Similar Posts
সমবায় সংগঠন গড়ে ওঠার কারণ কী?
সমবায় সংগঠন গড়ে ওঠার কারণ কী? নিম্ন ও মধ্যবিত্ত সমমনা ব্যক্তি নিজেদের আর্থিক স্বচ্ছলতা আনতে যে সমিতি গড়ে তোলে, তাকে সমবায় সংগঠন বলে। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের চিন্তা থেকে সমবায়ের উৎপত্তি। কারণ শিল্পবিপ্লব ও প্রযুক্তিনির্ভর বৃহদায়তন ব্যবসায় সংগঠনের কারণে পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থার ভিত মজবুত হয়। এর স্বল্প ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ আর্থিকভাবে দুরবস্থার…
উদ্যোক্তা কাকে বলে?
উদ্যোক্তা কাকে বলে? একটি সংগঠন স্থাপনের প্রাথমিক উদ্যোগ যে গ্রহণ করে তাকে উদ্যোক্তা বলে। একজন ব্যক্তি যখন নিজের কর্মসংস্থানের কথা চিন্তা করে কোন চাকরি বা কারো অধিনস্ত না থেকে নিজে থেকেই কোন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করার চেষ্টা করেন বা পরিকল্পনা শুরু করেন তখন তাকে উদ্যোক্তা বলা হয় ।
নতুন নতুন শিল্প স্থাপন কেন জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি?
নতুন নতুন শিল্প স্থাপন কেন জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি? অবাধে গাছ কেটে নতুন নতুন শিল্প স্থাপন করা হয়। এ কাজটি জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। কারণ গাছ কাটার ফলে জীবজন্তুরা তাদের প্রয়োজনীয় আবাসন সংকটে পড়ে। এছাড়া এ কারণে জীবজন্তুর প্রয়োজনীয় খাদ্যেরও অভাব হয়। ফলে এক সময় পরিবেশ জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে যাবে। এভাবে নতুন নতুন শিল্প…
বিক্রয়কর্মীর নৈতিক গুণ কাকে বলে?
বিক্রয়কর্মীর নৈতিক গুণ কাকে বলে? পণ্য বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নীতি নৈতিকতা মেনে চলা হলো বিক্রয়কর্মীর নৈতিক গুণ। একজন বিক্রয়কর্মীকে কর্মক্ষেত্রে আদর্শবান এবং সফলতা অর্জনের জন্য নৈতিক গুণাবলি অর্জণ করতে হয়। তাকে সব সময় গ্রাহকের সাথে লেনদেনে সততা এবং বিশ্বস্ততার পরিচয় দিতে হয়। কারণ, বিক্রয়কর্মীর মার্জিত ব্যবহার ক্রেতাকে আকৃষ্ট করে। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে বিক্রয়কর্মী কর্মক্ষেত্রে সব জটিলতা…
স্থানগত উপযোগ কাকে বলে?
স্থানগত উপযোগ কাকে বলে? একস্থান থেকে দ্রব্য সামগ্রী অন্যত্র স্থানান্তর করার ফলে যে অতিরিক্ত উপযোগ সৃষ্টি হয় তাকেই স্থানগত উপযোগ বলে। রাজশাহীতে প্রচুর আম হয়। ফলে সরবরাহ বেশি হওয়ায় সেখানে দাম কম। এই আম ঢাকায় বা দেশের অন্যত্র স্থানান্তর করার ফলে আমে বাড়তি উপযোগ সৃষ্টি হওয়ায় বেশি দামে তা বিক্রয় হবে। পরিবহনের মাধ্যমে মূলত স্থানগত…
হিসাববিজ্ঞানের শাখা
হিসাববিজ্ঞানের শাখা বর্তমান যুগে হিসাববিজ্ঞানের চাহিদা কেবলমাত্র ব্যবসায় বাণিজ্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় বরং সামাজিক রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রেও এর চাহিদা বিস্তৃতি লাভ করেছে। তাই এরূপ বহুমুখী চাহিদা মেটানোর জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য প্রয়োজন বিশেষায়িত হিসাববিজ্ঞান। এরই ধারাবাহিকতায় চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে হিসাববিজ্ঞানের নতুন শাখার উদ্ভব হচ্ছে। হিসাববিজ্ঞানকে নিয়ে বর্তমানে প্রচলিত কয়েকটি শাখার নাম তুলে ধরা হলো : ১. আর্থিক হিসাববিজ্ঞান ২. উৎপাদন ব্যয় হিসাববিজ্ঞান ৩. ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান ৪. কর হিসাববিজ্ঞান ৫. সামাজিক হিসাববিজ্ঞান ৬. সরকারি হিসাববিজ্ঞান ৭. দায়িত্বশীলতা হিসাববিজ্ঞান আজ থেকে কয়েক দশক পূর্বেও হিসাববিজ্ঞানের শাখা-প্রশাখা এতটা বিস্তৃত ছিল না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত হওয়ার কারণে নতুন নতুন সমস্যার উদ্ভব হয়। আর এ সকল সমস্যার সমাধানকল্পে হিসাববিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার সৃষ্টি হয়।