Ssc And Hsc Suggestion
1 min read

এসএসসি বাংলা ১ম পত্র ফাইনাল সাজেশন (গদ্য) ২০২৩| SSC Bangla Suggestion 2023 | এস এস সি বাংলা সৃজনশীল ও বহুনির্বাচনি সাজেশন ২০২৩

এসএসসি বাংলা ১ম পত্র ফাইনাল সাজেশন (গদ্য) ২০২৩

যে সকল অধ্যায় থেকে বহুনির্বাচনি সাজেশন এখানে পাবেন একনজরে দেখে নিন।

  • সুভা
  • বই পড়া
  • মানুষ মুহাম্মদ (স.)
  • শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব
  • মমতাদি
  • একাত্তরের দিনগুলি

 

সুভা

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন : প্রতাপ সুভার মর্যাদা বুঝত কেন ?
উত্তর : ছিপ ফেলে মাছ ধরার সময় বাক্যহীন সঙ্গীই সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ বলে প্রতাপ সুভার মর্যাদা বুঝত ।
প্রশ্ন : সুভা কার কাছে মুক্তির আনন্দ পায় ?
উত্তর : সুভা বিপুল নির্বাক প্রকৃতির কাছে মুক্তির আনন্দ পায় ।
প্রশ্ন : সুভা গল্পে কাকে অকর্মণ্য বলা হয়েছে ?
উত্তর : সুভা গল্পে প্রতাপকে অকর্মণ্য বলা হয়েছে । প্রশ্ন : প্রতাপের প্রধান শখ কী ?
উত্তর : প্রতাপের প্রধান শখ ছিপ ফেলে মাছ ধরা ।
প্রশ্ন : সুভার বাবার নাম কী ?
উত্তর : সুভার বাবার নাম বাণীকণ্ঠ ।
প্রশ্ন : সুভার ভাষাবিশিষ্ট জীব সঙ্গী কে ?
উত্তর : সুভার ভাষাবিশিষ্ট জীব সঙ্গী প্রতাপ ।
প্রশ্ন : সুভা জলকুমারী হলে কী করত ?
উত্তর  : সুভা জলকুমারী হলে আস্তে আস্তে জল থেকে উঠে সাপের মাথায় মণি ঘাটে রেখে যেত ।
প্রশ্ন : গোঁসাইদের ছোট ছেলেটির নাম কী ?
উত্তর : গোঁসাইদের ছোট ছেলেটির নাম প্রতাপ ।

অনুধাবনমূলক প্রশ্নঃ

১। সুভাকে সুভার মা বিধাতার অভিশাপ বলে মনে করে কেন ?
২। ‘ তুমি আমাকে যাইতে দিয়ো না , মা’- উক্তিটি ব্যাখা করো ।
৩। সুভা পিতামাতার মনে সর্বদাই জাগরূক ছিলো কেন ? ব্যাখা করো ।
৪। সুভার সমস্ত হৃদয় অশ্রুবাষ্পে ভরে গেলো কেন ? ব্যাখা করো ।
৫। প্রতাপকে নিতান্ত অকর্মণ্য লোক কেন বলা হয়েছে ?
৬। প্রকৃতি কীভাবে সুভার ভাষার অভাব পূরণ করেছিলো ?

প্রয়োগমূলক ও উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের জন্য কবিতার মূলভাব টি ভালো করে জানতে হবে ।

মূলভাব

সুভা গল্পটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ‘ গল্পগুচ্ছ থেকে সংকলিত হয়েছে । বাকপ্রতিবন্ধী কিশোরী সুভার প্রতি লেখকের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা ও মমত্ববোধে গল্পটি অমর হয়ে আছে । সুভা কথা বলতে পারে না । মা মনে করেন , এ – তার নিয়তির দোষ , কিন্তু বাবা তাকে ভালোবাসেন । আর কেউ তার সঙ্গে মেশে না – খেলে না । কিন্তু তার বিশাল একটি আশ্রয়ের জগৎ আছে । যারা কথা বলতে পারে না সেই পোষা প্রাণীদের কাছে সে মুখর । তাদের সে খুবই কাছের জন । আর বিপুল নির্বাক প্রকৃতির কাছে সে পায় মুক্তির আনন্দ । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মূলত প্রতিবন্ধী মানুষের আশ্রয়ের জন্য একটি জগৎ তৈরি করেছেন এবং সেইসঙ্গে তাদের প্রতি আমাদের মমত্ববোধের উন্মেষ ঘটাতে চেয়েছেন ।

বই পড়া

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
প্রশ্ন : যথার্থ গুরুর কাজ কী ?
উত্তর : যথার্থ গুরুর কাজ শিষ্যের আত্মাকে উদ্বোধিত করা এবং তার অন্তর্নিহিত সকল প্রচ্ছন্ন শক্তিকে ব্যক্ত করে তোলা ।
প্রশ্ন : মনের দাবি রক্ষা না করলে কী বাঁচে না ?
উত্তর : মনের দাবি রক্ষা না করলে মানুষের আত্মা বাঁচে না ।
প্রশ্ন : প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্মনাম কী ?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্ম নাম ‘ বীরবল ‘ ।
প্রশ্ন : মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ শখ কোনটি ?
উত্তর : মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ শখ হচ্ছে বই পড়া ।
প্রশ্ন : লেখক কোনটিকে স্কুল – কলেজের ওপরে স্থান দিয়েছেন ?
উত্তর : লেখক লাইব্রেরিকে স্কুল – কলেজের ওপরে স্থান দিয়েছেন ।
প্রশ্ন : কিসের জন্য আমরা সকলে উদ্বাহ ?
উত্তর : শিক্ষার ফল লাভের জন্য আমরা সকলে উদ্বাহু।
প্রশ্ন : বিদ্যার্জনের ক্ষেত্রে শুরু কী ?
উত্তর : বিদ্যা অর্জনের ক্ষেত্রে গুরু উত্তরসাধন মাত্র ।
প্রশ্ন : সাহিত্যচর্চার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হওয়ার অর্থ কী ?
উত্তর : সাহিত্যচর্চার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হওয়ার অর্থ হলো জাতির জীবনীশক্তি হ্রাস করা ।

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন
১। ‘ দেহের মৃত্যুর রেজিস্টারি রাখা হয় , আত্মার হয় না’- ব্যাখা করো ।
২। ‘ বই পড়া ‘ প্রবন্ধে লেখক লাইব্রেরিকে স্কুল কলেজের উপর স্থান দিয়েছেন কেন ?
৩। লেখক লাইব্রেরিকে হাসপাতালের উপর স্থান দিয়েছেন কেন ?
৪। পাস করা ও শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় কেন ? ব্যাখা করো ।
৫। মনের দাবি রক্ষা না করলে মানুষের আত্মা বাঁচে না- প্রমথ চৌধুরী এ কথা কেন বলেছেন ?

প্রয়োগমূলক ও উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের জন্য কবিতার মূলভাব টি ভালো করে জানতে হবে ।

মূলভাব

 

বই পড়া ‘ প্রবন্ধটি প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধ সংগ্রহ থেকে নির্বাচন করা হয়েছে । একটি লাইব্রেরির বার্ষিক সভায় প্রবন্ধটি পঠিত হয়েছিল । আমাদের পাঠচর্চার অনভ্যাস যে শিক্ষা ব্যবস্থার ত্রুটির জন্য ঘটছে তা সহজেই লক্ষণীয় । আর্থিক অনটনের কারণে অর্থকরী নয় এমন সবকিছুই এদেশে অনর্থক বলে বিবেচনা করা হয় । সেজন্য বই পড়ার প্রতি লোকের অনীহা দেখা যায় । শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে লব্ধ শিক্ষা পূর্ণাঙ্গ নয় বলে ব্যাপকভাবে বই পড়া দরকার । কারণ সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত । যথার্থ শিক্ষিত হতে হলে মনের প্রসার দরকার । তার জন্য বই পড়ার অভ্যাস বাড়াতে হবে । এর জন্য লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন । বাধ্য না হলে লোকে বই পড়ে না । লাইব্রেরিতে লোকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বই পড়ে যথার্থ শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারে । প্রগতিশীল জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য সাহিত্যচর্চা করা আবশ্যক বলে লেখক মনে করেন ।

মানুষ মুহম্মদ (স.)

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন : ‘ পুলকদীপ্তি ‘ অর্থ কী ?
উত্তর : ‘ পুলকদীপ্তি ‘ অর্থ আনন্দের উদ্ভাস ।
প্রশ্ন : ছাত্রজীবনে মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী কোন আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন ?
উত্তর : ছাত্রজীবনে মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন ।
প্রশ্ন : মানুষ মুহম্মদ ( স . ) রচনাটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ।
উত্তর : মানুষ মুহম্মদ ( স . ) রচনাটি মরু ভাস্কর গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ।
প্রশ্ন : তায়েফের অবস্থান কোথায় ?
উত্তর : তায়েফের অবস্থান সৌদি আরবের দক্ষিণে ।
প্রশ্ন : মানুষ মুহম্মদ ( স . ) ‘ প্রবন্ধে ‘ স্থিতধী ‘ বলা হয়েছে কাকে ?
উত্তর : মানুষ মুহম্মদ ( স . ) ‘ প্রবন্ধে স্থিতধী বলা হয়েছে হযরত আবুবকর ( রা . ) – কে ।
প্রশ্ন : হযরতের ইন্তেকালের পর বহু হাদিস উদ্ধৃত করেন কোন নারী ?
উত্তর : হযরতের ইন্তেকালের পর বহু হাদিস উদ্ধৃত করেন বিবি আয়েশা ( রা . ) ।
প্রশ্ন : শেষ পন্ত হযরত মুহম্মদ ( স . ) – এর মৃত্যুশয্যার পার্শ্বে কে ছিলেন ?
উত্তর : মহামতি আবুবকর ( রা . ) শেষ পর্যন্ত হযরত মুহম্মদ ( স . ) – এর মৃত্যুশয্যার পার্শ্বে ছিলেন ।

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

১। ‘ মানুষের একজন হইয়াও মুহম্মদ ( সাঃ ) দূর্লভ’- কথাটি কে বলেছেন ?
২। খাদিজা ( রহ ) এর হযরত মুহম্মদ ( সাঃ ) কে পছন্দ করার কারণ ব্যাখা করো ।
৩। মহামতি আবু বকর ( রা . ) গম্ভীরভাবে জনতার মধ্যে দাঁড়ালেন কেন ?
৪। এদের জ্ঞান দাও প্রভু , এদের ক্ষমা করো । ‘ কথাটি বুঝিয়ে লেখো ।
৫। ‘ বিবি আয়েশার মর্মছেড়া বিলাপ সমস্ত মানুষের সমগ্র বিশ্বের’- ব্যাখা করো ।

প্রয়োগমূলক ও উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের জন্য মূলভাব টি ভালো করে জানতে হবে।

মূলভাব

“ মানুষ মুহম্মদ ( স . ) ‘ প্রবন্ধটি মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী রচিত ‘ মরু ভাস্কর ‘ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে । হযরত মুহম্মদ ( স . ) – এর মানবিক গুণাবলি এ প্রবন্ধে বিশ্লেষণ করা হয়েছে । হযরত ছিলেন মানুষের নবি । তাই মানুষের পক্ষে যা আচরণীয় তিনি তারই আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন । তিনি বিপুল ঐশ্বর্য , ক্ষমতা ও মানুষের অগাধ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার মধ্যে থেকেই একজন সাধারণ মানুষের মতো জীবনযাপন করে গেছেন । ক্ষমতা ও মহত্ত্ব , প্রেম ও দয়া তাঁর অজস্র চারিত্রিক গুণের মধ্যে প্রধান । তাঁর সারা জীবন মানব জাতির কল্যাণের জন্য নিয়োজিত ছিল । মানুষের শ্রেষ্ঠ আদর্শ হিসেবে তিনি তাঁর জীবন রূপায়িত করে তুলেছিলেন । তাঁর সাধনা , ত্যাগ , কল্যাণচিন্তা ছিল বিশ্বের সমগ্র মানুষের জন্য অনুকরণীয় । হযরত মুহম্মদ ( স . ) এর মৃত্যুর পর তাঁর অনুসারীগণের মধ্যে যে বেদনা ও হতাশা দেখা দিয়েছিল তা প্রশমন করার জন্য হযরত আবুবকর ( রা ) মহানবি ( স . ) – এর জীবনের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে প্রচণ্ড শোককে শান্ত করেন । মানুষ হিসেবে হযরতের বৈশিষ্ট্যের আলোচনাই এ প্রবন্ধের প্রতিপাদ্য বিষয় ।

শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন : ‘ ক্ষুৎপিপাসা ‘ শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর : ক্ষুৎপিপাসা ‘ শব্দের অর্থ হলো— ক্ষুধা ও তৃষ্ণা –
প্রশ্ন : মোতাহের হোসেন চৌধুরীর অনুবাদ গ্রন্থ দুটির নাম লেখ ?
উত্তর : মোতাহের হোসেন চৌধুরীর অনুবাদ গ্রন্থ দুটির নাম হলো সভ্যতা ও সুখ ।
প্রশ্ন : শিক্ষার আসল কাজ কী ?
উত্তর : শিক্ষার আসল কাজ মূল্যবোধ সৃষ্টি করা ।
প্রশ্ন : শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব ‘ প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ?
উত্তর : শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব প্রবন্ধটি সংস্কৃতি কথা ‘ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ।
প্রশ্ন : ‘ লেফাফাদুরস্তি ‘ শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর : ‘ লেফাফাদুরন্তি ‘ শব্দের অর্থ বাইরের দিক ত্রুটিহীন কিন্তু ভিতরে প্রতারণা ।
প্রশ্ন : কোনটি আমাদের মানবসত্তার ঘরে নিয়ে যেতে পারে ?
উত্তর : শিক্ষা আমাদের মানবসত্তার ঘরে নিয়ে যেতে পারে ।
প্রশ্ন : শিক্ষার দুটি দিক কী কী ?
উত্তর : শিক্ষার দুটি দিকের একটি হলো প্রয়োজনের দিক , আর অপরটি হলো অপ্রয়োজনীয় দিক ।

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন : শিক্ষার কোন দিক জীবনকে উপভোগ করতে শেখায় ?
উত্তর : শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিকটি মানবজীবনকে উপভোগ করতে শেখায় ।
প্রশ্ন : শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব ‘ প্রবন্ধের লেখকের নাম কী ?
উত্তর : মোতাহের হোসেন চৌধুরী ।
প্রশ্ন : জীবসত্তা ও মানবসত্তা সম্পর্কে কোন প্রবন্ধে আলোচনা করা হয়েছে ?
উত্তর : শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব ‘ প্রবন্ধে জীবসত্তা ও মানবসত্তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ।
প্রশ্ন : শিক্ষা কী ?
উত্তর : শিক্ষা হচ্ছে জীবসত্তার ঘর থেকে মানবসত্তার ঘরে ওঠার মই ।
প্রশ্ন : কোন চেষ্টাকে লেখক অভিনন্দন জানিয়েছেন ?
উত্তর : অন্নচিন্তার নিগড় থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টাকে কিন্তু লেখক অভিনন্দন জানিয়েছেন ।
প্রশ্ন : মনুষ্যত্বের আহ্বান কখন মানুষের মর্মে গিয়ে পৌঁছাতে দেরি হয় ?
উত্তর : যখন প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি পায় না তখন মনুষ্যত্বের আহ্বান মানুষের মর্মে গিয়ে পৌঁছাতে দেরি হয় ।
প্রশ্ন : আত্মার পতন হয় কিসে ?
উত্তর : আত্মার পতন হয় আলস্য ও অসাধুতায়

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন :

১। কখন হাঁটার আনন্দ উপভোগ করা যায় না ?
২। প্রাণিত্বের বাঁধন থেকে মুক্তি বলতে কি বোঝানো হয়েছে ?
৩। শিক্ষাকে মই এর সাথে তুলনা করা হয়েছে কেন ?
৪। শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিকটি শ্রেষ্ঠ কেন ?
৫। লেফাফাদুরস্তি আর শিক্ষা এক কথা নয় কেন ?

প্রয়োগমূলক ও উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের জন্য মূলভাব টি ভালো করে জানতে হবে ।

মূলভাব

 

পাঠ – পরিচিতি : ‘ শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব ‘ প্রবন্ধটি মোতাহের হোসেন চৌধুরীর সংস্কৃতি কথা ‘ গ্রন্থের ‘ মনুষ্যত্ব ‘ শীর্ষক প্রবন্ধের অংশবিশেষ । মানুষের দুটি সত্তা- একটি তার জীবসত্তা , অপরটি মানবসত্তা বা মনুষ্যত্ব । জীবসত্তার প্রয়োজনে অনুবস্ত্রের চিন্তা থেকে মুক্তি এবং শিক্ষা লাভের মাধ্যমে মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটে । শিক্ষার ফলে মনুষ্যত্বের স্বাদ পেলে অন্নবস্ত্রের সমস্যার সমাধান সহজ হয়ে ওঠে শিক্ষার আসল কাজ মূল্যবোধ সৃষ্টি , জ্ঞান দান নয় ; জ্ঞান মূল্যবোধ সৃষ্টির উপায়মাত্র ।

মমতাদি

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন : মমতাদি কোথায় থাকে ? উত্তর : জীবনময়ের গলির সাতাশ নম্বর বাড়ির এক তলায় ।
প্রশ্ন : মমতাদি কত টাকা মাইনে ( বেতন ) আশা করেছিল ?
উত্তর : মমতাদি বারো টাকা মাইনে আশা করেছিল ।
প্রশ্ন : গৃহকর্মে মমতাদির মাইনে কত টাকা ঠিক হয়েছিল ?
উত্তর : গৃহকর্মে মমতাদির মাইনে পনেরো টাকা ঠিক হয়েছিল ।
প্রশ্ন : মমতাদির গালে লেখক কয়টি দাগ দেখতে পেল ?
উত্তর : মমতাদির গালে লেখক তিনটি দাগ দেখতে পেল ।
প্রশ্ন : কবে থেকে মমতাদির স্বামীর চাকরি হয়েছে ?
উত্তর : ইংরেজি মাসের পয়লা তারিখ থেকে ।
প্রশ্ন : কার উপর লেখকের মায়ের মায়া বসেছে ?
উত্তর : মমতাদির উপর লেখকের মায়ের মায়া বসেছে ।
প্রশ্ন : জীবনময় লেনের পরিবেশ কী রকম ?
উত্তর : জীবনময় লেনের পরিবেশ বিশ্রী এবং নোংরা ।

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন :

১. মমতাদিকে ছায়ামানবী ‘ বলা হয়েছে কেন ?
২. মমতাদি ‘ কীভাবে তার সঙ্কোচকে জয় করে ফেলল ?
৩। লেখকের মা কেন মমতাদিকে কাজ ছাড়তে বললেন ?
৪। মমতাদি চড় খাওয়ার বিষয়টা গোপণ করেছিলেন কেন ?
৫। মমতাদির বরের চাকরির জন্য ছোট ছেলেটি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে কেন ?

প্রয়োগমূলক ও উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের জন্য মূলভাব টি ভালো করে জানতে হবে ।

একাত্তরের দিনগুলি

 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

 
প্রশ্ন : জেনারেল নিয়াজী কত জন সৈন্য নিয়ে আত্মসমর্পণ করে ?
উত্তর : জেনারেল নিয়াজী নব্বই হাজার সৈন্য দিয়ে আত্মসমর্পণ করে ।
প্রশ্ন : ‘ কূটকৌশল ‘ শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর : ” কূটকৌশল ” শব্দের অর্থ হলো চতুরতা বা দুবুদ্ধি ।
প্রশ্ন : গোয়েবলস কে ?
উত্তর : গোয়েবলস হলো রাজনীতিতে প্রতিহিংসা ও মিথ্যা রটনার প্রবর্তক জার্মানি বংশোদ্ভূত হিটলারের সহযোগী ।
প্রশ্ন : মাখনের মতো রং কোন ফুলের ?
উত্তর : মাখনের মতো রং পিস ফুলের ।
প্রশ্ন : কোন অঞ্চলগুলোতে প্রথম গেরিলা তৎপরতা শুরু হয় ?
উত্তর : বর্ডারঘেঁষা অঙ্কুলগুলোতে প্রথম গেরিলা তৎপরতা শুরু হয় ।
প্রশ্ন : ১৯৭১ সালে মে মাসের কত তারিখ মাধ্যমিক স্কুল খোলার হুকুম হয়েছিল ?
উত্তর : ১৯৭১ সালের মে মাসের ৯ তারিখ মাধ্যমিক স্কুল খোলার হুকুম হয়েছিল ।
প্রশ্ন : ঢাকার কয় জায়গায় গ্রেনেড ফেটেছে ?
উত্তর : ঢাকার ছয় জায়গায় গ্রেনেট ফেটেছে ।
প্রশ্ন : কোন দিন একটানা বৃষ্টি হয়েছিল ?
উত্তর : রোববার সারা দিনভর একটানা বৃষ্টি হয়েছিল ।
প্রশ্ন : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে হাসান ইমামের ছদ্মনাম কী ?
উত্তর : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে হাসান ইমামের ছদ্মনাম ছিল সালেহ আহমদ ।
প্রশ্ন : একাত্তরের দিনগুলি কোন ধরনের রচনা ?
উত্তর : ‘ একাত্তরের দিনগুলি স্মৃতিচারণমূলক রচনা । জামী কে ?
প্রশ্ন : উত্তর : জামী লেখিকার ছোট ছেলে । প্রশ্ন : বাবুদের মামার বাড়ি কোথায় ?
উত্তর : বাপুর মামার বাড়ি শান্তিনগরে ।
প্রশ্ন : লেখিকার দুলাভাইয়ের বাসা কোথায় ?
উত্তর : লেখিকার দুলাভাইয়ের বাসা শান্তিনগরে ।

Rate this post