Similar Posts
মিশ্র শব্দ কাকে বলে?
মিশ্র শব্দ কাকে বলে? কোনো কোনো সময় বেশি ও বিদেশি শব্দের মিলনে শব্দদ্বৈত সৃষ্টি হয়ে থাকে। যেমন – রাজা – বাদশা (তৎসম + ফারসি), হাট – বাজার (বাংলা+ফারসি), হেড – মৌলভি (ইংরেজি + ফারসি), হেড – পণ্ডিত (ইংরেজি + তৎসম) খ্রিস্টাব্দ (ইংরেজি +তৎসম), ডাক্তার – খানা (ইংরেজি + ফারসি), পকেট – মার (ইংরেজি + বাংলা),…
স্বরবর্ণ কাকে বলে? | স্বরবর্ণ কি কি?
স্বরবর্ণ কাকে বলে? স্বরধ্বনি দ্যোতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় স্বরবর্ণ। স্বরবর্ণ ১১ টি । যথা: অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ স্বরবর্ণ কত প্রকার ও কি কি? স্বরবর্ণ ২ প্রকার। ১। মৌলিক স্বরবর্ণ বা মৌলিক স্বরধ্বনি ২। যৌগিক স্বরবর্ণ বা যৌগিক স্বরধ্বনি বিস্তারিতঃ মৌলিক স্বরবর্ণ মৌলিক স্বরবর্ণ বা মৌলিক স্বরধ্বনি ৭ টি। যথাঃ অ, আ,…
সমষ্টিবাচক বিশেষ্য কাকে বলে?
সমষ্টিবাচক বিশেষ্য কাকে বলে? যে পদে বেশকিছু সংখ্যক ব্যক্তি বা প্রাণীর সমষ্টি বোঝায়, তাই সমষ্টিবাচক বিশেষ্য। যথা – সভা, জনতা, সমিতি, পঞ্চায়েত, মাহফিল, ঝাঁক, বহর, দল।
নিত্য সম্বন্ধীয় অব্যয় কাকে বলে?
নিত্য সম্বন্ধীয় অব্যয় কাকে বলে? কতগুলো যুগ্মশব্দ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল, সেগুলো নিত্য সম্বন্ধীয় অব্যয় রূপে পরিচিত। যেমন : তথা, যত – তত, যখন – তখন, যেমন – তেমন, যেরূপ – সেরূপ ইত্যাদি। উদাহরণ : ধর্ম তথা জয়। যত গর্জে তত বর্ষে না।
দ্বিত্ব ব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জনদ্বিত্বা কাকে বলে?
দ্বিত্ব ব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জনদ্বিত্বা কাকে বলে? কখনো কখনো জোর দেয়ার জন্য শব্দের অন্তর্গত ব্যঞ্জনের দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়, একে বলে দ্বিত্ব ব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জনদ্বিত্বা। যেমন – পাকা > পাক্কা, সকাল > সক্কাল ইত্যাদি।
ধাতু বা ক্রিয়ামূল কাকে বলে?
ধাতু বা ক্রিয়ামূল কাকে বলে? বাংলা ভাষায় বহু ক্রিয়াপদ রয়েছে। সেসব ক্রিয়াপদের মূল অংশকে বলা হয় ধাতু বা ক্রিয়ামূল। অন্যকথায় ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে দুটো অংশ পাওয়া যায়। ১. ধাতু বা ক্রিয়ামূল এবং ২. ক্রিয়া বিভক্তি।