Similar Posts
স্বরধ্বনি কাকে বলে?
স্বরধ্বনি কাকে বলে? যে সকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস তাড়িত বাতাস বেরিয়ে যেতে মুখবিবরের কোথাও কোনো প্রকার বাধা পায় না, তাদেরকে বলা হয় স্বরধ্বনি। যেমন – অ, আ, ই, উ ইত্যাদি।
অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় শব্দ কাকে বলে?
অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় শব্দ কাকে বলে? বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে।
বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য কাকে বলে?
বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য কাকে বলে? যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তুর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়। যথা – বই, খাতা, কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি, লবণ, পানি।
ধাতু কাকে বলে? ধাতুর প্রকার ও উদাহরণ
ধাতু কাকে বলে? বাংলা ব্যাকরণে ধাতু বলতে ক্রিয়ার মূল অংশকে বোঝায়। আমরা জানি, ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে দুটো অংশ পাওয়া যায় যেমন, ক্রিয়ামূল এবং ক্রিয়াবিভক্তি। ক্রিয়াপদ থেকে ক্রিয়া বিভক্তি বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে, তাই ধাতু। ক্রিয়ামূল বা ধাতু নির্দেশ করতে মূল শব্দের পূর্বে “√” চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যেমন- ‘পড়ে’ একটি ক্রিয়াপদ। এতে দুটো অংশ রয়েছে পড়্+এ; এখানে ‘পড়্’ ধাতু…
বাংলা উপসর্গ কাকে বলে?
বাংলা উপসর্গ কাকে বলে? অ, অনা, অঘা, অজ, আ, আব, নি ইত্যাদি অব্যয় জাতীয় শব্দাংশ বাংলা উপসর্গ। খাঁটি বাংলা শব্দের আগে এগুলো যুক্ত হয়। যেমন – অ + কাজ = অকাজ, অনা + ছিষ্টি = (সৃষ্টি শব্দজাত) = অনাছিষ্টি ইত্যাদি। Also Read: বিদেশি উপসর্গ কাকে বলে?
দেশি শব্দ কাকে বলে?
দেশি শব্দ কাকে বলে? বাংলাদেশের আদিম অধিবাসীদের (যেমন: কোল, মুণ্ডা প্রভৃতি) ভাষা ও সংস্কৃতির কিছু কিছু উপাদান বাংলায় রক্ষিত রয়েছে। এসব শব্দকে দেশি শব্দ নামে অভিহিত করা হয়। অনেক সময় এসব শব্দের মূল নির্ধারণ করা যায় না; কিন্তু কোন ভাষা থেকে এসেছে তার হদিস মেলে। যেমন- কুড়ি (বিশ)- কোলভাষা, পেট (উদর)-তামিল ভাষা, চুলা (উনুন)-মুণ্ডারী ভাষা। এরূপ- কুলা,…