মেরুদণ্ডের ভিত্তিতে প্রাণীজগতকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
যে সকল প্রাণীর মেরুদণ্ড নেই তারাই মেরুদণ্ডহীন প্রাণী। যেমন – Musca domestica (মাছি), Metaphire posthuma (কেঁচো) ইত্যাদি।
যে সকল প্রাণীর মেরুদণ্ড আছে তাদেরকে মেরুদণ্ডী প্রাণী বা ভার্টিব্রাটা (Vertebrata) বলে।
যেমন – Naja naja (গোখরা), Bos indicus (গরু) ইত্যাদি।
এক সংকর ক্রস বা মনোহাইব্রিড ক্রস কাকে বলে? জিনতত্ত্বের কোনো পরীক্ষায় যখন একজোড়া বিপরীত বৈশিষ্ট্য বিবেচনায় রেখে সংকরায়ণ বা ক্রস ঘটানো হয় তখন তাকে এক সংকর ক্রস বা মনোহাইব্রিড ক্রস বলে। যেমন – বিশুদ্ধ লম্বা ও বিশুদ্ধ খাটো মটরশুঁটি উদ্ভিদের মধ্যে ক্রস।
মুকুল কি? হাইড্রাসহ কোনো কোনো অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের দেহে এক ধরনের প্রবৃদ্ধি গঠনের মাধ্যমে অযৌনজনন সম্পন্ন হয়। এ প্রবৃদ্ধিকে মুকুল (Bud) বলে।
অণুব্যাপন কি? কোন সূক্ষ্ম ছিদ্র পথে উচ্চ চাপে গ্যাসীয় অণুসমূহের বের হয়ে আসার প্রক্রিয়াকে অণুব্যাপন বলে।
ট্রপিক চলন কাকে বলে? বাহ্যিক উদ্দীপকের প্রতিক্রিয়া হিসাবে উদ্ভিদের কোনও অংশের বাঁকানো বা চলাচলকে ট্রপিক চলন বলে। বহিঃউদ্দীপক উদ্ভিদদেহে যে উদ্দীপনার সৃষ্টি করে তার ফলে উদ্ভিদে চলন ও বৃদ্ধি সংঘটিত হয়। এসব চলনকে ট্রপিক চলন বলে। যেমনঃ আলোর প্রভাবে কাণ্ডের আলোর দিকে চলন ঘটে। ট্রপিক চলনের প্রকারভেদ ট্রপিক চলনকে পাঁচভাগে ভাগ করতে পারি। ফটোট্রপিক…
ডিপ্লাজমোলাইসিস কাকে বলে? প্লাজমোলাইসিস কোষকে লঘুসারক দ্রবণে রাখলে অন্তঃঅভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় বাইরে থেকে জল কোষের মধ্যে প্রবেশ করে। ফলে কোষটি রসস্ফীতি হয় এবং প্রোটোপ্লাজম আবার আগের মতো কোষ প্রাচীর এর সঙ্গে যুক্ত হয়। কোষের এই অবস্থাকে ডিপ্লাজমোলাইসিস বলে।
মিয়োসিসকে হ্রাসমূলক বিভাজন বলা হয় কেন? মিয়োসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় একটি প্রকৃত কোষ বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিভক্ত হয়ে চারটি অপত্য কোষে পরিণত হয়। এ প্রক্রিয়ায় কোষের নিউক্লিয়াস দু’বার এবং ক্রোমোসোম একবার বিভক্ত হয়, ফলে অপত্য কোষে ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোসোম সংখ্যার অর্ধেক হয়ে যায়। এ বিভাজনে অপত্য কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা অর্ধেক হ্রাস পায় বলে এ…
