ক্রোমাটোগ্রাফি কি? ক্রোমাটোগ্রাফি কত প্রকার? What is Chromatography?
ক্রোমাটোগ্রাফির শ্রেণিবিভাগ
পৃথকীকরণ কৌশলের উপর ভিত্তি করে ক্রোমাটোগ্রাফিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়–
১. পরিশোষণ প্রণালী
২. বণ্টন বা বিভাজন প্রণালী।
ক্রোমাটোগ্রাফির শ্রেণিবিভাগ
পৃথকীকরণ কৌশলের উপর ভিত্তি করে ক্রোমাটোগ্রাফিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়–
১. পরিশোষণ প্রণালী
২. বণ্টন বা বিভাজন প্রণালী।
যৌগের আণবিক সংকেত হতে জানা যায় সেই যৌগের একটি অণুতে কী কী মৌলের কয়টি পরমাণু আছে; কিন্তু কোন পরমাণুর সাথে কোন পরমাণু সংযুক্ত তা বুঝা যায় না। এই অসুবিধা দূর করার জন্য গাঠনিক সংকেত ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ, কোনো বস্তুর অণুতে তার উপাদান পরমাণুসমূহ পরস্পরের সাথে কীভাবে সংযুক্ত আছে, তা দেখানোর জন্য যে সংকেত ব্যবহৃত হয়,…
থার্মোকাপল হচ্ছে দুটি ভিন্নধর্মী ধাতব তারের এমন একটি সিস্টেম যাদের এক প্রান্ত ওয়েল্ডিং করে বদ্ধ বর্তনী তৈরি করা হয় এবং মুক্ত প্রান্তদ্বয় একটি নির্দেশক হাতিয়ারের সঙ্গে সংযুক্ত করা থাকে। হাইস্পীড স্টীলকে কাটিং টুলে ব্যবহারের কারণ ব্যাখা কর। হাইস্পীড স্টীল খুব শক্ত এবং মূল্যবান মিশ্র ধাতু। এ প্রকার স্টীলে সাধারণত ০.৬৫-০.৭৫% কার্বন থাকে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে ১.৩%…
দরখাস্ত লেখার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব। যদিও দরখাস্ত অথবা আবেদনপত্র লেখার তেমন কঠিন কোন কাজ নয় কিন্তু না জানার কারণে সেই সহজ কাজটা কি অনেক কঠিন মনে হয়। ছোটখাটো কিছু নিয়ম মেনে দরখাস্ত লিখতে পারলে তার গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি বেড়ে যায়। স্কুলের অথবা কলেজের জন্য দরখাস্ত পত্র কিংবা চাকুরী ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের দরখাস্ত এর…
জনসংখ্যা বৃদ্ধি সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এছাড়া বিজ্ঞান শিক্ষা আমাদের আচরণ পরিবর্তন করে। এবং বিজ্ঞানের জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে জনসংখ্যা বৃদ্ধিজনিত সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ কারণেই আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিখি।
কর্মশিক্ষা কাকে বলে? যে শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন ধরনের কাজ, কাজের পদ্ধতি, কাজের দূরদর্শীতা এবং কাজের বিচক্ষণতা ও সময়ানুবর্তিতা সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করা যায়, তাকে কর্মশিক্ষা বলে ।
কম্পিউটার আবিষ্কারের প্রাথমিক যুগে কম্পিউটার নির্মাতার প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সুবিধামতো অঙ্ক, অক্ষর এবং বিভিন্ন চিহ্নাদি নির্দিষ্ট করার জন্য বিভিন্ন বাইনারি বিট প্যাটার্ন ব্যবহার করতেন। এর ফলে কোনো কোম্পানির সিপিইউ এর সাথে অন্য কোনো কোম্পানির তৈরি ইনপুট যন্ত্র বা আউটপুট যন্ত্র লাগালে তা সঠিকভাবে কাজ করত না। এ অসুবিধা দূর করার জন্য আসকি কোড ব্যবহার করা হয়।