নিষেক কি?
নিষেক কি?
যৌন প্রজননে ডিম্বাণু ও শুক্রানুর মিলনকে বলা হয় নিষেক।
নিষেক কি?
যৌন প্রজননে ডিম্বাণু ও শুক্রানুর মিলনকে বলা হয় নিষেক।
পিটুইটারী গ্রন্থিকে প্রধান গ্রন্থি বলা হয় কেন? উন্নত প্রাণিদের অগ্রমস্তিষ্কে অবস্থিত সকল গ্রন্থি নিয়ন্ত্রণকারী ক্ষুদ্র গ্রন্থিটি হলো পিটুইটারী গ্রন্থি। পিটুইটারী গ্রন্থি কর্তৃক নিঃসৃত হরমোনের সংখ্যা অনেক। এরা অন্যান্য হরমোন নিঃস্রাবী গ্রন্থির কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। এজন্য পিটুইটারী গ্রন্থিকে প্রধান গ্রন্থি বলা হয়।
কো-এনজাইম কী? এনজাইমের প্রোসথেটিক গ্রুপটি কোন জৈব রাসায়নিক পদার্থ হলে সেই এনজাইমই হলো কো-এনজাইম। এনজাইম কাকে বলে? যে প্রোটিন জাতীয় পদার্থ জীবদেহে অল্পমাত্রায় বিদ্যমান থেকে বিক্রিয়ার হারকে ত্বরান্বিত করে কিন্তু বিক্রিয়ার পর নিজেরা অপরিবর্তিত থাকে, তাকে এনজাইম বলে।
অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি কাকে বলে? যেসব গ্রন্থির ক্ষরণ গ্রন্থির বাইরে না এসে সরাসরি গ্রন্থি মধ্যস্থ কলারস বা রক্তে যুক্ত হয় তাদের অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বলে। যেমন – থাইরয়েড, পিটুইটারি ইত্যাদি। নালীবিহীন যেসব গ্রন্থি থেকে হরমোন নিঃসৃত হয়ে রক্ত বা লসিকার মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন স্থানে প্রেরিত হয় ঐ সব গ্রন্থিকে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বলা হয়। যেমন – থাইরয়েড গ্রন্থি,…
ক্লিভেজ কাকে বলে? ব্লাস্টোমিয়ার কাকে বলে? মরুলা কাকে বলে? ব্লাস্টোডার্ম কাকে বলে? ব্লাস্টোসিল কাকে বলে? যে পদ্ধতিতে জাইগোট মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে বিভাজিত হয়ে অসংখ্য ভ্রূণকোষ তৈরি করে তাকে ক্লিভেজ বলে। ক্লিভেজে সৃষ্ট ভ্রূণের প্রতিটি কোষকে ব্লাস্টোমিয়ার বলে। ক্লিভেজ পদ্ধতিতে জাইগোট ক্রমাগত গোলকে পরিণত হয়। একে মরুলা বলা হয়। ক্রমে একটি তরলপূর্ণ গহ্বর সৃষ্টি হয়। ভ্রূণের এ দশাকে ব্লাস্টোডার্ম বলে এবং ভিতরের তরলপূর্ণ গহ্বরকে ব্লাস্টোসিল বলে।
মেন্ডেলের ফ্যাক্টর কি? ব্যাখ্যা কর। গ্রেগর জোহান মেন্ডেল ১৮৬৬ সালে মটরশুঁটি নিয়ে গবেষণাকালে বংশগতির ধারক ও বাহকরূপে ফ্যাক্টরের কথা উল্লেখ করে ছিলেন। এই ফ্যাক্টর হলো জিন যা জীবের সব দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান লক্ষণ বা বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী একক। মেন্ডেল একে ফ্যাক্টর বললেও পরবর্তীতে তা জিন রূপে পরিচিতি হয়েছে।
ফটোলাইসিস কাকে বলে? সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের সহায়তায় পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, হাইড্রোজেন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।