অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কি?
অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কি?
যে বিক্রিয়ায় উৎপন্ন যৌগ অধঃক্ষেপ হিসেবে তলদেশে জমা হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে।
অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কি?
যে বিক্রিয়ায় উৎপন্ন যৌগ অধঃক্ষেপ হিসেবে তলদেশে জমা হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে।
একই পর্যায়ে যতো বাম হতে ডানদিকে যাওয়া যায় ততোই মৌলসমূহের ধাতু ধর্ম হ্রাস পায় কেন? একই পর্যায়ে যতই বাম থেকে ডানদিকে যাওয়া যায় মৌলসমূহের ধাতু ধর্ম ততোই হ্রাস পায়। একই পর্যায়ে বাম থেকে ডানদিকে যাওয়ার সময় মৌলের সর্ববহিঃস্থ কক্ষপথে নতুন কোনো কক্ষপথ যুক্ত হয় না। ফলে সর্বোচ্চ শক্তিস্তরে ইলেকট্রনসমূহ নিউক্লিয়াসের কাছাকাছি অবস্থান করে। পারমাণবিক ব্যাসার্ধ…
পর্যায় সারণির একই গ্রুপের মৌলগুলো দ্বারা গঠিত যৌগের বিক্রিয়া (Reactions Occuring in the Elements of the Same Group) পর্যায় সারণির একই গ্রুপের মৌলগুলো যে একই রকম ধর্ম প্রদর্শন করে। যেমন- 17 নং গ্রুপের মৌল F2, Cl2, Br2, I2 ইত্যাদি গ্যাস হাইড্রোজেনের সাথে বিক্রিয়া করে যথাক্রমে HF (g), HCl (g), HBr (g), HI (g) ইত্যাদি গ্যাস উৎপন্ন…
রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ কি? রসায়ন পরীক্ষাগারে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার হয় যা ব্যবহারের পরে সিংক দিয়ে পয়ঃনিষ্কাশন প্রণালীতে ছেড়ে দিলে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। এ সমস্যা রোধ কল্পে ক্ষতিকারক এসকল দ্রব্য সংরক্ষণ করার প্রক্রিয়াকে রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ বলে।
শিখা পরীক্ষা কি? বুনসেন দীপ শিখার সাহায্যে কোনো লবণের ক্যাটায়ন শনাক্ত করার পদ্ধতিকে শিখা পরীক্ষা বলে। শিখা পরীক্ষায় গাঢ় HCl ব্যবহার করা হয় কেন? সাধারণভাবে ধাতুসমূহের লবণসমূহ আয়নিক প্রকৃতির হওয়ায় এগুলো অনুদ্বায়ী। তন্মধ্যে, ক্লোরাইড লবণসমূহের উদ্বায়িতা তুলনামূলকভাবে কিছুটা বেশি। এসব লবণের সাথে গাঢ় HCl যোগ করলে বুনসেন বার্নারের অনুজ্জ্বল শিখায় বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বর্ণ দেয়। এজন্য শিখা পরীক্ষায়…
বিকারের দ্রবণকে তাপ দেওয়ার কৌশল কী? বিকারের অভ্যন্তরস্থ দ্রবণকে উত্তপ্ত করতে হলে ত্রিপদী স্ট্যান্ডের উপর রক্ষিত তারজালির ওপর রেখে করতে হবে – কোনো মতেই সরাসরি উন্মুক্ত শিখায় তাপ দেওয়া যাবে না। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে উত্তম পন্থা পানিগাহে উষ্ণকরণ। তাপ দেওয়ার সময় বিকারে রক্ষিত দ্রবণ বা তরল শুকিয়ে যেন না যায় তা লক্ষ রাখতে হবে। স্বল্প…
মোল ভগ্নাংশ কি? কোনো মিশ্রণের একটি উপাদানের মোল সংখ্যার সঙ্গে ঐ মিশ্রণে উপস্থিত মোট মোল সংখ্যার অনুপাতকে ঐ উপাদানের মোল ভগ্নাংশ বলে। যেমন- একটি মিশ্রণে A উপাদানের মোল সংখ্যা nA এবং A ও B উপাদানদ্বয়ের মোল সংখ্যা n হলে nA/n অনুপাতটি মিশ্রণে A উপাদানের মোল ভগ্নাংশ।