Similar Posts
অসদ প্রতিবিম্ব কাকে বলে?
অসদ প্রতিবিম্ব কাকে বলে? কোনো বিন্দু থেকে নিঃসৃত আলোক রশ্মি গুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসরিত হয়ে প্রকৃত পক্ষে দ্বিতীয় কোনো বিন্দুতে মিলিত হয় না কিন্তু দ্বিতীয় কোনো বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্চে বলে মনে হয়, তখন ঐ দ্বিতীয় বিন্দুতে প্রথম বিন্দুর যে প্রতিবিম্ব দেখা যায় তাকে অসদ বা অবাস্তব প্রতিবিম্ব বলে। সমতল দর্পণে এবং উত্তল দর্পণে এ…
সাম্য বল কাকে বলে? | সাম্য বল কি?
সাম্য বল কাকে বলে? কোনো বস্তুর উপর যে বলের ক্রিয়ায় সাম্যাবস্থা সৃষ্টি হয়, তাদেরকে সাম্য বল বলে। একাধিক বল কোনো বস্তুর উপর ক্রিয়া করলে যদি বলের লব্ধি শূন্য হয় অর্থাৎ বস্তুটির কোনো ত্বরণ না হয়, তখন আমরা বলি বস্তুটি সাম্যাবস্থায় আছে। আর যে বলগুলো এ সাম্যাবস্থায় তৈরি করে তাদেরকে সাম্য বল বলে। সাম্য বল
ঋণাত্মক বা বিপরীত ভেক্টর কি?
ঋণাত্মক বা বিপরীত ভেক্টর কি? নির্দিষ্ট দিক বরাবর কোনো ভেক্টরকে ধনাত্মক ধরলে তার বিপরীত দিকে সমমানের সমজাতীয় ভেক্টরকে ঋণাত্মক ভেক্টর বা বিপরীত ভেক্টর বলে।
কর্মদক্ষতা কী?
কর্মদক্ষতা কী? কোনো ব্যবস্থা বা যন্ত্র থেকে প্রাপ্ত মোট কার্যকর শক্তি এবং ব্যবস্থায় বা যন্ত্রে প্রদত্ত মোট শক্তির অনুপাতকে ঐ ব্যবস্থার বা যন্ত্রে কর্মদক্ষতা বলে। কর্মদক্ষতাকে η(ইটা) দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
বেশি মসৃণ বা অমসৃণ কাগজে লিখা কঠিন কেন?
বেশি মসৃণ বা অমসৃণ কাগজে লিখা কঠিন কেন? বেশি মসৃণ কাগজে লেখার সময় কাগজের ঘর্ষণ বল খুবই কম হয়, ফলে কলম পিছলিয়ে যেতে পারে। আবার বেশি অমসৃণ কাগজে লেখার সময় কাগজের ঘর্ষণ বল বেশি হয় ফলে দ্রুত লেখা সম্ভব হয় না। এজন্য বেশি মসৃণ বা অমসৃণ কাগজে লিখা বেশ কঠিন।
শক্তি ও ক্ষমতার মধ্যে পার্থক্য
শক্তি ও ক্ষমতার মধ্যে পার্থক্য শক্তি ও ক্ষমতার মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং শক্তি ক্ষমতা ১ কোন বস্তুর কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে। কোন বস্তু একক সময়ে যে কাজ করতে পারে তাকে ক্ষমতা বলে। ২ মোট নিষ্পন্ন কাজ দিয়ে শক্তি নির্ধারণ করা হয়। শক্তি নির্ণয়ে তাই সময়ের প্রশ্ন আসে না। ক্ষমতা নির্ধারণে মোট কাজের কোন…