আইন নির্দিষ্ট পদ্ধতি বলতে কী বোঝো?
‘ আইন নির্দিষ্ট পদ্ধতি ‘ বলতে উপযুক্ত আইনসভা কর্তৃক বিধিসম্মতভাবে প্রণীত আইনের মাধ্যমে নির্ধারিত পদ্ধতিকে বোঝানো হয় । এখানে আইন বলতে পার্লামেন্ট ও রাজ্য আইনসভা প্রণীত আইনের কথা বলা হয়েছে ।
‘ আইন নির্দিষ্ট পদ্ধতি ‘ বলতে উপযুক্ত আইনসভা কর্তৃক বিধিসম্মতভাবে প্রণীত আইনের মাধ্যমে নির্ধারিত পদ্ধতিকে বোঝানো হয় । এখানে আইন বলতে পার্লামেন্ট ও রাজ্য আইনসভা প্রণীত আইনের কথা বলা হয়েছে ।
ভূমিকা : বর্তমান গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় রাজনৈতিক দল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক দলকে কেন্দ্র করে রাষ্ট্রীয় কার্যকলাপ আবর্তিত হয়। কার্যত, রাজনৈতিক দল ছাড়া জাতীয় শাসনকার্য পরিচালনা করা সম্ভব হয় না। সংখ্যার ভিত্তিতে দলীয় ব্যবস্থাকে প্রধান তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়। তন্মধ্যে বহুদলীয় ব্যবস্থা অন্যতম । → বহুদলীয় ব্যবস্থা : একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যখন দুটির বেশি দল রাজনৈতিক ক্ষমতা লাভের…
পার্বত্য জেলা স্থানীয় পরিষদ ৩ টি জেলাকে নিয়ে গঠিত। জেলা তিনটি হচ্ছে খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, এবং বান্দরবন। বাংলাদেশের মোট ৬৪ জেলার মধ্যে এই তিনটি জেলার স্থানীয় পরিষদ আলাদাভাবে গঠিত হয়। মূলত পার্বত্য জেলার সার্বিক উন্নয়নের জন্য ১৯৮৯ সালে ৪র্থ জাতীয় সংসদে পার্বত্য জেলা স্থানীয় পরিষদ আইন পাস হয়। পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন আইন ১৯৮৯ তিনটি পৃথক পৃথক আইনে…
সমবেত হওয়ার অধিকারের ওপর যে কোন চারটি নিয়ন্ত্রণে উল্লেখ করো। সমবেত হওয়ার অধিকার এর পর যেসব নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে সেগুলি হলঃ ১। সমাবেশ শান্তিপূর্ণ ও নিরস্ত্র হওয়া আবশ্যক ২। ভারতের সার্বভৌমিকতা রক্ষা ৩। রাষ্ট্রের সংহতি এবং ৪। জনশৃঙ্খলা।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ও মার্কিন রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা কর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উভয়েই বিশ্বের দুইটি সমৃদ্ধশালী ও প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের রাষ্ট্রনায়ক। ক্ষমতা, কার্যাবলি ও পদমর্যাদার দিক থেকে উভয়েই নিজেদের শাসনতান্ত্রিক পরিমণ্ডলে চূড়ান্ত সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী। তবে একটু চিন্তা করলে দেখা যায় যে, উভয়ের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য বিদ্যমান । মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ব্রিটিশ…
সার্বভৌমত্ব কাকে বলে? রাষ্ট্র গঠনের প্রধান উপাদান হলো সার্বভৌমত্ব। সার্বভৌম শব্দ দ্বারা চরম ও চূড়ান্ত ক্ষমতাকে বোঝায়। সার্বভৌমত্ব হলো রাষ্ট্রের ঐ বৈশিষ্ট্য যার ফলে নিজের ইচ্ছা ছাড়া অন্য কোনো প্রকার ইচ্ছার দ্বারা রাষ্ট্র আইনসংগতভাবে আবদ্ধ নয়। প্রত্যেক সমাজ ব্যবস্থায় চূড়ান্ত ক্ষমতা কার্যকরী করার জন্য একটি মাত্র কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ থাকবে। আর এ ক্ষমতাই হলো সার্বভৌম ক্ষমতা।
বিদেশ নীতি কাকে বলে? বিশ্বের সব স্বাধীন সার্বভৌম দেশ রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য জাতীয় নীতি নির্ধারণ করে। জাতীয় নীতির দুই অংশ – অভ্যন্তরীণ নীতি ও বিদেশ নীতি। সব রাষ্ট্রই অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক পরিচালনার জন্য বিদেশ নীতি প্রণয়ন করে। জোসেফ ফ্রাঙ্কেল বলেছেন যে, বিদেশ নীতি হলো সেই সব সিদ্ধান্ত বা ক্রিয়াকর্মের সমষ্টি যা কোনো রাষ্ট্রের সাথে…