অব্যয় পদ কাকে বলে?
অব্যয় পদ কাকে বলে?
যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ সম্বন্ধ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে।
- বাংলা অব্যয় শব্দ,
- তৎসম অব্যয় শব্দ এবং
- বিদেশি অব্যয় শব্দ।
যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ সম্বন্ধ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে।
নিত্য সমাস কাকে বলে? যে সমাসে প্রকৃতপক্ষে ব্যাসবাক্য হয় না, ব্যাসবাক্য করতে চাইলে অন্য পদের সাহায্যে সমস্তপদের অর্থ প্রকাশ করতে হয়, তাকেই নিত্য সমাস বলে। যেমনঃ অন্য দেশ = দেশান্তর; ঈষৎ লাল = লালচে; অন্যকাল = কালান্তর ইত্যাদি। সন্ধিবদ্ধ এই উদাহরণটিতে ব্যাসবাক্য ও সমাসবদ্ধ পদ একই। ব্যাসবাক্যটিতে সর্বদা সমাসবদ্ধ থাকে বলে একে নিত্য সমাস বলে।…
ছাত্র-ছাত্রীদের বিদায় উপলক্ষে শিক্ষকের বক্তব্য আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন ।আজকে আমি আলোচনা করব ছাত্রদের বিদায়ী উপলক্ষে সম্পর্কে শিক্ষকের বক্তব্য । আজকের বিদায়ী অনুষ্ঠানে উপস্থিত মাননীয় প্রধান শিক্ষক/ শিক্ষিকা আমার সহকর্মী শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্দ সবার প্রতি জানাই আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা এবং মঞ্চের সম্মুখে উপবিষ্ট আমার প্রিয় শিক্ষার্থীদের জানাই আমার হৃদয়ের অন্তস্থল…
ভাব বিশেষণ কাকে বলে? যে পদ বিশেষ্য ও সর্বনাম ভিন্ন অন্য পদকে বিশেষিত করে তাই ভাব বিশেষণ। ভাব বিশেষণ চার প্রকার। যথা – ১. ক্রিয়া বিশেষণ ২. বিশেষণের বিশেষণ বা বিশেষণীয় বিশেষণ ৩. অব্যয়ের বিশেষণ ৪. বাক্যের বিশেষণ।
‘অ’ ধ্বনি উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ লেখো। অথবা বাংলা ‘অ’ ধ্বনি উচ্চারণের যে কোনো পাঁচটি নিয়ম লেখো। শব্দের আদিতে যদি ‘অ’ থাকে এবং তারপরে ‘ই’-কার, ‘উ’-কার থাকে তবে সে ‘অ’-এর উচ্চারণ সাধারণত ‘ও’-কারের মতো হয়। যথা : অভিধান (ওভিধান্), অভিযান (ওভিজান্), অতি (ওতি), মতি (মোতি), অতীত (ওতিত্), অধীন (ওধিন্) ইত্যাদি। শব্দের আদ্য ‘অ’–এর পরে ‘J’…
সম্বন্ধ পদ কাকে বলে? ক্রিয়াপদের সঙ্গে সম্বন্ধ না রেখে যে নাম পদ বাক্যস্থিত অন্য পদের সাথে সম্পর্কযুক্ত হয়, তাকে সম্বন্ধ বলে। যেমন- আসিয়ার ভাই বাড়ি যাবে। এখানে ‘আসিয়ার’ সঙ্গে ‘ভাই’-এর সম্পর্ক আছে, কিন্তু ‘যাবে’ ক্রিয়ার সাথে সম্বন্ধ নেই। জ্ঞাতব্যঃ ক্রিয়ার সঙ্গে সম্বন্ধ পদের সম্বন্ধ পদকে কারক বলা হয় না। সম্বন্ধ পদের বিভক্তি ক) সম্বন্ধ পদের…
বাংলা ভাষায় বেশ কিছু বিশেষণে অথবা বিশেষণরূপে ব্যবহৃত পদের অন্তিম ‘অ’ লুপ্ত না হয়ে ও-কারান্ত উচ্চারণ হয়ে থাকে। যথা : কাল (বিশেষণ ‘কালো’ কিন্তু’, বিশেষ্য কাল্), খাট (খাটো কিন্তু বিশেষ্য খাট্), ছোট (ছোটো), বড় (বড়ো) ইত্যাদি। বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বেশ কিছু দ্বিরুক্ত শব্দ বিশেষণরূপে ব্যবহৃত হলে প্রায়শ অন্তিম ‘অ’ ও-কারান্ত উচ্চারণ হয়। যথা : কাঁদ-কাঁদ…