Similar Posts
কোষ বিভাজন কাকে বলে?
কোষ বিভাজন কাকে বলে? যে প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের কোষ বিভাজন ঘটে, সেই প্রক্রিয়াকে কোষ বিভাজন বলে। প্রতিটি জীবের দেহ কোষ দিয়ে গঠিত। এককোষী জীবগুলো কোষ বিভাজনের দ্বারা একটি থেকে দুটি, দুটি থেকে চারটি কোষে বিভক্ত হয় এবং এভাবে বংশবৃদ্ধি করে। বহুকোষী জীবের দেহকোষের সংখ্যা বৃদ্ধি হয়ে জীবদেহের সামগ্রিক বৃদ্ধি ঘটে।
খাদ্য কাকে বলে?
খাদ্য কাকে বলে? জীবের দেহে শক্তি সরবারহ করতে, দেহ গঠনে, জীবনের স্বাভাবিক কাজকর্ম বজায় রাখতে যেসব জৈব উপাদান গ্রহণ করে তাকে খাদ্য বলে। অর্থাৎ খাদ্য হলো পুষ্টিগুণযুক্ত কোনো পদার্থ যা প্রাণীর দেহে শক্তি সরবরাহ এবং টিস্যু তৈরি ও প্রতিস্থাপন এবং জীবনের কার্যক্রম বজায় রাখতে সহায়তা করে।
প্রস্বেদন কাকে বলে? প্রস্বেদনের প্রকারভেদ, প্রস্বেদনের গুরুত্ব
প্রস্বেদন কাকে বলে? উদ্ভিদের দেহাভ্যন্তর থেকে পাতার মাধ্যমে বাষ্পাকারে পানি নির্গমনের প্রক্রিয়াকে প্রস্বেদন বা বাষ্পমোচন বলে। প্রস্বেদন প্রধানত পাতার পত্ররন্ধ্রের মাধ্যমে হয়। প্রস্বেদনের প্রকারভেদ প্রস্বেদন কোথায় সংঘটিত হচ্ছে তার ভিত্তিতে প্রস্বেদন তিন প্রকার। যথাঃ ১) পত্ররন্ধ্রীয় প্রস্বেদন, ২) ত্বকীয় বা কিউটিকুলার প্রস্বেদন এবং ৩) লেন্টিকুলার প্রস্বেদন। প্রস্বেদনের গুরুত্ব উদ্ভিদ জীবনে প্রস্বেদন একটি অনিবার্য প্রক্রিয়া। প্রস্বেদনের…
প্রকৃত কোষ কাকে বলে? সুকেন্দ্রিক কোষ কাকে বলে?
প্রকৃত কোষ বা সুকেন্দ্রিক কোষ কাকে বলে? এসব কোষের নিউক্লিয়াস সুগঠিত অর্থাৎ নিউক্লিয়ার ঝিল্লি (nuclear membrane) দিয়ে নিউক্লিও বস্তু পরিবেষ্টিত ও সুসংগঠিত। এসব কোষে রাইবোজোমসহ সকল অঙ্গাণু উপস্থিত থাকে। ক্রোমোজোমে DNA, প্রোটিন, হিস্টোন এবং অন্যান্য উপাদান থাকে। অধিকাংশ জীবকোষ এ ধরনের হয়।
অণুজীব কাকে বলে?
অণুজীব কাকে বলে? যেসব জীব খালি চোখে দেখা যায় না, দেখতে হলে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের প্রয়োজন হয় তাদেরকে অণুজীব বলে। যেমন: ব্যাকটেরিয়া একটি আণুবীক্ষণিক জীব। অণুজীবগুলি পরিবেশের সর্বত্র পাওয়া যায় এবং অসংখ্য প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। অন্যান্য জিনিসের মধ্যে, তারা মাটিতে জৈব পদার্থের প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে উদ্ভিদের পুষ্টি সরবরাহের জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক ওষুধের চক্রগুলি পরিচালনা…
নিউমোনিয়া মারাত্মক রোগ কেন?
নিউমোনিয়া মারাত্মক রোগ কেন? নিউমোনিয়া ব্যাকটেরিয়াজনিত ফুসফুসের একটি রোগ। এ রোগে আক্রান্ত হলে রোগীর কাশি ও শ্বাসকষ্ট হয়। শ্বাস নেওয়ার সময় নাকের ছিদ্র বড় হয় এবং অনেক বেশি জ্বর হয়। এছাড়া কাশির সময় রোগী বুকে ব্যথা অনুভব করে। শিশুরা এ রোগে আক্রান্ত হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই নিউমোনিয়া একটি মারাত্মক রোগ।