Wi-Fi কি | Wi-Fi এর প্রজন্ম ও কাজ
Wi-Fi
Wi-Fi এর পূর্ণরূপ হল Wireless fidelity. এটি এমন একটি প্রযুক্তি যার মাধ্যমে আমরা আমাদের কম্পিউটার স্মার্টফোন বা অন্যান্য ডিভাইসগুলোকে পরস্পর সংযুক্ত করে ডাটা বা ইন্টারনেট আদান-প্রদান করতে পারি ।
কম্পিউটার ডিভাইসগুলোকে পরস্পর সংযোগের জন্য কোন তার প্রয়োজন হয়না। এছাড়াও এটি ইন্টারনেট এক্সেস এর জন্য ব্যবহার করা হয়।
WiFi এর আওতাভুক্ত করতে এর কাভারেজ এরিয়ার ভিতরে নিয়ে আসতে হবে।
তাহলে আমরা বলতে পারি WiFi হলো একটি ওয়ারলেস নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি যা সাধারণত ডিভাইসগুলোর স্থানীয় এলাকার নেটওয়ার্কিং এবং ইন্টারনেট এক্সেস এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
WiFi এর মাধ্যমে কাছাকাছি অবস্থিত ডিজিটাল ডিভাইস গুলো ডাটা আদান-প্রদান করে রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে।
WiFi সাধারণত IEEE 802.11 ফ্যামিলি অফ স্ট্যান্ডার্ডের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
US Federal Communication Commission 1985 সালে তাদের নিজেদের যোগাযোগের জন্য একটি লাইসেন্সবিহীন ব্যন্ড প্রকাশ করে যার ফ্রিকোয়েন্সি ছিল 2.4 GHz।
যেকোনো ডিভাইস এর মাধ্যমে এই ব্যন্ডে প্রবেশ করা যেতো।
1991 সালে AT&T এবং NCR কর্পোরেশন 802.11 এর পূর্ববর্তী ধাপ তৈরি করেছিলেন WaveLAN নামে।
NCR এর ভিক হেইস এবং বেল ল্যাব এর ইঞ্জিনিয়ার ব্রুস টাচ মিলে IEEE এর 802.11a এবং 802.11b ডিজাইন করেন।
s802.11 প্রোটোকলের প্রথম সংস্করণ 1997 সালে প্রকাশিত হয়েছিল, এবং 2 Mbit/s পর্যন্ত লিঙ্ক গতি প্রদান করা হয়েছিল।
এটি 1999 সালে 802.11b এর সাথে 11 Mbit/s লিঙ্ক গতির অনুমতি দেওয়ার জন্য আপডেট করা হয়েছিল এবং এটি জনপ্রিয় প্রমাণিত হয়েছিল।
Twitter এর আগমন ও বিশ্বজয়
Generation/IEEE Standard | Maximum Linkrate | Adopted | Frequency |
Wi‑Fi 6E (802.11ax) | 600 to 9608 Mbit/s | 2020 | 6 GHz |
Wi‑Fi 6 (802.11ax) | 600 to 9608 Mbit/s | 2019 | 2.4/5 GHz |
Wi‑Fi 5 (802.11ac) | 433 to 6933 Mbit/s | 2014 | 5 GHz |
Wi‑Fi 4 (802.11n) | 72 to 600 Mbit/s | 2008 | 2.4/5 GHz |
(Wi-Fi 3)* 802.11g | 6 to 54 Mbit/s | 2003 | 2.4 GHz |
(Wi-Fi 2)* 802.11a | 6 to 54 Mbit/s | 1999 | 5 GHz |
(Wi-Fi 1)* 802.11b | 1 to 11 Mbit/s | 1999 | 2.4 GHz |
(Wi-Fi 0)* 802.11 | 1 to 2 Mbit/s | 1997 | 2.4 GHz |
Copyright:Wikipedia |
Wifi কীভাবে কাজ করে?
WiFi কাজ করে একটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে। আমরা যে সব ডিভাইসে WiFi ব্যবহার করে সেগুলোতে ওয়ারলেস এডাপ্টার থাকে। এই এডাপ্টারটি তথ্যগুলোকে রেডিও তরঙ্গ রুপে ডিকোডারে পাঠায়। ডিকোডারকে আমরা রাউটার নামে চিনি। ডিকোডার আাবার তথ্যগুলোকে ইথারনেট কানেকশনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে পাঠায়। এভাবেই আমরা তথ্য পাঠাই। তথ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে ঠিক বিপরীত কাজ ঘটে।