অলিগোস্যাকারাইড কাকে বলে?
অলিগোস্যাকারাইড কাকে বলে?
যে সমস্ত পলিস্যাকারাইডকে আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে নির্দিষ্ট সংখ্যক (২ থেকে ৯ টি) মনোস্যাকারাইড পাওয়া যায় সেই সকল পলিস্যাকারাইডকে অলিগোস্যাকারাইড বলে।
যেমনঃ ডাইস্যাকারাইড, ট্রাইস্যাকারাইড ইত্যাদি।
যে সমস্ত পলিস্যাকারাইডকে আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে নির্দিষ্ট সংখ্যক (২ থেকে ৯ টি) মনোস্যাকারাইড পাওয়া যায় সেই সকল পলিস্যাকারাইডকে অলিগোস্যাকারাইড বলে।
যেমনঃ ডাইস্যাকারাইড, ট্রাইস্যাকারাইড ইত্যাদি।
যেসব অক্সাইডে একই মৌলের দুটি ভিন্ন জারণ অবস্থার মিশ্রণ বা যৌগ রুপে থাকে তাদেরকে মিশ্র বা যৌগিক অক্সাইড বলে। যেমনঃ ফেরোসোফেরিক অক্সাইড (Fe₃O₄) হচ্ছে ফেরাস অক্সাইড (FeO) ও ফেরিক অক্সাইড (Fe₂O₃) এর মিশ্রণ। যৌগ দুটিতে আয়রনের জারণ অবস্থা +2 ও +3। ট্রাই প্লাম্বিক টেট্রা অক্সাইড (Pb₃O₄) হচ্ছে (2PbO) ও (PbO₂) এর মিশ্রণ। যৌগ দুটিতে লেডের জারণ অবস্থা…
ব্যাপন ও অনুব্যাপনের তুলনা ব্যাপন ও অনুব্যাপনের তুলনা সাদৃশ্যঃ ১) ব্যাপন ও অনুব্যাপনের উভয় প্রক্রিয়াই প্রবহমান পদার্থ অর্থাৎ তরল ও গ্যাসের অণুসমূহের স্থানান্তর প্রক্রিয়া। ২) উভয় প্রক্রিয়াতেই অণুসমূহের স্থানান্তর ঘটে উচ্চ চাপ অঞ্চল বা উচ্চ ঘনত্ব অথবা উচ্চ ঘনমাত্রার অংশ থেকে নিম্ন চাপ অঞ্চল বা নিম্ন ঘনত্ব/ঘনমাত্রার অংশে। ৩) ব্যাপন ও অনুব্যাপন উভয় প্রক্রিয়ায় পরিশেষে…
কণার গতিতত্ত্ব (Kinetic Theory of Particles) কণার গতিতত্ত্ব কাকে বলে? সকল পদার্থই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই কলাগুলো একে অপরকে আকর্ষণ করে যাকে আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি বলা হয়। আবার কণাগুলোর গতিশক্তিও রয়েছে। আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি এবং কণাগুলোর গতিশক্তি দিয়ে পদার্থের কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থা ব্যাখ্যা করার তত্ত্বকেই কণার গতিতত্ত্ব বলা হয়। কণার…
ফারমেন্টেশন কি? স্টার্চ ( চাল, গম, আলু ও ভুট্টা) থেকে যে প্রক্রিয়ায় অ্যাকোহল প্রস্তুত করা হয় তাকে ফারমেন্টেশন বলে।
রাদারফোর্ড পরমাণু মডেলের স্বীকার্যঃ 1911 খ্রিস্টাব্দে আলফা কণা (হিলিয়াম নিউক্লিয়াস) বিচ্ছুরণ পরীক্ষার সিদ্ধান্তের উপর ভিত্তি করে রাদারফোর্ড পরমাণুর গঠন সম্পর্কে একটি মডেল প্রদান করেন। তা নিম্নরূপ- পরমাণুর কেন্দ্রস্থল একটি ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট ভারী বস্তু বিদ্যমান। এই ভারী বস্তুকে পরমাণুর কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস বলা হয়। পরমাণুর মোট আয়তনের তুলনায় নিউক্লিয়াসের আয়তন অতি নগণ্য। নিউক্লিয়াসে পরমাণুর সমস্ত ধনাত্মক…
পরিবেশে আর্সেনিকের কোনো জৈব বিভাজন সংঘটিত হয় না বলে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই এটি চক্রায়িত হয়। খাদ্য শৃঙ্খলের মাধ্যমে উদ্ভিদ ও পানীয় জল থেকে প্রাণীজগতে আর্সেনিকের সংক্রমণ ঘটে। সংক্রমিত আর্সেনিক জৈব প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত থেকে পরিবেশে ফিরে আসে। এ প্রক্রিয়ায় অজীব পরিবেশে আর্সেনিকর ঘনমাত্রা ক্রমশ বৃদ্ধি পায়। অজীব পরিবেশ থেকে জীবদেহে অধিকমাত্রায় আর্সেনিকের প্রবেশ ঘটাতে…