Similar Posts
মাইটোসিস কোষবিভাজন কাকে বলে?
মাইটোসিস কোষবিভাজন কাকে বলে? যে প্রক্রিয়ায় পরিণত দেহকোষ বিভাজিত হয়ে সম আকৃতি এবং সমগুণ সম্পন্ন দুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয়, তাকে মাইটোসিস বা পরোক্ষ নিউক্লিয়াস বিভাজন বলে। মাইটোসিস কোষ বিভাজন দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন হয়। প্রথম পর্যায়ে নিউক্লিয়াসের বিভাজন ঘটে একে বলা হয় ক্যারিওকাইনেসিস। দ্বিতীয় পর্যায়ে সাইটোপ্লাজমের বিভাজন হয় একে সাইটোকাইনেসিস বলে। বিভাজন শুরুর আগে…
ম্যাক্রো প্রাণী বা বৃহত্তর প্রাণী কাকে বলে?
ম্যাক্রো প্রাণী বা বৃহত্তর প্রাণী কাকে বলে? যেসব প্রাণী আকৃতিতে বড়, খালি চোখেই দেখা যায় তাদের ম্যাক্রো প্রাণী বা বৃহত্তর প্রাণী বলে। উদাহরণ: Duttaphrynus melanostictus (কুনোব্যাঙ), Homo sapiens (মানুষ), Elephus maximus (হাতি) ইত্যাদি।
অন্তঃপ্রজাতিক ভিন্নতা কি?
অন্তঃপ্রজাতিক ভিন্নতা কি? একই প্রজাতিভুক্ত প্রাণীদের মধ্যে বিরাজিত পার্থক্যের জন্য উক্ত প্রজাতির প্রাণীদের মধ্যে যে ভিন্নতা বা বৈচিত্র্যের বিকাশ ঘটে তাকে অন্তঃপ্রজাতিক ভিন্নতা বলে। একই প্রজাতিভুক্ত মানুষ (Homo sapiens) এর অন্তর্ভূক্ত ইউরোপিয়ান শ্বেতাঙ্গ মানুষ এবং আফ্রিকান কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের মধ্যে অন্তঃপ্রজাতিক পার্থক্য রয়েছে। যেমন- গায়ের বর্ণ, চুলের বর্ণ ও আকৃতি ইত্যাদি।
উদ্ভিদের বর্ণবৈচিত্র্য সৃষ্টিতে কোষের কোন অঙ্গাণুটি দায়ী?
উদ্ভিদের বর্ণবৈচিত্র্য সৃষ্টিতে কোষের কোন অঙ্গাণুটি দায়ী? উদ্ভিদের বর্ণবৈচিত্র্য সৃষ্টিতে দায়ী কোষের অঙ্গাণুটি হলো প্লাস্টিড। প্লাস্টিড উদ্ভিদকোষের অনন্য বৈশিষ্ট্য। প্লাস্টিডের প্রকারভেদের মধ্যে ক্রোমোপ্লাস্টিড সবুজ বর্ণের ক্লোরোফিল নামক রঞ্জকবিশিষ্ট ক্লোরোপ্লাস্ট এবং অসবুজ বর্ণবিশিষ্ট ক্রোমোপ্লাস্ট থাকে। এসব রঞ্জক পদার্থের উপস্থিতিতে উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হয়। রঞ্জক পদার্থগুলো ধারণ করে বলেই প্লাস্টিডকে কোষের বর্ণাধার বলে।
কার্ডিয়াক পেশি কাকে বলে?
কার্ডিয়াক পেশি কাকে বলে? মেরুদন্ডী প্রাণীদের হৃৎপিন্ডের এক বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি হলো কার্ডিয়াক পেশি। এই পেশি টিস্যুর কোষগুলো নলাকৃতি, শাখান্বিত ও আড়াআড়ি দাগযুক্ত। কার্ডিয়াক পেশির সংকোচন ও প্রসারণ প্রাণীর ইচ্ছাধীন নয়। এ পেশির গঠন ঐচ্ছিক পেশির মতো হলেও কাজ অনৈচ্ছিক পেশির মতো। হৃৎপিণ্ডের কার্ডিয়াক পেশি সমন্বিতভাবে সংকুচিত ও প্রসারিত হয়।
কোষ প্রাচীরের কাজ কোষপ্রাচীর কোষকে নির্দিষ্ট আকৃতি
কোষ প্রাচীরের কাজ কোষপ্রাচীর কোষকে নির্দিষ্ট আকৃতি দান করে। প্রতিকূল পরিবেশ থেকে সজীব প্রোটোপ্লাজমকে সার্বিকভাবে রক্ষা করে। কোষের দৃঢ়তা দান করে এবং উদ্ভিদ দেহের কঙ্কাল গঠনের মতো কাজ করে। কোষগুলোকে পরস্পর থেকে পৃথক করে রাখে। কোষ বিভাজনের ধারা বজায় রাখে ও বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। পিট অংশে প্লাজমোডেসমাটা সৃষ্টির মাধ্যমে আন্তঃকোষীয় যোগাযোগ সৃষ্টিতে সহায়তা করে।…