ডিপ্লয়েড কি?
ডিপ্লয়েড কি?
ডিপ্লয়েড হলো দুটি হ্যাপ্লয়েড কোষের মিলন। সাধারণত উচ্চ শ্রেণির জনন কোষ সৃষ্টির সময় এবং অপত্য কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোসোম সংখ্যার অর্ধেক হয়। এ অবস্থাকে হ্যাপ্লয়েড বলে।
ডিপ্লয়েড হলো দুটি হ্যাপ্লয়েড কোষের মিলন। সাধারণত উচ্চ শ্রেণির জনন কোষ সৃষ্টির সময় এবং অপত্য কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোসোম সংখ্যার অর্ধেক হয়। এ অবস্থাকে হ্যাপ্লয়েড বলে।
সহজাত আচরণ কাকে বলে? কোনো একটি প্রজাতির অন্তর্ভূক্ত প্রতিটি প্রাণী কোনো প্রকারের পূর্ব অভিজ্ঞতা বা শিক্ষা ব্যতিরেকে আত্মরক্ষার জন্য বা জৈবিক প্রয়োজন মেটানোর তাগিদে বংশপরম্পরায় একই রকমভাবে যেসব জন্মগত অপরিবর্তনীয় আচরণ প্রদর্শন করে তাকে সহজাত আচরণ বলে। সহজাত আচরণের উদাহরণস্বরূপ বলা যায় – মাকড়সার জালবোনা, পাখির বাসা বানানো, মৌমাছির মৌচাক তৈরির প্রবৃত্তি ইত্যাদি। Also Read: আচরণ কি?
দেহের বাইরে এবং ভিতরের উদ্দীপনা গ্রহণ করা এবং সে অনুযায়ী উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করা এই তন্ত্রের কাজ। মস্তিষ্ক, সুষুম্নাকাণ্ড এবং করোটিক স্নায়ু নিয়ে স্নায়ুতন্ত্র গঠিত। এছাড়া স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র নামে স্নায়ুতন্ত্রের আরও একটি অংশ আছে। স্নায়ুতন্ত্রের এই অংশ দেহের অনৈচ্ছিক পেশির কাজগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। যে তন্ত্রের সাহায্যে প্রাণী উত্তেজনায় সাড়া দিয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে সম্পর্ক রক্ষা…
সমন্বয় কি? উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহে বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কার্যক্রম একযোগে সংঘটিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে সমন্বয় বলে।
ধমনি ও শিরার মধ্যে পার্থক্য নং ধমনি শিরা ১ হৃদপিন্ডে উৎপন্ন হয়ে দেহের কৈশিকনালিতে সমাপ্ত হয়। কৈশিকনালি থেকে উৎপন্ন হয়ে হৃদপিন্ডে সমাপ্ত হয়। ২ হৃদপিন্ড থেকে দেহের দিকে পরিবহন করে। দেহ থেকে হৃৎপিন্ডে দিকে রক্ত পরিবহন করে। ৩ পালমোনারি ধমনি ছাড়া অন্য ধমনিগুলো O2 সমৃদ্ধ রক্ত পরিবহন করে। রক্ত উজ্জল লাল বর্ণের। পালমোনারি শিরা ছাড়া অন্য…
প্রস্বেদনকে প্রয়োজনীয় অমঙ্গল বলা হয় কেন? প্রস্বেদনের মাধ্যমে উদ্ভিদ তার দেহের অতিরিক্ত পানি (৯৯%) বাষ্পাকারে বের করে দেয়। এ পানি উদ্ভিদদেহে নানা ক্ষতিসাধন করতে পারে। আবার প্রস্বেদনের কারণেই উদ্ভিদ সহজে মাটি থেকে পানি ও খনিজ লবণ শোষণ করতে পারে। শোষিত পানি সাহায্যে উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ ঘটায়। এর পাশাপাশি প্রস্বেদনের কিছু অপকারী ভূমিকা রয়েছে। যেমন- শোষণের চেয়ে…
নামকরণ কাকে বলে? কোনো বিশেষ প্রাণীকে চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে শ্রেণিবিন্যাসের যে সকল নিয়ম-কানুন ও পদ্ধতি অনুসারে প্রতিটি প্রজাতিভুক্ত প্রাণীদেরকে নির্দিষ্ট ও বিশেষ নাম প্রয়োগ করা হয়, তাকে নামকরণ (Nomenclature) বলে। নামকরণের সাহায্যে প্রতিটি প্রজাতির একটি করে সর্বজনীন স্বীকৃত নাম দেয়া হয়। যেমন: মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম Homo sapiens দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম Copsychus saularis।