বিপদ সংকেত কি? বিপদ সংকেত দেখানোর কারণ
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নদীবন্দরের জন্য ১ থেকে ৪ নম্বর এবং সমুদ্র বন্দরের জন্য ১ থেকে ১১ নম্বর পর্যন্ত হুঁশিয়ারি সংকেত দেখানো হয়। এ সংকেতগুলোকে বিপদ সংকেত বলে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নদীবন্দরের জন্য ১ থেকে ৪ নম্বর এবং সমুদ্র বন্দরের জন্য ১ থেকে ১১ নম্বর পর্যন্ত হুঁশিয়ারি সংকেত দেখানো হয়। এ সংকেতগুলোকে বিপদ সংকেত বলে।
বাংলা গদ্যের জনক কে? বাংলা গদ্যের জনক বলা হয় – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কে। শিল্পসম্মত বাংলা গদ্যরীতির জনক হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে অভিহিত করা হয়। তিনি বাংলা গদ্যের অবয়ব নির্মাণে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেন। বিদ্যাসাগর গদ্যের অনুশীলন পর্যায়ে সুশৃঙ্খলতা, পরিমিতিবোধ ও ধ্বনিপ্রবাহে অবিচ্ছিন্নতা সঞ্চার করে বাংলা গদ্যরীতিকে উৎকর্ষের এক উচ্চতর পরিসীমায় উন্নীত করেন।
কাতার বিশ্বকাপ এর খুঁটিনাটি নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। আশা করি লেখাটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। ৬ নারী রেফারির ইতিহাস কাতার বিশ্বকাপে ইতিহাস গড়েন ৬ নারী। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফুটবলে নারী রেফারিরা ম্যাচ পরিচালনা করেন। এদের মধ্যে তিনজন প্রধান রেফারি, বাকিরা সহকারী রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ফিফা বিশ্বকাপে প্রধান রেফারি ৩৬ জন, সহকারী রেফারি…
কোয়াড কি? চতুর্পক্ষীয় নিরাপত্তা সংলাপ (Quadrilateral Security Dialogue) বা সংক্ষেপে কোয়াড হল একটি অনানুষ্ঠানিক কৌশলগত নিরাপত্তা ফোরাম। কোয়াডের সদস্য দেশ মোট চারটি, যথা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং জাপান। কোয়াডের প্রাথমিক উদ্দেশ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হল একটি উন্মুক্ত, সমৃদ্ধ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য কাজ করা। ২০০৭ সালে জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেই আনুষ্ঠানিক চতুর্পাক্ষিক নিরাপত্তা বা কোয়াড গঠনের প্রস্তাব উত্থাপন করেছিল। তৎকালীন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি, অস্ট্রেলিয়ার…
▣ প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সাংবিধানিক সংস্থার নাম লিখুন ও বর্ণনা করুন। উত্তরঃ বাংলাদেশের সংবিধানে বিভিন্ন ধরনের সংস্থা গঠনের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাংবিধানিক সস্থা হলো- ১. নির্বাচন কমিশন ২. বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) ৩. কম্পট্রোলার ও অডিটর জেনারেল (সিএজি) ৪. এটর্নি জেনারেল ৫. মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়। নিচে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলঃ নির্বাচন কমিশনঃ সংবিধানের…
কারণ খাবার নষ্ট হয় ব্যাকটেরিয়ার বা অনুজীবের জন্য উচ্চ তাপমাত্রায় গরম করলে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যায় ।তাই খাবার নষ্ট হয় না
যে বিমানের গতিবেগ শব্দের চেয়ে বেশি তাকে সুপারসনিক বিমান বলে। যেমন- কনকর্ড বিমান। ফ্রান্স ও ব্রিটেনের যৌথ উদ্যোগে প্রথম সুপারসনিক বিমান চালু হয়।