ব্যাংকার কে?
ব্যাংকার কে?
যে ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ অথবা প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং ব্যবসায়ে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকেন তাকে ব্যাংকার বলে।
যে ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ অথবা প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং ব্যবসায়ে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকেন তাকে ব্যাংকার বলে।
আবশ্যকীয় পণ্য কাকে বলে? প্রতিনিয়ত আমাদের বাসা-বাড়িতে বা চলতে ফিরতে প্রয়োজন হয় এমন পণ্যই আবশ্যক পণ্য। দোকানে দেখার আগেই ক্রেতা এরূপ পণ্যের প্রয়োজন বোধ করে। চাল, ডাল, কলম, কাগজ, মাছ, গোশত, তৈল, সাবান ইত্যাদি এ ধরনের পণ্য।
ক্রেতা ভ্যালু কি? অভিষ্ঠ ক্রেতাকে সন্তুষ্ট করার মাধ্যমে অর্পণ সফল হয়। কোন পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের ফলে যে সকল সুবিধা পাওয়া যায় ও পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারেক করার জন্য যে সকল ব্যয় বহন করা হয়, তার পার্থক্যকে ক্রেতা ভ্যালু বলে। ভোক্তা কোনো পণ্য বা সেবা ক্রয়ের সময় যেসব সুবিধা প্রত্যাশা করে, তার সাথে ব্যবহারের পর…
হিসাববিজ্ঞানের ভাবমূর্তি কি ইংরেজী Image শব্দের অর্থ হচ্ছে ভাব, ধারণা, ভাবমূর্তি, ভাবমূর্তি শুধু কার্যাবলীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। সম্পাদিত কাজের গ্রহণযোগ্যতা, বিশ্বাসযোগ্যতা সুনাম ইত্যাদি ও ভাবমূর্তির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। আধুনিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার চলমান ধারাবাহিকতার প্রধান ধারক ও বাহক হচ্ছে হিসাববিজ্ঞান। হিসাববিজ্ঞানের কার্যক্রম সম্পাদনে একই সাথে বহু ধরনের উদ্দেশ্য সাধিত হয়। হিসাববিজ্ঞানের ভাবমূর্তি সম্পর্কে বিখ্যাত লেখক Ahmed Belkaoui তার বইতে বলেছেন- ১. কারবারের ভাষা হিসাবে…
অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের উদ্ভব হয় কেন? মানুষের চাহিদা ও অভাব পূরণের জন্য অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উদ্ভব হয়। জীবিকা অর্জনের সাথে কাজের সম্পর্ক প্রত্যক্ষ। কারণ, অর্জিত অর্থ দিয়েই মানুষ চাহিদা ও অভাব পূরণ করে। আর অভাব পূরণের উদ্দেশ্যে মানুষ সব সময় নতুন অর্থনৈতিক কাজ করে থাকে। এভাবেই অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উদ্ভব হয়।
বিক্রয়িকতা প্রয়োজন কেন? ক্রেতা আকর্ষণ এবং সম্ভাব্য ক্রেতাকে স্থায়ী ক্রেতায় পরিণত করতে বিক্রয়িকতা প্রয়োজন। বিক্রয়িকতা হলো বিক্রয়কর্মীর ক্রেতা আকর্ষণ করার কৌশল। এটি ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে দ্বিমুখী যোগাযোগ ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে ব্যক্তিগতভাবে ক্রেতাকে পণ্য কিনতে উৎসাহিত করা হয়। এ কৌশল সম্ভাব্য ক্রেতার কাছে পণ্য বিক্রি করতে সাহায্য করে। ফলে সম্ভাব্য ক্রেতাকে স্থায়ী ক্রেতায় পরিণত করা…
তারল্য অনুপাত কি প্রতিষ্ঠানের স্বল্পমেয়াদি দায় পরিশোধের ক্ষমতা কে তারল্য বলে। একে অনুপাতে প্রকাশ করাকে তারল্য অনুপাত বলে। এটি প্রতিষ্ঠানের সার্বিক আর্থিক সামর্থ্য নির্দেশ করে যা বিভিন্ন বিল পরিশোধের ক্ষমতাকে নির্দেশ করে। তারল্যের চারটি অনুপাত নিম্নরূপ : ১. চলতি অনুপাত = ( চলতি সম্পত্তি ÷ চলতি দায় ) ২. ত্বরিৎ অনুপাত = ( ত্বরিৎ সম্পত্তি ÷ ত্বরিৎ দায় ) ৩. মজুত আবৰ্ত্তন অনুপাত =…