বিজনেস প্রপোজাল কাকে বলে?
বিজনেস প্রপোজাল কাকে বলে?
বিজনেস প্রপোজাল হলো একজন বিনিয়োগকারীর কাছে ব্যবসায় এর আইডিয়াকে লিখিতভাবে উপস্থাপন করা।
বিজনেস প্রপোজাল হলো একজন বিনিয়োগকারীর কাছে ব্যবসায় এর আইডিয়াকে লিখিতভাবে উপস্থাপন করা।
কল মানি কি? কল মানি হল ন্যূনতম স্বল্পমেয়াদী ফিনান্স যা চাহিদা অনুযায়ী পরিশোধযোগ্য, মেয়াদপূর্তিতে এক থেকে চৌদ্দ দিন বা রাতারাতি থেকে এক পাক্ষিক। এটি আন্তঃব্যাংক লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই বাজারে একদিনের জন্য যে টাকা ধার দেওয়া হয় তা “কল মানি” হিসাবে পরিচিত এবং যদি এটি একদিনের বেশি হয় তবে তাকে “নোটিস মানি” হিসাবে উল্লেখ করা হয়।…
সম আয়-ব্যয় বিশ্লেষণ ব্যাখ্যা কর। সম আয়-ব্যয় বিশ্লেষণ ব্যবসায়ের এমন একটি অবস্থা, যেখানে প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয় সমান হয়। এ বিশ্লেষণের মাধ্যমে জানা যায়, কী পরিমাণ পণ্য বিক্রি করলে ব্যবসায়ে লোকসান হবে না। এছাড়া এ বিন্দু বিশ্লেষণের মাধ্যমে পণ্যের মূল্য ও বিক্রির পরিমাণ নির্ধারণ করা সহজ হয়। আবার, এর মাধ্যমে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও মুনাফা বাড়ানোর কাজ করা…
সফল উদ্যোক্তার জীবনী পাঠ করা প্রয়োজন কেন? যারা নিজের মেধা, দক্ষতা ও সৃজনশীলতার সাথে পরিশ্রমের সমন্বয় করেন তারাই সফল উদ্যোক্তা। একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সফল উদ্যোক্তার প্রয়োজন অনস্বীকার্য। সফল উদ্যোক্তার জীবনী পাঠ করলে উদ্যোক্তার সফলতার মূলমন্ত্র যেমন জানা যায়, তেমনি ব্যবসায় উদ্যোগ গ্রহণ সম্পর্কে নিজ মনে উদ্দীপনা জাগে। এজন্য নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে সফল উদ্যোক্তার জীবনী…
উপমহাদেশে কত সালে ট্রেডমার্ক আইন প্রণয়ন করা হয়? উপমহাদেশে ১৯৪০ সালে ট্রেডমার্কস আইন প্রণয়ন করা হয়।
ব্যবসায় ভবিষ্যৎ কার্যক্রমের প্রতিচ্ছবি কি? ব্যবসায় ভবিষ্যৎ কার্যক্রমের প্রতিচ্ছবি হলো পরিকল্পনা। এটি একটি লিখিত দলিল। এতে ব্যবসায়ের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য, প্রকৃতি, ব্যবস্থাপনার ধারা, অর্থায়নের উপায়, বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ উন্নয়নের সম্পূর্ণ চিত্র তুলে দেওয়া হয়। ব্যবসায়িক কোনদিকে সম্প্রসারিত হব কিভাবে ব্যবসায় সাফল্য অর্জন করা যাবে, তার সুনির্দিষ্ট দিক-নির্দেশনা ব্যবসায় পরিকল্পনা পাওয়া যায়। তাই পরিকল্পনাকে ব্যবসায়ের ভবিষ্যৎ কার্যক্রমের প্রতিচ্ছবি বলা…
ট্রেডমার্ক কাকে বলে? ট্রেডমার্ক হলো পণ্যকে সহজে চিহ্নিত করার জন্য স্বতন্ত্র একটি প্রতীক। এর মাধ্যমে মালিক নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর স্বতন্ত্র চিহ্ন ব্যবহারের একচ্ছত্র অধিকার পেয়ে থাকে। এতে একদিকে ক্রেতা-ভোক্তাদের কাছে তার পণ্যের পরিচিতি বাড়ে। আবার, অসাধু ব্যবসায়ীদের জালিয়াতি এর মাধ্যমে রোধ করা যায়। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই এর সুফল লাভ করে।