প্রজনন শিল্পের ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
প্রজনন শিল্পের ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
এতে প্রাকৃতিক সম্পদ লালন-পালন করে সেগুলোর বংশ বাড়ানো বা স্বাভাবিক ফলনের মাধ্যমে নতুন সম্পদ সৃষ্টি করা যায়।
এতে প্রাকৃতিক সম্পদ লালন-পালন করে সেগুলোর বংশ বাড়ানো বা স্বাভাবিক ফলনের মাধ্যমে নতুন সম্পদ সৃষ্টি করা যায়।
বাংলাদেশকে শিল্পে অনগ্রসর বলা হয় কেন? শিল্পের স্থাপন ও বিকাশ কম হওয়ায় বাংলাদেশকে শিল্পে অনগ্রসর বলা হয়। বাংলাদেশে যথেষ্ট পরমাণ শিল্প-কারখানা নেই। তাই একে শিল্পোন্নত দেশ বলা যায় না। এদেশে শিল্প বিকাশ না হওয়ার পেছনে উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ আছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা, দুর্বল অবকাঠামো, জটিল শিল্প আইন, শ্রমিক অসন্তোষ প্রভৃতি দেশের শিল্প বিকাশে অন্তরায় বা প্রধান…
পণ্যের প্রতীক কী? কোনো পণ্যের স্বাতন্ত্র্যতা প্রকাশ করার জন্য যে চিহ্ন ব্যবহার করা হয়, তাই পণ্যের প্রতীক। পণ্যের প্রতীককে কী বলে? পণ্যের প্রতীককে ট্রেডমার্ক বলে। প্রতীকের মূল বিষয় কী? প্রতীকের মূল বিষয় হলো স্বাতন্ত্র্যতা। সার্ভিস মার্ক কী? ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে কোনো সেবাকে অনুরূপ সেবা থেকে স্বতন্ত্র করার লক্ষ্যে ব্যবহৃত প্রতীক হলো সার্ভিস মার্ক।
কোম্পানি গঠনতন্ত্র কাকে বলে? স্মারকলিপিকে (Memorandum of Association) কোম্পানির গঠনতন্ত্র বলা হয়। স্মারকলিপি হলো কোম্পানির মূল দলিল। এতে কোম্পানির নাম, ঠিকানা, উদ্দেশ্য, মূলধন ও দায়ের বিষয়ে তথ্য লেখা থাকে। এটি কোম্পানির কার্যপরিধি ও ক্ষমতার সীমা নির্দেশ করে। এতে অন্তর্ভূক্ত নেই এমন কোনো কাজ কোম্পানি করতে পারে না। কোম্পানি সবসময় স্মারকলিপিতে নির্দেশিত নিয়ম মেনে চলতে বাধ্য…
অংশীদারি চুক্তিপত্র কাকে বলে? অংশীদারদের মধ্যকার চুক্তির বিষয়বস্তু যে দলিলে লিপিবদ্ধ করা হয়, তাকে অংশীদারি চুক্তি বলে। চুক্তি অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি। এই চুক্তি হতে পারে মৌখিক, লিখিত এবং লিখিত ও নিবন্ধিত। এর লিখিত রূপকে চুক্তিপত্র বলে। অংশীদারি চুক্তিপত্র এ ধরনের ব্যবসায় পরিচালনার ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশক হিসেবে কাজ করে। এর বিষয়বস্তু এমনভাবে ঠিক করা হয়, যাতে…
মুনাফা বা মুনাফার্জন অনুপাত কি মুনাফার্জন সূচক যে অনুপাত দিয়ে প্রকাশ করা হয় তাকে মুনাফার্জন বা মুনাফা অনুপাত বলে। মুনাফার্জন সূচক বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ হতে নির্ণয় করা যায়। নিম্নে উল্লেখযোগ্য ছয়টি সূচক আলোচনা করা হলো: ১. মোট লাভ মুনাফা অনুপাত = ( নীট লাভ ÷ নীট বিক্রয় ) × ১০০ ২. নিট লাভ অনুপাত = ( নীট বিক্রয় ÷ নীট বিক্রয় ) × ১০০ ৩….
আমদানি বাণিজ্য কাকে বলে? বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে বিদেশ থেকে পণ্যসামগ্রী কিনে নিজ দেশে আনাকে আমদানি বাণিজ্য বলে। দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। সাধারণত কোনো দেশে নির্দিষ্ট পণ্যের অভাব পূরণের জন্য তা অন্য দেশ থেকে আনা হয়। যেমন – চীন থেকে মোবাইল সেট কিনে বাংলাদেশে এনে বিক্রি করা।