বিদআত কাকে বলে?
বিদআতের শাব্দিক অর্থ হল নতুন সৃষ্টি, নতুন আবিষ্কার। অর্থাৎ যার কোন অস্থিত্বই ছিল না তার সৃষ্টিকে বিদআত বলে। “বিদয়াত হলো- নমুনা ব্যতীত সৃষ্ট জিনিস |”
মিছবাহুল লোগাত, পৃঃ ২৭
বিদয়াতের শরীয়তী অর্থ সম্পর্কে বিখ্যাত মুহাদ্দিস ও ফক্বীহ্ আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন “প্রকৃতপক্ষে বিদয়াত
হলো- এমন জিনিসের আবির্ভাব, যার নমুনা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় ছিলনা |”
ওমদাতুল ক্বারী শরহে বুখারী ৫ম জিঃ পৃঃ৩৫৬বিদআত অর্থ নতুন সৃষ্টি। শরীয়তের পরিভাষায় বিদআত বলা হয় দ্বীনের মধ্যে কোন নতুন সৃষ্টিকে অর্থাৎ দ্বীনের মধ্যে ইবাদত মনে করে এবং অতিরিক্ত ছওয়াবের আশায় এমন কিছু আকীদা বা আমল সংযোজন ও বৃদ্ধি করা, যা রাসূল (সাঃ) সাহাবী ও তাবেঈদের যুগে অর্থাৎ আদর্শ যুগে ছিল না।
হলো- এমন জিনিসের আবির্ভাব, যার নমুনা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় ছিলনা |”
ওমদাতুল ক্বারী শরহে বুখারী ৫ম জিঃ পৃঃ৩৫৬বিদআত অর্থ নতুন সৃষ্টি। শরীয়তের পরিভাষায় বিদআত বলা হয় দ্বীনের মধ্যে কোন নতুন সৃষ্টিকে অর্থাৎ দ্বীনের মধ্যে ইবাদত মনে করে এবং অতিরিক্ত ছওয়াবের আশায় এমন কিছু আকীদা বা আমল সংযোজন ও বৃদ্ধি করা, যা রাসূল (সাঃ) সাহাবী ও তাবেঈদের যুগে অর্থাৎ আদর্শ যুগে ছিল না।
কুরআন ও হাদীসের কোন দলীলে তা সমর্থন করে না। তবে যেসব নেক কাজের প্রেক্ষাপট সে যুগে হয়নি, পরবর্তীতে নতুন প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হওয়ায় নতুন আঙ্গিকে দ্বীনের কোন কাজ করা হয় ও কুরআন বা হাদীস- এর দলীল দ্বারা তার সমর্থন পাওয়া যায় সেটা বিদআত নয় যেমন প্রচলিত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি।
বিদআত এর প্রকারভেদ
বিদআত ২ প্রকার।যথাঃ
১। বিদআতে হাসানাহ ( ভাল বিদআত)।
২। বিদআতে সায়্যিয়াহ (মন্দ বিদআত)।