Similar Posts
বাংলা ভাষা রীতির রূপ কয়টি?
বাংলা ভাষা রীতির রূপ কয়টি? বাংলা ভাষা রীতির রূপ – দুইটি। বাংলা ভাষারীতির রূপ দুটি। যেমন- সাধু ভাষা রীতি ও চলিত ভাষা রীতি। যে ভাষা সুনির্ধারিত ব্যাকরণ অনুসরণ করে চলে সেটি – সাধু ভাষা রীতি। আর চলিত ভাষা রীতি অপরিবর্তনশীল।
উক্তি কাকে বলে?
উক্তি কাকে বলে? কোনো কথকের বাক কর্মের নামই উক্তি। উক্তি দুই প্রকার। যথা – ক. প্রত্যক্ষ উক্তি ও খ. পরোক্ষ উক্তি।
স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব অনুচ্ছেদ
স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব অনুচ্ছেদ একজন মানুষ প্রথম শিক্ষা পেয়ে থাকে তার মায়ের থেকে বা পরিবারের কাছ থেকে। তারপর শুরু হয় লেখাপড়া ও বই পড়া । বই পড়ার মত আনন্দের চেয়ে মহৎ আনন্দ আর নেই । চোখ ও মনের সংমিশ্রণে মস্তিষ্কে সাহায্যে পড়তে হয় । বই হচ্ছে জ্ঞানের ভান্ডার। বই খুললে জ্ঞানের ভান্ডার খোলা…
পদ কাকে বলে? পদ কত প্রকার ও কি কি?
পদ বাংলা ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আজকে আপনাদেরকে পদ কাকে বলে ও এর প্রকারভেদ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দিতে চেষ্টা করবো। পদ কাকে বলে বাক্যে ব্যবহৃত অর্থবোধক ও বিভক্ত যুক্ত শব্দ বা ধাতুকে পদ বলে। সহজভাবে বলা যায় বাক্যের অর্ন্তগত প্রতিটা শব্দই এক একটি পদ। পদের প্রকারভেদ পদকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।যথাঃ ১। সব্যয় ২। অব্যয় সব্যয় পদকে…
বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য কাকে বলে?
বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য কাকে বলে? যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তুর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়। যথা – বই, খাতা, কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি, লবণ, পানি।
চর্যাপদ কি? | চর্যাপদের রচনাকাল | চর্যাপদ আবিষ্কারের ইতিহাস
চর্যাপদ কি? বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযােগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন চর্যাপদ। চর্যাপদ হচ্ছে মূলত বৌদ্ধ তান্ত্রিক মতাবলম্বী সহজিয়া সিদ্ধাচার্যগণ রচিত কাব্য বা গানের সংকলন। এগুলো ছিল বৌদ্ধধর্মের তত্ত্বকথা। এগুলোর মাধ্যমে পালযুগের সাধারণ বাঙালির সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয় ফুটিয়ে উঠেছে। চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন বলে বিবেচিত হওয়ায় প্রাচীন বাঙালির জীবন ও সাধনা সম্বন্ধে অনেক রহস্যের সমাধান ঘটেছে। চর্যাপদের…