বক্র রৈখিক গতি কাকে বলে?
বক্র রৈখিক গতি কাকে বলে?
আঁকাবাঁকা পথে হেটে যাওয়া, সাইকেলের গতি, রিক্সার গতি, মোটর গাড়ির গতি ইত্যাদি বক্র রৈখিক গতি। অর্থাৎ কোনো গতিশীল বস্তুর গতিপথ যদি বাঁকা হয়, বক্র রেখা বরাবর হয় তখন বস্তুটির গতিকে বক্র রৈখিক গতি বলে।
আঁকাবাঁকা পথে হেটে যাওয়া, সাইকেলের গতি, রিক্সার গতি, মোটর গাড়ির গতি ইত্যাদি বক্র রৈখিক গতি। অর্থাৎ কোনো গতিশীল বস্তুর গতিপথ যদি বাঁকা হয়, বক্র রেখা বরাবর হয় তখন বস্তুটির গতিকে বক্র রৈখিক গতি বলে।
তড়িৎ মাধ্যমাঙ্ক কী? দুটি বিন্দু চার্জের মধ্যে নির্দিষ্ট দূরত্বে শূন্যস্থানে ক্রিয়াশীল বল ও ঐ দুই চার্জের মধ্যে একই দূরত্বে অন্য কোনো মাধ্যমে ক্রিয়াশীল বলের অনুপাত যে ধ্রুব সংখ্যা হয় তাকে ঐ মাধ্যমের তড়িৎ মাধ্যমাঙ্ক বলে।
ডায়াচৌম্বক পদার্থ কি? সকল পদার্থকে চৌম্বকক্ষেত্রে স্থাপন করা হলে চুম্বকায়নকারী ক্ষেত্রের বিপরীত দিকে সামান্য চুম্বকত্ব লাভ করে তাদেরকে ডায়াচৌম্বক পদার্থ বলে।
বলের বিরুদ্ধে কাজ বা ঋণাত্মক কাজ কি? যদি বল প্রয়োগের ফলে বলের প্রয়োগ বিন্দু বলের বিপরীত দিকে সরে যায় বা বলের বিপরীত দিকে সরণের উপাংশ থাকে তাহলে সেই বল এবং বলের বিপরীত দিকে সরণের উপাংশের গুণফলকে ঋণাত্মক কাজ বা বলের বিরুদ্ধে কাজ বলে।
দ্রুতি ও বেগের মধ্যে পার্থক্য দ্রুতি ও বেগের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং দ্রুতি বেগ ১ একক সময়ে যে কোন দিকে অতিক্রান্ত দূরত্বকে দ্রুতি বলে। একক সময়ে নির্দিষ্ট দিকে অতিক্রান্ত দূরত্বকে বেগ বলে। ২ দ্রুতি একটি স্কেলার রাশি। বেগ একটি ভেক্টর রাশি। ৩ দ্রুতি সর্বদা ধনাত্মক। বেগ ধনাত্মক বা ঋণাত্মক হতে পারে। ৪ কেবলমাত্র মানের…
প্রমাণ তীব্রতা কাকে বলে? 1000 Hz কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট 10-12 Wm-2 তীব্রতাকে প্রমাণ তীব্রতা বলা হয়। একে I0 দ্বারা সূচিত করা হয়। I0 এর সাপেক্ষে সকল তীব্রতা পরিমাপ করা হয়।
আসঞ্জন বল কাকে বলে? একটি পদার্থকে অন্য একটি পদার্থের সংস্পর্শে রাখলে পদার্থ দুটির অণুগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ বল অনুভূত হয়। বিভিন্ন পদার্থের অণুগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ বলকে আসঞ্জন বল (Adhesive Force) বলে। যেমন – ব্লাক বোর্ডে যখন চক দিয়ে লেখা হয় তখন চক ব্লাক বোর্ডে লেগে থাকে। এক্ষেত্রে ব্লাক বোর্ড ও চকের অণুগুলোর মধ্যে যে…