Similar Posts
রেনাল করপাসল কাকে বলে?
রেনাল করপাসল কাকে বলে? রেনাল করপাসল বা মালপিজিয়ান অঙ্গ হলো নেফ্রনের একটি অংশ। রেনাল করপাসল দুটি অংশে বিভক্ত- গ্লোমেরুলাস ও বোম্যান্স ক্যাপসুল। বোম্যান্স ক্যাপসুল গ্লোমেরুলাসকে বেষ্টন করে রাখে। বোম্যান্স ক্যাপসুল দ্বিস্তর বিশিষ্ট পেয়ালার মতো প্রসারিত অংশ। অন্যদিকে গ্লোমেরুলাস ছাঁকনির মতো কাজ করে রক্ত থেকে পরিস্রুত তরল উৎপন্ন করে।
জীব বৈচিত্র্যের অর্থনৈতিক গুরুত্ব
জীব বৈচিত্র্যের অর্থনৈতিক গুরুত্ব জীববৈচিত্র্যের অর্থনৈতিক গুরুত্ব বহুবিধ। যথা – উদ্ভিদ প্রজাতি দিবালোকে পরিবেশ থেকে সংগৃহীত জল, কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং খনিজ দ্বারা সালোকসংশ্লেষ পদ্ধতিতে খাদ্য উৎপাদন করে নিজের কোশে সংরক্ষণ করে। মানুষ ও বেশির ভাগ প্রাণী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই খাদ্যের ওপর নির্ভরশীল। উদ্ভিদ প্রজাতি বা বনজ সম্পদ থেকে মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহারের নানাবিধ পোশাক প্রস্তুত…
শৈবালকে স্বভোজী উদ্ভিদ বলা হয় কেন?
শৈবালকে স্বভোজী উদ্ভিদ বলা হয় কেন? যেসব উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে তাদেরকে স্বভোজী উদ্ভিদ বলা হয়। শৈবাল ক্লোরোফিলযুক্ত হওয়ায় এরা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে। তাই শৈবালকে স্বভোজী উদ্ভিদ বলা হয়।
উচ্চ মানের আমিষ কাকে বলে?
উচ্চ মানের আমিষ কাকে বলে? বিভিন্ন ধরনের প্রাণিজ আমিষ যেমন- মাছ, মাংস, ডিম, পনির, ছানা, যকৃত ইত্যাদি উচ্চমানের আমিষ জাতীয় খাদ্য। এসব খাদ্যে দেহের প্রয়োজনীয় সংখ্যক অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায় যার সবকয়টা উদ্ভিজ্জ আমিষে থাকে না। তাই প্রাণিজ আমিষের জৈবমূল্য অনেক বেশি। সে জন্য প্রাণিজ আমিষকে উচ্চ মানের আমিষ বলে।
অ্যান্টিবায়োটিক কি? অ্যান্টিবায়োটিক কিভাবে তৈরী করবেন?
অ্যান্টিবায়োটিক এক ধরনের জীবজ পদার্থ যা অন্য অনুজীবকে ধ্বংস করতে বা বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করতে সমর্থ। বিভিন্ন জীব থেকে অ্যান্টিবায়োটিক পাওয়া যায়, বেশির ভাগই পাওয়া যায় ব্যাকটেরিয়া, স্ট্রেপ্টোমাইসিটিস ও মোল্ড জাতীয় ছত্রাক থেকে। মাটিই অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনকারী অনুজীবের উল্লেখযোগ্য বাসস্থান। চারটি genus এর অনুজীব থেকে বর্তমানে প্রচলিত বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিক পাওয়া যায়, যেমন- Bacillus, Streptomycin, Pennicillium ও Cephalosporium….
টক্সিক গলগণ্ড কাকে বলে?
টক্সিক গলগণ্ড কাকে বলে? অতিমাত্রায় থাইরক্সিন নামক হরমোন নিঃসরনের ফলে যে গলগণ্ড রোগ হয় তাই টক্সিক গলগণ্ড। এ রোগের লক্ষণগুলো হলো- হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, বুক ধড়ফড় করা, ক্ষধা বেড়ে যাওয়া ও অধিক ঘাম হওয়া। রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন দ্বারা এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।