বিটপ কাকে বলে?
বিটপ কাকে বলে?
উদ্ভিদের যে অংশগুলো মাটির উপরে থাকে তাদের একত্রে বিটপ বরে। বিটপে কাণ্ড, পাতা, ফুল ও ফল থাকে। কাণ্ডে পর্ব, পর্বমধ্য ও শীর্ষ মুকুল থাকে। ফুলগুলো পাতার কক্ষে উৎপন্ন হয়। ফুলে বৃতি, দল, পুংকেশর ও গর্ভাশয় থাকে।
উদ্ভিদের যে অংশগুলো মাটির উপরে থাকে তাদের একত্রে বিটপ বরে। বিটপে কাণ্ড, পাতা, ফুল ও ফল থাকে। কাণ্ডে পর্ব, পর্বমধ্য ও শীর্ষ মুকুল থাকে। ফুলগুলো পাতার কক্ষে উৎপন্ন হয়। ফুলে বৃতি, দল, পুংকেশর ও গর্ভাশয় থাকে।
গর্ভমুণ্ড কাকে বলে? ফুলের সবচেয়ে ভেতরের স্তবকটিকে স্ত্রীস্তবক(Gynoecium) বলে। স্ত্রীস্তবকের এক একটি অংশকে গর্ভকেশর বলে। একটি স্ত্রীস্তবকে এক বা একাধিক গর্ভকেশর থাকে। একটি গর্ভকেশরের তিনটি অংশ যথা নীচের ফোলা অংশটি ডিম্বাশয়, তার উপরের সরু অংশটি গর্ভদণ্ড ও সবার উপরের অংশটি হল গর্ভমুণ্ড। ডিম্বাশয়ের বা গর্ভাশয়ের ভেতরের ডিম্বক এবং ডিম্বকের ভেতরে স্ত্রীজনন কোষ থাকে।
সমন্বয়ে মাদকদ্রব্যের প্রভাব আছে কেন? বিভিন্ন মাদক দ্রব্য যেমন- তামাক, গাজা, সিগারেট, মদ প্রভৃতিতে নিকোটিন ও অন্যান্য নেশা উদ্রেককারী উপাদান থাকে যা স্নায়ুকোষকে উদ্দীপিত করে। ফলে স্নায়ুকোষের স্বাভাবিক কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায় এবং স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এতে মস্তিষ্কের সমন্বয় কার্যক্রম স্বাভাবিক ভাবে সম্পন্ন হতে পারে না।
স্থানিক মূল কাকে বলে? এক্ষেত্রে ভ্রুণমূল বৃদ্ধি পেয়ে সরাসরি মাটির ভিতর প্রবেশ করে শাখা – প্রশাখা বিস্তার করে। স্থানিকমূলে প্রধান মূল থাকে। যথা – মূলা, আম, জাম, মরিচ, সরিষা ইত্যাদির উদ্ভিদের মূল।
মেন্ডেলিয়ান ইনহেরিট্যান্স বা মেন্ডেলের বংশগতি কাকে বলে? ১৮৬৫ সালে বংশগতিবিদ্যার জনক মেন্ডেল মটরশুঁটি গাছের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জীবের বৈশিষ্ট্যের বংশানুক্রমিক সঞ্চারণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। মেন্ডেল কর্তৃক প্রদত্ত বংশগতির এ পদ্ধতিকেই মেন্ডেলিয়ান ইনহেরিট্যান্স বা মেন্ডেলের বংশগতি বলা হয়।
মুকুলোদগম কাকে বলে? যে প্রক্রিয়ায় অসম বিভাজনের মাধ্যমে মাতৃদেহ হতে এক বা একাধিক মুকুল সৃষ্টি হয়, যা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে পরবর্তীকালে মাতৃদেহ হতে বিচ্ছিন্ন হয় এবং স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করে তাকে মুকুলোদম বলে। যেমনঃ Hydra vulgaris (হাইড্রা)।
মাইটোকন্ড্রিয়া কাকে বলে? মাইটোকন্ড্রিয়ন কাকে বলে? কোষ বিভাজনের সময় সৃষ্ট স্পিন্ডল বা মাকুর কাছাকাছি অথবা সাইটোপ্লাজমে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছড়ানো দ্বিস্তরী পর্দাবেষ্টিত, দন্ডাকার, গোলাকার, বৃত্ত অথবা তারকাকৃতি বদ্ধ থলির মতো শক্তি উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত সজীব বস্তুগুলোকে মাইটোকন্ড্রিয়া বলা হয়। মাইটোকন্ড্রিয়াকে একবচনে মাইটোকন্ড্রিয়ন বলা হয়। কলিকার ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দে আলোক অণুবীক্ষণের সাহায্যে সাইটোপ্লাজমে নানা আকৃতির এসব ক্ষুদ্রাঙ্গ আবিষ্কার করেন। ১৮৯৮…