Similar Posts
ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে পার্থক্য
আমাদের চারপাশে বিভিন্ন ধরণের অণুবীক্ষণিক জীব রয়েছে যেগুলো সাধারণত খালি চোখে দেখা যায় না। এদের মধ্যে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া অন্যতম। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বেশির ভাগ রোগের কারণ। তবে, কিছু ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস মানুষের উপকারেও লাগে। এই আর্টিকেলে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সংজ্ঞা, পার্থক্য ও উদাহরণ বর্ণনা করা হল। ভাইরাস কি? ভাইরাস (Viruses) হলো অতি অণুবীক্ষণিক অকোষীয় রাসায়নিক…
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণিকোষের পার্থক্য যেমন- প্রাণীকোষে কোষ প্রাচীর থাকে না, কিন্তু উদ্ভিদ কোষে সেলুলোজ নির্মিত কোষ প্রাচীর থাকে। প্রাণীকোষ বেশিরভাগই গোলাকার এবং অনিয়মিত আকারের হয়, কিন্তু উদ্ভিদ কোষ আয়তক্ষেত্রাকার আকারের হয়। এই আর্টিকেলে উদ্ভিদ কোষ এবং প্রাণী কোষের বেশ কিছু পার্থক্য বর্ণনা করা হল। উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণি কোষের পার্থক্য ১. যে কোষ উদ্ভিদের গঠন ও বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে,…
জীববিজ্ঞান : জীবনীশক্তি
জীববিজ্ঞান অধ্যায় – ৪ : জীবনীশক্তি 4.1 জীবনীশক্তি ও ATP-এর ভূমিকা 4.2 সালোকসংশ্লেষণ 4.3 শ্বসন সালোকসংশ্লেষণ সালোকসংশ্লেষণকে ইংরেজিতে ফটোসিনথেসিস (Photonsynthesis) বলা হয়। ফটোসিনথেসিস শব্দটি ‘ফোটোস’ (Photos) অর্থাৎ আলো এবং ‘সিনথেসিস (Synthesis) অর্থাৎ সংশ্লেষ নিয়ে গঠিত। যে শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোকের উপস্থিতিতে এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পরিবেশ থেকে শোষিত পানি ও কার্বন ডাইঅক্সাইডের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে সরল শর্করা…
শুধু উত্তেজক নয়, নিস্তেজক হিসেবেও হরমোন কাজ করে
শুধু উত্তেজক নয়, নিস্তেজক হিসেবেও হরমোন কাজ করে প্রথমে ধারণা করা হতো, সব হরমোনই বুঝি উত্তেজক পদার্থ। কিন্তু পরবর্তীকালে দেখা গেছে সব হরমোন উত্তেজক নয়, এদের মধ্যে কিছু কিছু নিস্তেজকও আছে। এরা উত্তেজক বা নিস্তেজক হিসেবে দেহের পরিস্ফুটন, বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন টিস্যুর কার্য নিয়ন্ত্রণ করে। হরমোন অতি অল্প পরিমাণে এসব বিশেষ বিশেষ শারীরবৃত্তীয় কাজ বা…
মেরুদণ্ডী প্রাণী কাকে বলে?
মেরুদণ্ডী প্রাণী (Vertebrata) কাকে বলে? যে সকল প্রাণীর মেরুদণ্ড আছে তাদেরকে মেরুদণ্ডী প্রাণী বা ভার্টিব্রাটা (Vertebrata) বলে। যেমন – Naja naja (গোখরা), Bos indicus (গরু) ইত্যাদি।
সাইটোপ্লাজম কি?
সাইটোপ্লাজম কাকে বলে? প্রোটোপ্লাজম থেকে নিউক্লিয়াস বা কেন্দ্রিকাটিকে সরিয়ে নিলে যে জেলির মতো বস্তুটি থেকে যায় সেটিই সাইটোপ্লাজম। এই সাইটোপ্লাজমের মধ্যে অনেক ধরনের অঙ্গাণু থাকে। এদের প্রত্যেকের কাজ আলাদা হলেও একে অপরের উপর নিভরশীল। এই অঙ্গাণুগুলো কোনো কোনোটি ঝিল্লিযুক্ত আবার কোনো কোনোটি ঝিল্লিবিহীন।