে আপনজন হয়।
উত্তরঃ মাটি।
৯১) দু’অক্ষরের নাম তার সবার ঘরে রয় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয় শেষের অক্ষর বাদ দিলে জন্মদাতা হয়।
উত্তরঃ।
৯২) তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।
উত্তরঃ আলতা।
৯৩) বলতে পার কোন সে দেশ সূর্য উঠে না কোন সে দেশে জলও নাই মানুষ থাকে না।
উত্তরঃ সন্দেশ।
৯৪) তিন অক্ষর নাম, বাঙ্গালীরা খায় মাঝের অক্ষর গেলেও একই জিনিস হয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে শীত পোশাক হয় শেষের অক্ষর বাদ দিলে চীনের খাদ্য হয়।
উত্তরঃ চাউল।
৯৫) প্রাণীর দেহে থাকলে যা শেষ অক্ষর বাদ দিলেও তা মাথা কাটলে প্রাণহীন কি এ জিনিসটা?
উত্তরঃ চামড়া।
৯৬) হাত নেই পা নেই মুরো লেজ আছে যেখানে সেখানে ছোটে জলে মাঠে গাছে।
উত্তরঃ সাপ।
৯৭) একদন্ত তবুও গণপতি নয় অতি বড় বপু তাতে প্রাণ নাহি রয় দুটি হাত পাতালের গভিরে তাহার কে বলিতে পারে এই হেঁয়ালির সার।
উত্তরঃ ঢেঁকি।
৯৮) যা দিবে তাই খাবে পানি দিলে মরে যাবে।
উত্তরঃ চুলা।
৯৯) তোমার ঘরে আমার ঘরে সবার ঘরে রয় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে পানির রাস্তা হয় শেষের অক্ষর বাদ দিলে সবাই জ্ঞাত হয়। পেট কাটলে সবাই অস্থিত হয়। বলুনতো দিকি তা কি হয়?
উত্তরঃ জানালা।
১০০) পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়।
উত্তরঃ বাতাস।
১০১) কোন সে গাছের নাম বল তুমি শুনি প্রথম অক্ষর বাদ দিলে বলে কথা গণি মাঝের অক্ষর বাদ দিলে ব্যবহার করে নারী।
উত্তরঃ বাবলা।
১০২) তিন অক্ষরে বর্ষা কি এলো মাথা কেটে কত লোক সারি বসে গেল পা কেটে চলে যায় বাতিলের দলে ঘনছায়া, সূর্যকে কিসে দেয় ঢেকে।
উত্তরঃ বাদল।
১০৩) সাবান সোডা মাজন দিয়েও ময়লা নাহি যায় তিন অক্ষরে তারে ছাড়া রন্ধনে সংশয় হয়।
উত্তরঃ কয়লা।
১০৪) মার্জনা করি আমি যত মলিনতা একশটি ভাই মিলে বোঝায় একতা। নারীর হাত থাকি আমি এত সম্মান তবুও শ্রদ্ধাহীন, কী আমার নাম?
উত্তরঃ ঝাঁটা।
১০৫) কোথাও কোন জল দেখিনা মাঠের মাঝে জল চার অক্ষরের নাম তার কী এমন সে ফল?
উত্তরঃ তরমুজ।
১০৬) দিতে যদি দিতে হয় শ্বশুরকুলে দিই আর যদি দিতে হয় পরপুরুষে দিই বাপের ঘরে দেব কারে, লজ্জা করে ছিঃ তুমি আমার আমি তোমার তোমায় দেব কি?
উত্তরঃ ঘোমটা।
১০৭) বনের মাঝে আলো করা সুন্দর সে টিয়া সোনার মুকুট মাথায় দিয়ে এলো বাহিরিয়া।
উত্তরঃ আনারস।
১০৮) এখান থেকে দিলাম বৃষ্টি ঐ গাছটি বড়ই মিষ্টি
উত্তরঃ আখ গাছ।
১০৯) আ-কার ই-কার হীন বলো কোন গ্রাম মোয়া হতে বল সোনা সেই গ্রামের নাম।
উত্তরঃ জয়নগর।
১১০) ওপর থেকে পড়ল ছুরি ছুরি বলছে ঘুরে পড়ি।
উত্তরঃ বাঁশপাতা।
১১১) গণপতি নয় তবে সেও গুণধর একদন্ড বলা যায় লম্বা দেহ ধর।
উত্তরঃ ঢেঁকি।
১১২) হাত নেই পা নেই সব মানুষকে ধরে প্রভাবে কাতর হয় মাথা নুয়ে পড়ে।
উত্তরঃ মাথা ধরা ।
১১৩) বাঁদিক পাবে পেটটি কেটে কাটলে মাথা -মূল্য তিন অক্ষরের প্রিয় খাবার নেই কিছু তার তুল্য
উত্তরঃ বাদাম।
১১৪) তিন অক্ষরে নাম, কাঁচায় পাকায় খায় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে প্রাণটা চলে যায়, শেষ অক্ষর বাদ দিলে মিষ্টি সে ফল ঝটপট এখন আমায় নামটা খুলে বল
উত্তরঃ আমড়া।
১১৫) এমন একটি সুন্দর ফল উপরে তার ফিটফাট ভিতরে তার সদরঘাট।
উত্তরঃ মাকাল ফল।
১১৬) তিন অক্ষরে প্রাণী জলের পেট কাটলে নারীর গলে।
উত্তরঃ হাঙর।
১১৭) ছোট ছোট বেনো বনে কত হরিণ চড়ে দশ শিকারীর দল খোঁজে তায় দুই শিকারী মারে।
উত্তরঃ উকুন।
১১৮) মা মেয়েতে একই সাথে নদীতে নাও বাইতে থাকে।
উত্তরঃ মাঝি (মা+ঝি)।
১১৯) এক ঠোঙা, ফুল ওঠে মাথা বেঁকে থাকে রোদে পোড়ে জলে ভিজে চেন নাকি তারে।
উত্তরঃ ছাতা।
১২০) পাঁচ মেয়েকে তুলে দিল বত্রিশ জনের ঘাড়ে দূরে ছিল কর্তা-দিদা টেনে নিল ঘরে।
উত্তরঃ খাবার খাওয়া।
১২১) ডগায় খসখসে গোড়ায় মধু বলতে না পারে যে সে এক ভোঁদু।
উত্তরঃ আখ।
১২২) হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।
উত্তরঃ টাকা।
১২৩) শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে পায় সু-সম্মান।
উত্তরঃ পাখা।
১২৪) জন্মে ছিল ফর্সা সাদা কাজের জন্য কালো এক ডুব খায় এক গাদা মাছ নামটি তাহার বল।
উত্তরঃ জাল।
১২৫) কেমন স্বভাব তোর এ কেমন ধারা রাত্রে থাকিলে শুয়ে দিনে র’লি খাড়া।
উত্তরঃ মাদুর।
১২৬) বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায় কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়।
উত্তরঃ খিচুড়ি।
১২৭) এক দাঁড়া, বারো পা বলো কার আছে বাস করে জলে আর ডিম পাড়ে গাছে।
উত্তরঃ চিংড়ি।
১২৮) চলতে চলতে খসলো শির মাথা কাটলে চললো ফির।
উত্তরঃ পেন্সিল।
১২৯) গাছ নেই, শুধু পাতা মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গী করো যদিও পাও তার দেখা।
উত্তরঃ বই।
১৩০) জলে থাকে তবু মাছ নয় মাছ বলে বাজারে বিক্রি হয়।
উত্তরঃ চিংড়িমাছ।
১৩১) শৈশবে সে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ বৃদ্ধকালে দাড়ির জটা মাঝখানে সুরঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
ঘর সে এমন নেই দুয়ার মাটি চাপা ছাদের পর নিঃশব্দে মানুষ বাস যায়না আলো, নেই বাতাস।
উত্তরঃ কবর।
চ্যালেঞ্জিং ধাঁধা
ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর photo
ধাঁধা বই
অংকের ধাঁধা উত্তর সহ
ধাঁধা ১৮+ উত্তর সহ
হট ধাঁধা উত্তর সহ
ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
Tag:কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ-সহজ ধাঁধা উত্তর সহ, ধাঁধা উত্তর সহ+কঠিন ধাঁধা-ধাঁধা ও উত্তর, চ্যালেঞ্জিং ধাঁধা ১০০+,চ্যালেঞ্জিং ধাঁধা,ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর ফটো,ধাঁধা বই,অংকের ধাঁধা উত্তর সহ,ধাঁধা ১৮+ উত্তর সহ,ধাঁধা উত্তর সহ ছবি