Similar Posts
অগ্ন্যাশয়কে মিশ্রগ্রন্থি বলা হয় কেন?
অগ্ন্যাশয়কে মিশ্রগ্রন্থি বলা হয় কেন? অগ্ন্যাশয় একই সাথে বহিঃক্ষরা এবং অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত অগ্ন্যাশয়রস পরিপাকে সাহায্য করে। আবার অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন ও গ্লকাগন হরমোন নিঃসৃত হয় যা মানব দেহের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখে। সুতরাং অগ্ন্যাশয় একই সাথে অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে বলে অগ্ন্যাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয়।
ম্যাক্রোউপাদান কাকে বলে? | ম্যাক্রোউপাদান কি?
ম্যাক্রোউপাদান কাকে বলে? উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য যেসব উপাদান বেশি পরিমাণে দরকার হয় সেগুলোই ম্যাক্রানিউট্রিয়েণ্ট বা ম্যাক্রোউপাদান। ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট ১০টি যথা- নাইট্রোজেন(N), পটাসিয়াম(K), ফসফরাস(P), ক্যালসিয়াম(Ca), ম্যাগনেসিয়াম(Mg), কার্বন(C), হাইড্রোজেন(H), অক্সিজেন(O), সালফার(S) এবং লৌহ(Fe)।
দ্বি-নেত্র দৃষ্টি কাকে বলে?
দ্বি-নেত্র দৃষ্টি কাকে বলে? মানুষের চোখের বৈশিষ্ট্য হলো – যখন সে দেখে একই সাথে দু’চোখেই এককভাবে দেখে। বস্তু থেকে প্রতিফলিত আরোকরশ্মি চোখের রেটিনায় পতিত হলে স্নায়ু উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়। তাৎক্ষণিকভাবে এ উদ্দীপনা স্বতঃস্ফূর্তভাবে মস্তিষ্কের দৃষ্টিকেন্দ্রের প্রতিবিম্বে একভূত হয়। ফলশ্রুতিতে দু’চোখ এককভাবে বস্তুটিকে দেখতে পায়। এ কারণে মানুষের দৃষ্টিকে দ্বি-নেত্র দৃষ্টি বলে।
পরিপাক কি?
পরিপাক কি? যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় পৌষ্টিক নালির ভেতরে জটিল খাদ্য নির্দিষ্ট এনজাইমের ক্রিয়ায় বিশ্লেষিত হয়ে শোষণযোগ্য খাদ্যসারে পরিণত হয় সেই প্রক্রিয়াই হলো পরিপাক।
প্যারেনকাইমা কাকে বলে?
উদ্ভিদদেহের সব অংশে এদের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। এ টিস্যুর কোষগুলো জীবিত, সমব্যাসীয়, পাতলা প্রাচীরযুক্ত এবং প্রোটোপ্লাজম দিয়ে পূর্ণ। এই টিস্যুতে আন্তঃকোষীয় ফাঁক দেখা যায়। কোষপ্রাচীর পাতলা এবং সেলুলোজ দিয়ে তৈরি হয়। এসব কোষে যখন ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে, তখন তাকে ক্লোরেনকাইমা বলে। জলজ উদ্ভিদের বড় বড় বায়ুকুঠুরিযুক্ত প্যারেনকাইমাকে অ্যারেনকাইমা বলে। প্যারেনকাইমা টিস্যুর প্রধান কাজ দেহ গঠন…
খণ্ডায়ন কি?
খণ্ডায়ন কি? যখন কোনো দ্বিপার্শ্বীয় প্রতিসম প্রাণিদেহ অনুদৈর্ঘ্য বরাবর সজ্জিত অনেকগুলো একই ধরনের খণ্ডক নিয়ে গঠিত হয় তখন এ অবস্থাকে খণ্ডায়ন বলে।