বিজ্ঞান কাকে বলে?
বিজ্ঞান কাকে বলে?
ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান।
ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান।
বায়ু চাপ কাকে বলে? পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি অন্যান্য পদার্থের মতো বায়ুকেও নিজের কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে বলে পৃথিবীর যাবতীয় পদার্থের মতো বায়ুরও ওজন আছে । মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে বায়ু ভূপৃষ্ঠের সকল বস্তুর চারপাশে প্রবল চাপ দেয় । ভূপৃষ্ঠের কোনো একক আয়তন অঞ্চলের ওপর বায়ু প্রযুক্ত বল বা শক্তির পরিমাণকে বায়ুর চাপ বলে ।…
কোল গ্যাস কাকে বলে? কোল গ্যাস হাইড্রোজেন, মিথেন, কার্বন মনোক্সাইড, ইথিলিন, অ্যাসিটিলিন, বেঞ্জিন বাষ্প, নাইট্রোজেন, কার্বনডাইঅক্সাইড, অক্সিজেন ইত্যাদি গ্যাসের মিশ্রণ। ইহা প্রধানত জ্বালানীরূপে ও আলোক উৎপাদকরূপে ব্যবহৃত হয়। কয়লার অন্তর্ধূমে পাতন করলে এটি উদ্বায়ী ও অনুদ্বায়ী দুই প্রকারের পদার্থ সৃষ্টি করে। শৈত্য প্রয়োগে উদ্বায়ী পদার্থের এক অংশ তরলরূপে পৃথক হয়। অবশিষ্ট গ্যাসীয় অংশ কোল গ্যাস…
কেমোথেরাপি কাকে বলে? যে ব্যবস্থায় ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করার জন্য অ্যান্টি ক্যান্সার ওষুধ স্যালাইনের মাধ্যমে বা সরাসরি রক্তে সরবরাহ করা হয়, তাকে কেমোথেরাপি বলে।
লিগনাইট কয়লা কি? এতে 20 – 60% জলীয় বাষ্প থাকে। শুষ্ক অবস্থায় এর উপাদানগুলির ওজন অনুপাতঃ কার্বন (C) = 67% হাইড্রোজেন (H) = 5% নাইট্রোজেন (N) = 1.5% অক্সিজেন (O) = 26.5% এর তাপন মূল্য 6500 – 7100 কিলো ক্যালরি/কি.গ্রা.। ব্যবহারঃ এটি গৃহস্থালীর জ্বালানী এবং শিল্প বয়লারে স্টীম উৎপাদনে ও প্রোডিউসার গ্যাসের শিল্পোৎপাদনে জ্বালানী হিসাবে ব্যবহৃত…
মহাকাশ ও বিজ্ঞান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা বিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে ও পড়তে ভালোবাসেন তাদের জন্য লেখাটি খুবই উপকারি হবে। কার্বন ভেঙে বিশুদ্ধ বাতাস ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ফ্লোরিডার সহকারী অধ্যাপক ফার্নান্দো উর্বি প্রযুক্তির সাহায্যে এমন একটি পদ্ধতির উদ্ভাবন করেন, যাতে কার্বন ডাইঅক্সাইডকে ভেঙে বিশুদ্ধ বাতাসে রূপান্তর করা যাবে। শুধু তাই নয়, এ…
প্রসাব ক্লিয়ার করার উপায় বিভিন্ন কারণে প্রসাব এর রঙ ও গন্ধ নষ্ট হতে পারে। সম্পূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে প্রসাব ক্লিয়ার করার সঠিক উপায়গুলো আলোচনা করা হবে। ক্লিয়ার প্রসাব কি? চিকিৎসার পরিভাষায়, ক্লিয়ার প্রসাব বলতে সাধারণত এমন প্রসাবকে বুঝায় যার মধ্যে কোন মেঘলাভাব বা গন্ধ থাকে না। যদি দেখা যায়, প্রসাবে হলুদ ভাব নেই তাহলে বুঝতে হবে…