Similar Posts
ট্রাকিড কাকে বলে? জাইলেম কাকে বলে?
ট্রাকিড কাকে বলে? ট্রাকিড কোষ লম্বা। এর প্রান্তদ্বয় সরু এবং সুচালো। প্রাচীরে লিগনিন জমা হয়ে পুরু হয় এবং অভ্যন্তরীণ গহ্বর বন্ধ হয়ে যায়। ফলে পানির চলাচল পাশাপাশি জোড়া কূপের মাধ্যমে হয়ে থাকে। প্রাচীরের পুরুত্ব কয়েক ধরনের হয়, যেমন- বলয়াকার, সর্পিলাকার, সোপানাকার, জালিকাকার কিংবা কূপাঙ্কিত। ফার্নবর্গ, নগ্নবীজী ও আবৃতবীজি উদ্ভিদের প্রাথমিক ও গৌণ জাইলেম কলায় ট্রাকিড…
সমীকরণিক কোষ বিভাজন কাকে বলে?
সমীকরণিক কোষ বিভাজন কাকে বলে? যে জটিল ও ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকৃতকোষী জীবের একটি মাতৃকোষ বিভাজনের মাধ্যমে সমআকৃতি ও সমগুণ সম্পন্ন দু’টি অপত্য কোষের সৃষ্টি করে যাদের ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোসোম সংখ্যার সমান তাকে মাইটোসিস বলে। শ্লাইখার (১৮৭৯) লক্ষ করেন, একটি দেহকোষীয় নিউক্লিয়াস বিভক্ত হয়ে দুটি অনুরূপ নিউক্লিয়াসে পরিণত হয় এবং তিনি এর নাম দেন…
আদি কোষ কাকে বলে?
আদি কোষ কাকে বলে? যে কোষের নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয় তাই আদিকোষ। যেসকল কোষে বা সেলে সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না তাদের প্রোক্যারিওটিক সেল বা আদিকোষ বলে। প্রোক্যারিওটিক সেলে নিউক্লিয়াস কোনো পর্দা দ্বারা বেষ্টিত থাকে না। ফলে নিউক্লিওবস্তু সাইটোপ্লাজমে ছড়ানো থাকে। এসব সেলে মাইটোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম ইত্যাদি অঙ্গাণু থাকে না তবে রাইবোজোম থাকে। নীলাভ সবুজ শৈবাল,…
নটোকর্ড কি? নটোকর্ডের ভিত্তিতে প্রাণিজতকে কত ভাগে ভাগ করা হয়?
নটোকর্ডঃ কর্ডাটা পর্বের প্রাণীদের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র এবং খাদ্যনালির মধ্যবর্তী অঞ্চলে লম্বালম্বিভাবে অবস্থিত অস্থিময় দণ্ডকে নটোকর্ড বলে। সমস্ত কর্ডাটা (Chordata) পর্বভূক্ত প্রাণিদেহের পরিস্ফূরণ কালের কোনো না কোনো দশায় নটোকর্ড দেখা যায়। নটোকর্ডের উপস্থিতিতে প্রাণিজগতকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা- ১. নন-কর্ডাটা (Non-chordata) : যে সকল প্রাণীল নটোকর্ড নেই তারাই নন-কর্ডাটা (Non-chordata)। যেমন- Periplaneta americana (তেলাপোকা), Pila globosa (আপেল শামুক) ইত্যাদি। ২….
এক্সোটিক প্রজাতি কি?
এক্সোটিক প্রজাতি কি? এক্সোটিক প্রজাতি সাধারণত অনুপ্রবেশিত প্রজাতি। এ ধরনের প্রজাতির কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় অনুপ্রবেশ ঘটালে সেই এলাকার আদি উদ্ভিদ ও প্রাণীদের জীবন বিপন্ন হতে পারে।
শীতকালে উদ্ভিদের পাতা ঝরে যায় কেন?
শীতকালে উদ্ভিদের পাতা ঝরে যায় কেন? প্রধানত মূল দ্বারা তার প্রয়োজনীয় পানি শোষণ করে এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি পাতার স্টোমাটা ও কাণ্ডের লেন্টিসেল দ্বারা প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় বের করে দেয়। কিন্তু প্রস্বেদন বেশি হলে উদ্ভিদে প্রয়োজনীয় পানি ও খনিজের ঘাটতি দেখা দেবে। প্রস্বেদনের অতিরিক্ত হার এর ক্ষতিকর প্রভাব এড়ানোর জন্যই শীতকালে উদ্ভিদের পাতা ঝরে যায়।