প্যারাগ্রাফ লেখার নিয়ম
- টপিক বা বিষয়,
- প্রধান অংশ ((Body), এবং
- সমাপনী বাক্য
- বিশেষজ্ঞ মতামত
- তথ্য ও পরিসংখ্যান
- ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাসমূহ
- অন্যদের অভিজ্ঞতা
- সংক্ষিপ্ত গল্প
- গবেষণা অধ্যয়ন
- নিজস্ব বিশ্লেষণ
- সাক্ষাৎকার
অনুসর্গ অব্যয় কাকে বলে? যে সকল অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বলে। যথা – ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না।
নির্দেশ কাকে বলে? নির্দেশ অর্থ বিশেষভাবে প্রদর্শন (অঙ্গুলিনির্দেশ)। এছাড়া নির্ধারণ, স্হিরীকরণ; আদেশ (কর্তব্যনির্দেশ); পরিচালন; উপদেশ (তার নির্দেশেই এ কাজ করেছি); উল্লেখ (কাকে নির্দেশ করে একথা বললে?)। নির্ধারণ করা; আদেশ বা উপদেশ দেওয়া; উল্লেখ করা।
নিত্য পুরুষবাচক শব্দ কাকে বলে? যে সকল পুরুষবাচক শব্দের লিঙ্গান্তর হয় না তাদের নিত্য পুরুষবাচক শব্দ বলে। রাষ্ট্রপতি, কাজী, কুস্তিগীর, কবিরাজ, পুরোহিত, জামাতা, কৃতদার, অকৃতদার, যোদ্ধা, ঢাকী, বিচারপতি, সেনাপতি।
অলুক বহুব্রীহি কাকে বলে? যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্ব বা পরপদের কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে অলুক বহুব্রীহি বলে। অলুক বহুব্রীহি সমাসে সমস্ত পদটি বিশেষণ হয়। যথা : মাথায় পাগড়ি যার = মাথায়পাগড়ি, গলায় গামছা যার = গলায়গামছা (লোকটি)। এরূপ – হাতে-খড়ি, কানে-কলম, গায়ে-পড়া, হাতে-বেড়ি, মাথায়-ছাতা, মুখে-ভাত, কানে-খাটো ইত্যাদি।
কারক শব্দটির অর্থ – যা ক্রিয়া সম্পাদন করে। বাক্যে ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের যে সম্পর্ক, তাকে কারক বলে। অর্থাৎ ক্রিয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত পদকে কারক বলে। কারক কত প্রকার কারক ছয় প্রকার। যথা: কর্তৃকারক, কর্ম কারক, করণ কারক, সম্প্রদান কারক, অপাদান কারক ও অধিকরণ কারক। একটি বাক্যে ছয়টি কারকের উদাহরণ- ১. কর্তৃকারক বাক্যে যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ক্রিয়া সম্পন্ন করে…
পদ বাংলা ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আজকে আপনাদেরকে পদ কাকে বলে ও এর প্রকারভেদ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দিতে চেষ্টা করবো। পদ কাকে বলে বাক্যে ব্যবহৃত অর্থবোধক ও বিভক্ত যুক্ত শব্দ বা ধাতুকে পদ বলে। সহজভাবে বলা যায় বাক্যের অর্ন্তগত প্রতিটা শব্দই এক একটি পদ। পদের প্রকারভেদ পদকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।যথাঃ ১। সব্যয় ২। অব্যয় সব্যয় পদকে…