Similar Posts
শব্দ কাকে বলে?
শব্দ কাকে বলে? কতগুলো বর্ণ পাশাপাশি বসে যদি নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ করে, অথবা কিছু ধ্বনি উচ্চারিত হয়ে যদি কোনো অর্থ প্রকাশ করে, তবে তাকে শব্দ বলে। যেমন—নদী, পাখি, ফুল, ফল ইত্যাদি। শব্দ হলো অর্থবোধক ধ্বনিসমষ্টি, যা বাক্য গঠনের মূল উপাদান। শব্দ একাধিক বর্ণ ও অক্ষর সমন্বয়ে গঠিত হয়ে থাকে। অর্থপূর্ণ ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টিকে শব্দ বলে।…
পুরুষ কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী?
পুরুষ কাকে বলে? পক্ষ বা পুরুষের দ্বারা বক্তা, বক্তার সামনে উপস্থিত শ্রোতা ও যার কথা বলা হচ্ছে এমন অনুপস্থিত সত্তা নির্দেশ করা হয়। পুরুষের ওপর ক্রিয়ার রূপ নির্ভরশীল (দৃষ্টান্ত দেওয়া আছে)। পুরুষের প্রকারভেদ ব্যাকরণের ক্ষেত্রে পক্ষ বা পুরুষ তিন প্রকার। যথাঃ ১। উত্তম পুরুষ ২। মধ্যম পুরুষ ৩। নাম পুরুষ ১। উত্তম পুরুষ উত্তম পুরুষ…
সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য
পৃথিবীর সব ভাষায়ই উপভাষা আছে। এক অঞ্চলের জনগণের মুখের ভাষার সঙ্গে অপর অঞ্চলের জনগণের মুখের ভাষার যথেষ্ট পার্থক্য দেখা যায়। ফলে এমন হয় যে, এক অঞ্চলের ভাষা অন্য অঞ্চলের লোকের কাছে দুর্বোধ্য হয়ে ওঠে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাধারণের কথ্য ভাষা, দিনাজপুর বা রংপুরের লােকের পক্ষে সহজবােধ্য নয়। তবে দেশের শিক্ষিত ও পন্ডিতসমাজ একটি আদর্শ…
নারী শিক্ষার গুরুত্ব প্রবন্ধ রচনা (১,০০০ শব্দ)
নারীশিক্ষা প্রবন্ধের অনুসরণে লেখা যায়ঃ- →নারী শিক্ষা →শিক্ষাই নারী মুক্তির পথ → নারীশিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন → নারীশিক্ষার প্রয়োজনীতা নারীশিক্ষা প্রবন্ধের সংকেতঃ- → ভূমিকা →বাংলাদেশে নারীর অবস্থা → নারীশিক্ষার প্রয়োজনীয়তা → শিক্ষিতা জননী হিসেবে নারী → শিক্ষিতা নারীদের সাফল্য → নারীশিক্ষার গুরুত্ব → উপসংহার অন্তত পক্ষে বালিকাদিগকে প্রাথমিক শিক্ষা দিতেই হইবে। শিক্ষা অর্থে আমি…
লোকনিরুক্তি কাকে বলে?
লোকনিরুক্তি কাকে বলে? কোনো অপরিচিত শব্দ যখন ধ্বনিগত সাদৃশ্য আছে এমন একটি পরিচিত শব্দের রূপ ধারণ করে, তখন তাকে লোকনিরুক্তি বলে। যেমনঃ পোর্তুগিজ আনানস > আনারস। অথবা, দীর্ঘ সময় ধরে ভিন্ন ভাষা সংযোগ এবং পারিপার্শ্বিক সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের ফলে কোন একটি শব্দ অন্য একটি শব্দের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়, ফলে নতুন শব্দটি আমাদের কাছে পরিচিত ও জনপ্রিয় হয়ে…
মিশ্র ক্রিয়া কাকে বলে?
মিশ্র ক্রিয়া কাকে বলে? বিশেষ্য, বিশেষণ ও ধ্বনাত্মক অব্যয়ের সঙ্গে কর্, হ্, দে, পা, যা, কাট্, গা, ছাড়, ধর্, মার্, প্রভৃতি ধাতুযোগে গঠিত ক্রিয়াপদ বিশেষ বিশেষ অর্থে মিশ্র ক্রিয়া গঠন করে। যেমন – বিশেষ্যের উত্তর (পরে) : আমরা তাজমহল দর্শন করলাম। এখন গোল্লায় যাও। বিশেষণের উত্তর (পরে) : তোমাকে দেখে বিশেষ প্রীত হলাম। ধ্বনাত্মক অব্যয়ের উত্তর (পরে)…