Similar Posts
স্বরান্ত অক্ষর কাকে বলে?
স্বরান্ত অক্ষর কাকে বলে? যে সকল অক্ষরের শেষে স্বরধ্বনি উচ্চারিত হয় তাদের স্বরান্ত অক্ষর বলে। এই অক্ষর উচ্চারণ করতে গেলে মুখ প্রসারিত হয় বা খুলে যায়, তাই এদের বিবৃত অক্ষরও বলা হয়ে থাকে। যেমনঃ ‘বিন্দু’ শব্দটি বিশ্লেষণ করলে দুটি অক্ষর পাওয়া যায়। এখানে, ‘বিন্’ ও ‘দু’ (দ+উ) অক্ষরটি স্বরান্ত অক্ষর।
সমুচ্চয়ী অব্যয় কাকে বলে?
সমুচ্চয়ী অব্যয় কাকে বলে? যে অব্যয় পদ একটি বাক্যের সঙ্গে অন্য একটি বাক্যের অথবা বাক্যস্থিত একটি পদের সঙ্গে অন্য একটি পদের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায়, তাকে সমুচ্চয়ী অব্যয় বা সম্বন্ধবাচক অব্যয় বলে।
সম্বোধন পদ কাকে বলে?
সম্বোধন পদ কাকে বলে? ‘সম্বোধন’ শব্দটির অর্থ আহবান। যাকে সম্বোধন বা আহবান করে কিছু বলা হয়, তাকে সম্বোধন পদ বলে। যেমন – ওহে মাঝি, আমাকে পার করো। সুমন, এখানে এসো।
সমস্যমান পদ কাকে বলে?
সমস্যমান পদ কাকে বলে? সমস্ত পদ বা সমাসবদ্ধ পদটির অন্তর্গত পদগুলোকে সমস্যমান পদ বলে।
লোকনিরুক্তি কাকে বলে?
লোকনিরুক্তি কাকে বলে? কোনো অপরিচিত শব্দ যখন ধ্বনিগত সাদৃশ্য আছে এমন একটি পরিচিত শব্দের রূপ ধারণ করে, তখন তাকে লোকনিরুক্তি বলে। যেমনঃ পোর্তুগিজ আনানস > আনারস। অথবা, দীর্ঘ সময় ধরে ভিন্ন ভাষা সংযোগ এবং পারিপার্শ্বিক সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের ফলে কোন একটি শব্দ অন্য একটি শব্দের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়, ফলে নতুন শব্দটি আমাদের কাছে পরিচিত ও জনপ্রিয় হয়ে…
যৌগিক শব্দ কাকে বলে?
যৌগিক শব্দ কাকে বলে? যে সকল শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ একই রকম, সেগুলোকে যৌগিক শব্দ বলে। যেমন – গায়ক = গৈ + ণক (অক) – অর্থ : গান করে যে। কর্তব্য = কৃ + তব্য – অর্থ : যা করা উচিত। বাবুয়ানা = বাবু + আনা – অর্থ : বাবুর ভাব। মধুর =…