Similar Posts
উদ্ভিদের মাইক্রোউপাদান কাকে বলে?
উদ্ভিদের মাইক্রোউপাদান কাকে বলে? উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য যেসব উপাদান অত্যন্ত সামান্য পরিমাণে প্রয়োজন হয় তাদেরকে মাইক্রোউপাদান বলে। মাইক্রোউপাদান ৬টি। যথা- জিংক(Zn), ম্যাংগানিজ(Mn), মোলিবডেনাম(Mo), বোরন(B), কপার(Cu) এবং ক্লোরিন(Cl) ইত্যাদি।
গ্যামেট কাকে বলে?
গ্যামেট কাকে বলে? গ্যামেট হলো জননকোষ। মানুষ এবং অন্যান্য উন্নত ধরনের জীব যাদের লিঙ্গভেদ পরিলক্ষিত হয়, তাদের দেহে মিয়োসিস কোষ বিভাজনের ফলে জননকোষ তথা গ্যামেট উৎপন্ন হয়। গ্যামেট দুই ধরনের হয়ে থাকে। যথাঃ পু-গ্যামেট এবং স্ত্রী-গ্যামেট। গ্যামেট পুরুষ গ্যামেটকে বলে শুক্রানু এবং স্ত্রী গ্যামেটকে বলে ডিম্বাণু বলে। গ্যামেট এমন একটি হ্যাপ্লয়েড কোষ যা অন্য…
ইনভিভো জিনব্যাংক কাকে বলে? ইনভিট্রো জিনব্যাংক কাকে বলে?
ইনভিভো জিনব্যাংক কাকে বলে? এই পদ্ধতির ক্ষেত্রে উদ্ভিদের বীজ বা রেণু দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষিত করা হয়। এমনকি সম্পূর্ণ উদ্ভিদকেও সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। এই ধরনের সংরক্ষণের পদ্ধতিকে ইনভিভো জিনব্যাংক বলে। এটি Plant Genetic Resource সংরক্ষণের একটি চিরাচরিত পদ্ধতি, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো Seed Dormancy, Seed Borne Disease, Short-Life of Seeds ইত্যাদি। ইনভিট্রো জিনব্যাংক কাকে…
নিউক্লিওপ্লাজম কাকে বলে? | নিউক্লিওপ্লাজমের কাজ
নিউক্লিওপ্লাজম কাকে বলে? নিউক্লিয়াসের অভ্যন্তরস্থ ও নিউক্লিয়ার মেমব্রেন দিয়ে আবৃত স্বচ্ছ, দানাদার ও জেলীর মতো অর্ধতরল পদার্থটির নাম নিউক্লিওপ্লাজম বা ক্যারিওলিম্ফ। নিউক্লিওপ্লাজম মূলত প্রোটিন দিয়ে তৈরি। এতে RNA, বিভিন্ন এনজাইম ও কিছু খনিজ লবণও থাকে। নিউক্লিওপ্লাজমের কাজ নিউক্লিওলাস ও ক্রোমোজোমের ম্যাট্রিক্স বা ধারক হিসেবে কাজ করে এবং নিউক্লিয়াসের জৈবনিক কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ করে।
আলফা বৈচিত্র্য কাকে বলে? আলফা বৈচিত্র্যের বৈশিষ্ট্য
আলফা বৈচিত্র্য বা আলফা সূচক কাকে বলে? বিজ্ঞানী হুইটেকার অবৈজ্ঞানিক বা স্থানীয় স্তরে বা বাসস্থানে প্রজাতির সংখ্যা বা গড় বোঝাতে আলফা বৈচিত্র্য বা সূচক ব্যবহার করেন। আলফা সূচক বা বৈচিত্র্যের বৈশিষ্ট্য ১) আলফা বৈচিত্র্যের ক্ষেত্রে স্থানীয় বা আঞ্চলিক জলজ, স্থলজ ও বায়বীয় বাসস্থানের বিষয়ে বিবেচনা করা হয়। ২) এই তিন ধরনের বাসস্থলে প্রজাতির মোট সংখ্যা…
কোষকে ক্ষুদ্র রাসায়নিক কারখানা বলা হয় কেন?
কোষকে ক্ষুদ্র রাসায়নিক কারখানা বলা হয় কেন? কোষ হচ্ছে জীবদেহের যাবতীয় কাজের, যেমন – শ্বসন, পুষ্টি, রেচন, বৃদ্ধি, বংশবিস্তার প্রভৃতির আধার। কোষের ভেতর রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে প্রতিটি জীবের শারীরবৃত্তীয় কাজের জন্য যে শক্তির দরকার তা তৈরি হয়। এ কারণেই কোষকে একটি ক্ষুদ্র রাসায়নিক কারখানা বলা হয়।