জ্যোতির্বিজ্ঞান কাকে বলে?
জ্যোতির্বিজ্ঞান কাকে বলে?
পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখায় মহাবিশ্ব সৃষ্টির বিভিন্ন তত্ত্ব এবং মহাকাশের নক্ষত্র, গ্রহ-উপগ্রহ, গ্রহানুপুঞ্জ-এ সকল জ্যোতিষ্কপুঞ্জ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়, তাকে জ্যোতির্বিজ্ঞান বলে।
পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখায় মহাবিশ্ব সৃষ্টির বিভিন্ন তত্ত্ব এবং মহাকাশের নক্ষত্র, গ্রহ-উপগ্রহ, গ্রহানুপুঞ্জ-এ সকল জ্যোতিষ্কপুঞ্জ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়, তাকে জ্যোতির্বিজ্ঞান বলে।
মৌলিক বল কাকে বলে? যে সকল বল মূল বা অকৃত্রিম অর্থাৎ অন্য কোনো বল থেকে উৎপন্ন হয় না বরং অন্যান্য বল এ সকল বলের প্রকাশ তাকে মৌলিক বল বলে।
অবস্থান কাকে বলে? অবস্থান বলতে কোনো বিন্দু প্রসঙ্গ কাঠামোর সাপেক্ষে কোথায় রয়েছে তা বোঝায়। যেমন আমরা স্কুল হতে বাসায় যাওয়ার পথে আমাদের অবস্থান ভিন্ন হতে পারে। আমরা যত বাসার কাছে যাব স্কুল সাপেক্ষে আমাদের অবস্থান তত দূরে হবে এবং বাড়ি সাপেক্ষে অবস্থান কাছে হবে।
স্থির অবস্থান থেকে নিচে পড়ার সময় বস্তুর ওজন বাড়ে না কমে? বস্তুর ওজন = বস্তুর ভর × অভিকর্ষজ ত্বরণ। বস্তুর ভর একটি ধ্রুব রাশি। সুতরাং অভিকর্ষজ ত্বরণের পরিবর্তন হলে ওজনের পরিবর্তন হয়। অভিকর্ষজ ত্বরণ বাড়লে ওজন বাড়ে, অভিকর্ষজ ত্বরণ হ্রাস পায়। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে উঠলে অভিকর্ষজ ত্বরণ হ্রাস পায়। আবার, উপর থেকে ভূ-পৃষ্ঠের দিকে আসতে থাকলে…
বিসদৃশ ভেক্টর কী? সমজাতীয় দুটি ভেক্টর যদি বিপরীত দিকে ক্রিয়া করে তবে বিসদৃশ ভেক্টর বলে। সমজাতীয় দুটি ভেক্টর একই দিকে ক্রিয়া না করলে অর্থাৎ সদৃশ না হলে তাদের বিসদৃশ বলে। চিত্রে A ও B ভেক্টর দুটি বিসদৃশ ভেক্টর।
নীহারিকা কাকে বলে? জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা নক্ষত্রের জন্ম মহাকাশে ভাসমান বিশাল বিশাল গ্যাস পিণ্ড থেকে। এই গ্যাস পিণ্ডগুলোকে বলা হয় নীহারিকা বা নেবুলা। পরিষ্কার আকাশে দিকে তাকালে দেখা যায় যে, কোথাও কোথাও আবছা আলোর একটা ছোপ ফুটে রয়েছে। খালি চোখে এ রকম অন্তত দুটো ছোপ দেখা যায় – একটা এন্ড্রোমিডা নক্ষত্রজগতে আর একটা কালপুরুষ নক্ষত্র জগতে।…
তাপ উৎপাদনের ক্ষেত্রে জুলের সূত্রটি হলো : W= JH. এখানে W= হলো সম্পন্ন কাজ বা ব্যয়িত শক্তি, H= হলো উৎপন্ন তাপ এবং J = হলো তাপের যান্ত্রিক তুল্যাঙ্ক।