Similar Posts
প্রতিসরণের সূত্র
প্রতিসরণের সূত্র আলোর প্রতিসরণ দুইটি সূত্র মেনে চলে। সূত্র দুইটিকে প্রতিসরণের সূত্র বলে। সূত্রগুলো নিম্নে প্রদত্ত হলো- প্রথম সূত্রঃ আপতিত রশ্মি, প্রতিসৃত রশ্মি এবং আপতন বিন্দুতে অঙ্কিত অবিলম্ব সর্বদা একই সমতলে অবস্থান করে। দ্বিতীয় সূত্রঃ এক জোড়া নির্দিষ্ট মাধ্যম ও নির্দিষ্ট বর্ণের আলোর তির্যক আপতনের ক্ষেত্রে, আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোণের সাইনের অনুপাত সর্বদা ধ্রুব।
মহাকর্ষীয় প্রাবল্য কাকে বলে?
মহাকর্ষীয় প্রাবল্য কাকে বলে? মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে একক ভরের একটি বস্তু স্থাপন করলে, বস্তুটি যে আকর্ষণ বল অনুভব করে, তাকে ঐ ক্ষেত্রের দরুণ ঐ বিন্দুর তীব্রতা বা প্রাবল্য বলে। মহকর্ষীয় প্রাবল্য একটি ভেক্টর রাশি এবং এর দিক ভারকেন্দ্র অভিমুখী। আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে এর একক হলো Nkg-1
ইঞ্জিনের দক্ষতা কাকে বলে?
ইঞ্জিনের দক্ষতা কাকে বলে? কোনো তাপ ইঞ্জিন দ্বারা কাজে রূপান্তরিত তাপ শক্তির পরিমাণ এবং ইঞ্জিন দ্বারা শোষিত তাপশক্তির পরিমাণের অনুপাতকে ইঞ্জিনের দক্ষতা বলে। ইঞ্জিনের দক্ষতা = ইঞ্জিন দ্বারা কাজে রূপান্তরিত তাপশক্তি ÷ ইঞ্জিন দ্বারা শোষিত তাপশক্তি
পড়ন্ত বস্তুর (Falling bodies) সূত্রাবলি
পড়ন্ত বস্তুর (Falling bodies) সূত্রাবলি পড়ন্ত বস্তু(Falling bodies) সম্পর্কে গ্যালিলিও তিনটি সূত্র বের করেন। এগুলোকে পড়ন্ত বস্তুর সূত্র বলে। এ সূত্রগুলো একমাত্র স্থির অবস্থান থেকে বিনা বাধায় পড়ন্ত বস্তুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বস্তু বিনা বাধায় মুক্তভাবে পড়বে অর্থাৎ এর উপর অভিকর্ষজ বল ছাড়া অন্য কোনো বল ক্রিয়া করবে না। যেমন- বাতাসের বাধা এর উপর কাজ করবে…
সিরামিক চুম্বক কি নামে পরিচিত?
সিরামিক চুম্বক কি নামে পরিচিত? সিরামিক চুম্বক ফেরাইট নামে পরিচিত।
বল প্রয়োগ করলে সকল ক্ষেত্রে কাজ সমান হয় না কেন?
বল প্রয়োগ করলে সকল ক্ষেত্রে কাজ সমান হয় না কেন? আমরা জানি, কাজ = বল ** বলের দিকে অতিক্রান্ত দূরত্ব(সরণ)। যদি বস্তুর ওপর বল প্রয়োগের ফলে সরণ শূন্য হয় তবে কৃতকাজ শূন্য হবে। আবার বল প্রয়োগে বস্তুর সরণ বলের বিপরীতে হলে কৃতকাজ ঋণাত্মক কিন্তু বলের দিকে সরণ ঘটলে কৃতকাজ ধনাত্মক। তাই বল প্রয়োগে সকল ক্ষেত্রে কৃতকাজ সমান হয়…