কোয়ালিটি কাকে বলে? | কোয়ালিটির নীতিসমূহ | কোয়ালিটির ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয়সমূহ

চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক বলতে কী বোঝায়? অংশীদারের মধ্যে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী গড়ে ওঠা সম্পর্ক হলো চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক। এ সম্পর্কের ভিত্তিতে অর্থাৎ চুক্তিবদ্ধ হয়ে অংশীদাররা অংশীদারি ব্যবসায় গঠন করে। চুক্তি ছাড়া অংশীদারি ব্যবসায় গঠন ও পরিচালনা অসম্ভব। কারণ চুক্তি অনুযায়ী মূলধন বিনিয়োগ, পরিচালনা ও মুনাফা বণ্টন করা হয়। চুক্তিই অংশীদারের দায় ও অধিকার নিশ্চিত করে।

কোন বীমাকে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা হয়? জীবন বিমাকে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা হয়। জীবন বিমায় মূলত মানুষের মৃত্যুজনিত ঝুঁকি বিমা করা হয়। কিন্তু মানুষের জীবন অর্থ দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। এতে বিমাকৃত ব্যক্তির মৃত্যু হলে বা ব্যক্তি অক্ষম হলে কত টাকা ক্ষতি হবে তা নিরূপণ করা যায় না। ফলে বিমা কোম্পানি চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ…

বিশ্বের জনপ্রিয় বিমাটি ব্যাখ্যা কর। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিমা হলো জীবন বিমা। এ বিমায় বিমাকারী বিমা প্রিমিয়ামের বিনিময়ে বিমা গ্রহণকারী ব্যক্তিকে বা তার উত্তরাধিকারী ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট সময় পরে বা বিমাগ্রহীতার মৃত্যুতে বিমাকৃত অর্থ দেয়। এ অর্থ বিমাগ্রহীতা বা তার পরিবার বিনিয়োগ হিসেবে কাজে লাগাতে পারে। তাই জীবন বিমা সবচেয়ে জনপ্রিয়।

ব্যবসায় কাকে বলে? মুনাফা অর্জনের জন্য পরিচালিত সব বৈধ অর্থনৈতিক কাজকে (পণ্য উৎপাদন, ক্রয়-বিক্রয়, পরিবহন, গুদামজাতকরন প্রভৃতি) ব্যবসায় বলে। সাধারণভাবে মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ব্যবসায় বলে। পরিবারের সদস্যদের জন্য খাদ্য উৎপাদন করা, হাঁস-মুরগি পালন করা, সবজি চাষ করাকে ব্যবসায় বলা যায় না। কিন্তু যখন কোনো কৃষক মুনাফার আশায় ধান চাষ করে বা সবজি ফলায়…

হিসাববিজ্ঞান কি একটি পেশা হিসাবসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞ হতে হলে হিসাববিজ্ঞানের জ্ঞান অপরিহার্য। বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিবর্গ বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান লাভ করে অর্থ উপার্জন করে। হিসাববিজ্ঞানের বিষয়ে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানার্জনকে হিসাববিজ্ঞান পেশা বলে। এরূপ হিসাবসংক্রান্ত বিশেষ জ্ঞানের অধিকারীকে হিসাববিজ্ঞানী পেশা বলে। এরূপ হিসাবসংক্রান্ত বিশেষ জ্ঞানের অধিকারীকে হিসাববিজ্ঞানী বলে। যা বর্তমানে একটি পেশা হিসাবে স্বীকৃত। অতএব, স্পষ্টভাবে বলা যায় যে হিসাববিজ্ঞান একটি পেশা। হিসাববিজ্ঞানকে পেশা হিসাবে নিতে…

ব্যবসায়ের উৎপত্তির মূলে কি ছিল? ব্যবসায়ের উৎপত্তির মূলে ছিল মানুষের অভাববোধ। দিনে দিনে মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাবার সাথে সাথে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের আওতাও বাড়তে থাকে। ফলে শুধু হয় পশু শিকার, খাদ্যশস্য উৎপাদন ও পণ্য বিনিময়ের মতো কর্মকাণ্ড। কিন্তু পণ্য বা দ্রব্য বিনিময় করেও প্রয়োজন মেটানো যায় নি। ফলে দ্রব্য বিনিময়ের স্থলে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে স্বর্ণ-রৌপ্যের মুদ্রা…