তথ্য প্রযুক্তি

ব্রডব্যান্ড কাকে বলে? ব্রডব্রান্ড ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা ও অসুবিধা

1 min read

ব্রডব্যান্ড (Broadband)

যে ব্যান্ডউইডথ 1 Mbps থেকে অনেক উচ্চগতি পর্যন্ত হয়ে থাকে তাকে Broadband বলে। এটি ওয়াইডব্যান্ড (wideband) নামেও পরিচিত। এ ব্যান্ডের ফ্রিকুয়েন্সি 1 MHz থেকে 300 GHz পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত DSL (Digital Subscriber Line), টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল মডেম, অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল, ওয়্যারলেস, BPL (Broadband over Power Line) ইত্যাদিতে ব্রডব্যান্ড ট্রান্সমিশন ব্যবহৃত হয়। নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগের জন্য ব্রডব্যান্ড ট্রান্সমিশন বেশি প্রয়োজন।

 

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট এর সুবিধা

  • ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট উচ্চগতির ইন্টারনেট অ্যাকসেসের পাশাপাশি VolP প্রযুক্তির সাহায্যে স্বল্পমূল্যে ফোন সার্ভিস প্রদান করে থাকে।
  • ডায়াল-আপ কানেকশন অপেক্ষা ব্রডব্যান্ড কানেকশন ১০০ গুণ দ্রুতগতি সম্পন্ন।
  • ব্রডব্যান্ড কানেকশন একই মাধ্যমের অন্যান্য ডেটা সার্ভিসকে প্রভাবিত করে না।
  • ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট দিয়ে আনলিমিটেড অ্যাকসেস করা যায় এবং সংযোগ ব্যয় ব্যবহার সময়কালের উপর নির্ভর করে না।
  • যেহেতু কোনো নাম্বার ডায়াল করার প্রয়োজন নেই, কাজেই লাইনে ব্যস্ত পাওয়ায় সম্ভাবনাও নাই।

ব্রডব্যান্ড কানেকশনের অসুবিধা

  • ডায়াল-আপ ইন্টারনেট অ্যাকসেসের তুলনায় মাসিক ভাড়া বেশি।
  • সকল TV নেটওয়ার্ক কারিগরি দিক থেকে ইন্টারনেট অ্যাকসেসের উপযোগী নয়।
  • সকল ফোনের তার কারিগরি দিক থেকে DSL সার্ভিসের উপযোগী নয়।
Rate this post
Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.

x