Similar Posts
নঞ্ বহৃব্রীহি কাকে বলে?
নঞ্ বহৃব্রীহি কাকে বলে? বিশেষ্য পূর্বপদের আগে নঞ্ (না অর্থবোধক) অব্যয় যোগ করে বহুব্রীহি সমাস করা হলে তাকে নঞ্ বহুব্রীহি বলে। নঞ্ বহুব্রীহি সমাসে সাধিত পদটি বিশেষণ হয়। যেমন ; ন (নাই) জ্ঞান যার = অজ্ঞান. বে (নাই) হেড যার = বেহেড, না (নাই) চারা (উপায়) যার = নাচার। নি (নাই) ভুল যার = নির্ভুল,…
এক কথায় প্রকাশ
বিভিন্ন চাকরি পরিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন। অগ্রে গমন করে যে = অগ্রগামী। অকালে পক্ব হয়েছে যা = অকালপক্ব। অক্ষির সমক্ষে বর্তমান = প্রত্যক্ষ। অক্ষির অগোচরে = পরোক্ষ। অক্ষির সমীপে = সমক্ষ। অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার = অনভিজ্ঞ। অহংকার নেই যার = নিরহংকার। অনেকের মধ্যে একজন = অন্যতম। অনুতে (পশ্চাতে) জন্মেছে যে = অনুজ। অগ্র পশ্চাৎ না ভেবে কাজ করে যে…
অলুক বহুব্রীহি কাকে বলে?
অলুক বহুব্রীহি কাকে বলে? যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্ব বা পরপদের কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে অলুক বহুব্রীহি বলে। অলুক বহুব্রীহি সমাসে সমস্ত পদটি বিশেষণ হয়। যথা : মাথায় পাগড়ি যার = মাথায়পাগড়ি, গলায় গামছা যার = গলায়গামছা (লোকটি)। এরূপ – হাতে-খড়ি, কানে-কলম, গায়ে-পড়া, হাতে-বেড়ি, মাথায়-ছাতা, মুখে-ভাত, কানে-খাটো ইত্যাদি।
কর্মবাচ্যের ধাতু কাকে বলে?
কর্মবাচ্যের ধাতু কাকে বলে? মৌলিক ধাতুর সঙ্গে ‘আ’ প্রত্যয় যোগে কর্মবাচ্যের ধাতু সাধিত হয়। এটি বাক্যমধ্যস্থ কর্মপদের অনুসারী ক্রিয়ার ধাতু। যথা – দেখ্ + আ = দেখা; কাজটি ভালো দেখায় না। হার্ + আ = হারা; যা কিছু হরায় গিন্নী বলেন, কেষ্টা বেটাই চোর।
মৌলিক শব্দ কাকে বলে?
মৌলিক শব্দ কাকে বলে? যেসব শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে। যেমন – গোলাপ, নাক, লাল, তিন।
সনেট কাকে বলে? সনেট শব্দের অর্থ কি? সনেটের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
সনেট কাকে বলে? বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট রচনা করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। বাংলায় উল্লেখযোগ্য সনেট রচয়িতা –মাইকেল মধুসূদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জীবনানন্দ দাশ, প্রমথ চৌধুরী, মোহিতলাল মজুমদার, ফররুখ আহমদ, কামিনী রায়। সনেট ১৪, ১৮,২২,২৬,৩০ মাত্রার হয়। সনেটে দুই স্তবকে ১৪ টি চরণ থাকে। সাধারণত দুই স্তবকে যথাক্রমে ৮ টি ও ৬ টি চরণ থাকে। (চরণ…