রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসঃ দুইবোন এত চতুর ছিল যে, চোখের বালি দিয়ে রাজর্ষির সাথে যোগাযোগ করত ঘরের বাহিরে। শেষের কবিতা উপন্যাসের চার অধ্যায়ে গোরা বারবার মালঞ্চির জন্য বৌ ঠাকুরাণীর কাছে করুণা চাইল।
- দুইবোন
- চতুরঙ্গ ( চতুর)
- চোখের বালি
- রাজর্ষি
- যোগাযোগ
- শেষের কবিতা
- চার অধ্যায়
- গোরা
- মালঞ্চ
- বৌ ঠাকুরাণীর হাট
- করুণা
- ঘরে বাহিরে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাটক : রাজা ও রাণী তাসের দেশে নটির পূজা করতে বসন্তকালের যাত্রায় রুদ্রচন্দ্রকে বিসর্জন দিয়ে বাল্মীকির প্রতিভাকে অচলায়তন করলেন। এই শুনে চিত্রাঙ্গদা অরূপবতী শ্যামাকে নিয়ে ডাকঘরে বসে মুক্তমনে তপসী জপতে শুরু করলেন। সেখানে আরো উপস্থিত ছিল রক্তকরবী, চন্ডালিকা ও মালিণী।
- রাজা ও রাণী
- তাসের দেশ
- নটির পূজা
- বসন্ত
- কালের যাত্রা
- রুদ্রচন্ড
- বিসর্জন
- বাল্মীকির প্রতিভা
- অচলায়তন
- চিত্রাঙ্গদা ( নৃত্যনাট্য)
- অরূপরতন (অরূপবতী)
- শ্যামা (নৃত্যনাট্য)
- ডাকঘর
- মুক্তধারা ( মুক্তমনে)
- তাপসী ( তপসী)
- রক্তকরবী
- চন্ডালিকা
- মালিণী
- রাজা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ : পূরবী ভানুসিংহ ঠাকুরের কবিকাহিনী নিয়ে বনফুল ও গীতাঞ্জলী লিখেছে। কিন্তু পুনশ্চ এর কথা ও কাহিনী নবজাতক লেখকেরা তাদের জন্মদিনে সানাই বাজিয়ে বিচিত্র চৈত্রালিকে উৎসর্গ করলেন। শেষসপ্তাহের সন্ধ্যায় গীতালি ও সঞ্চয়িতা গীত গাইতে গাইতে ও গল্পসল্প করতে করতে ক্ষণিকের মধ্যে বলাকার বাড়িতে উপস্থিত হল। পরিশেষে শেষলেখায় বলতে চাই, মানসী ও শ্যামলী আরগ্য হয়ে মহুয়া মনে প্রভাত সংগীতে ও ছড়ায় খেয়া পুরষ্কার পেল।
- পূরবী
- ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলি
- কবিকাহিনী
- বনফুল
- গীতাঞ্জলী
- লেখন। (লিখেছে)
- পুনশ্চ
- কথা ও কাহিনী
- নবজাতক
- জন্মদিনে
- সানাই
- বিচিত্রতা
- চৈত্রালি
- চিত্রা
- উৎসর্গ
- শেষসপ্তক
- সন্ধ্যা সংগীত
- গীতালি
- সঞ্চয়িতা
- গীতবিতান
- গল্পসল্প
- ক্ষণিকা
- বলাকা
- পরিশেষ
- শেষলেখা
- মানসী
- শ্যামলী
- আরগ্য
- মহুয়া
- প্রভাত সংগীত
- ছড়ার ছবি
- খেয়া
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রহসন: চিরকুমার সভার সভাপতি বৈকুন্ঠের আর শেষ রক্ষা হলো না।
- চিরকুমার সভা
- বৈকুণ্ঠের খাতা
- শেষ রক্ষা