বৃহদায়তন মূল শিল্পের প্রয়োজনে মূল শিল্পের পাশে যে অসংখ্য ছোটো ছোট শিল্প গড়ে ওঠে, সেই প্রথমটিকে কেন্দ্রীয় শিল্প ও তার ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা অন্যান্য শিল্পগুলোকে অনুসারী শিল্প বলে। যেমন : পেট্রোরসায়ন শিল্পের সাথে অসংখ্য অনুসারী শিল্প গড়ে উঠতে দেখা যায়।
কোনো বস্তুর তাপমাত্রা এক কেলভিন বাড়াতে যে পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ বস্তুর তাপ ধারণ ক্ষমতা বলে। তাপ ধারণ ক্ষমতার একক জুল/কেলভিন। তাপ ধারণ ক্ষমতা হলো বস্তুর একটি বৈশিষ্ট্য। একই উপাদানে তৈরি বিভিন্ন ভরের বস্তুর তাপ ধারণ ক্ষমতা বিভিন্ন।
কোন স্থানের আবহাওয়া পরিবর্তনের নির্দিষ্ট ধারাই জলবায়ু। এটি হলো কোন স্থানের বহু বছরের আবহাওয়ার গড় অবস্থা। অর্থাৎ, কোন নির্দিষ্ট স্থানের দীর্ঘ সময়ের (সাধারণত ৩০-৪০ বছরের বেশি সময়ের) আবহাওয়ার গড়কে জলবায়ু বলে। মূলত বৃহৎ এলাকা নিয়ে জলবায়ু নির্ণীত হয়ে থাকে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বর্তমানে বিভিন্ন কারণে বিশ্বের জলবায়ু পাল্টে যাচ্ছে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে মানবসৃষ্ট দূষণ,…
অ্যালিফেটিক যৌগ ও অ্যারোমেটিক যৌগের মধ্যে পার্থক্য নিচে দেওয়া হলোঃ অ্যালিফেটিক যৌগ অ্যালিফেটিক যৌগ মুক্ত শিকলবিশিষ্ট। অ্যালিফেটিক যৌগ এক-কার্বনবিশিষ্ট হতে পারে। অ্যালিফেটিক যৌগে কার্বনের শতকরা হার অপেক্ষাকৃত কম। অ্যালিফেটিক অসম্পৃক্ত যৌগে হ্যালোজেনেশন, নাইট্রেশন, সালফোনেশন প্রভৃতি প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া সাধারণত ঘটে না। অ্যালিফেটিক যৌগের অণুস্থিত হ্যালোজেন পরমাণু বেশি সক্রিয়। অ্যালিফেটিক অসম্পৃক্ত যৌগসমূহ KMnO4 দ্বারা সহজেই জারিত হয়।…
স্লাইড ক্যালিপার্স দিয়ে কোনো একটি দৈর্ঘ্য পরিমাপের সময় ভার্নিয়ার স্কেলের যে দাগটি প্রধান স্কেলের কোনো একটি দাগের সাথে মিলিত হয় বা খুব কাছাকাছি থাকে, তাকে ভার্নিয়ার সমপাতন বলে। পরিমাপের একক বলতে কী বোঝায়? যে আদর্শ পরিমাণের সাথে তুলনা করে কোন ভৌত রাশিকে পরিমাপ করা হয় তাকে পরিমাপের একক বলে। যে কোন পরিমাপের জন্য প্রয়োজন একটি স্ট্যান্ডার্ড বা…
কার্বন (Carbon) একটি মৌলিক পদার্থ। কার্বন মৌলের সংকেত C, এর পারমাণবিক সংখ্যা ৬, ইলেকট্রন বিন্যাস ২, ৪। এটি গ্রুপ IV এর সদস্য এবং ২য় পর্যায়ে অবস্থিত। এটি একটি অধাতু। কার্বনের সাধারণ যোজনী ৪। এটি প্রধানত সমযোজী বন্ধন তৈরি করে । কার্বন খুবই গুরুত্বপূর্ণ মৌল, কেননা সমগ্র প্রাণী ও উদ্ভিদ জগৎ প্রধানত এর যৌগসমূহ দ্বারা গঠিত। এছাড়া…
প্রোটোকল (Protocol) হল কতগুলো নিয়মের সমষ্টি। যেমন– http একটি প্রোটোকল যা HTML ডকুমেন্ট এক্সেস করে বা ওয়েব সার্ভার ও ক্লায়েন্টের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান করে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরণের প্রোটোকল তৈরি করেছে। প্রোটোকল বিভিন্ন ধরনের রয়েছে। যেমনঃ PPP, TCO/ IP, SAP, HTTP, এবং FTP অন্তর্ভুক্ত। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় Protocol হচ্ছে HTTP।
