হোমরুল কথার অর্থ কি?
হোমরুল কথার অর্থ কি?
হোমরুল কথার অর্থ হলো স্বায়ত্তশাসন।
হোমরুল এর আসল অর্থ পঞ্চায়েত, পৌরসভা, জেলাবোর্ড, প্রাদেশিক শাসন পরিষদ ও কেন্দ্রীয় আইন পরিষদ সকল ক্ষেত্রেই ভারতবাসীর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা।
হোমরুল কথার অর্থ হলো স্বায়ত্তশাসন।
হোমরুল এর আসল অর্থ পঞ্চায়েত, পৌরসভা, জেলাবোর্ড, প্রাদেশিক শাসন পরিষদ ও কেন্দ্রীয় আইন পরিষদ সকল ক্ষেত্রেই ভারতবাসীর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা।
উপসর্গ কাকে বলে? বাংলা ভাষায় এমন কতগুলো অব্যয়সূচক শব্দাংশ রয়েছ, যা স্বাধীন পদ হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হতে পারে না। এগুলো শব্দের আগে বসে অর্থের পরিবর্তন করে। যেসব অব্যয়সূচক শব্দাংশ শব্দের আগে যুক্ত হয়ে শব্দের অর্থের পরিবর্তন ঘটায় সেগুলোকে উপসর্গ বলে। যেমনঃ প্র+বাদ= প্রবাদ, অপ+কার=অপকার, অধি+কার=অধিকার, আ+কার=আকার ইত্যাদি। এখানে, বাদ-এর সঙ্গে ‘প্র’ যোগ হয়ে প্রবাদ হয়েছে।…
রূপক কর্মধারয় সমাস কাকে বলে? উপমান ও উপমেয়ের মধ্যে অভিন্নতা কল্পনা করা হলে রূপক কর্মধারয় সমাস হয়। এ সমাসে উপমেয় পদ পূর্বে বসে এবং উপমান পদ পরে বসে এবং সমস্যমান পদে ‘রূপ’ অথবা ‘ই’ যোগ করে ব্যাসবাক্য গঠন করা হয়। যেমন – ক্রোধ রূপ অনল = ক্রোধানল, বিষাদ রূপ সিন্ধু = বিষাদসিন্ধু, মন রূপ মাঝি…
পদ্মা সেতু অনুচ্ছেদ পদ্মা সেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর ওপর একটি বহুমুখী নির্মাণাধীন সেতু । এ দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ১৮.৫০ কিলোমিটার । বিদেশিদের সাহায্য ছাড়াই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ পদ্মা সেতু । সেতু নির্মাণ করা শুরু হয়েছে ৭ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে । সেতুরপূর্ব পারে মুন্সিগঞ্জের লৌহজং…
দ্বন্দ্ব সমাস কাকে বলে? যে সমাসে প্রত্যেকটি সমস্যমান পদের অর্থের প্রাধান্য থাকে, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন – তাল ও তমাল = তাল-তমাল, দোয়াত ও কলম = দোয়াত-কলম। এখানে, তাল ও তমাল এবং দোয়াত ও কলম প্রতিটি পদেরই অর্থের প্রাধান্য সমস্ত পদে রক্ষিত হয়েছে।
প্রত্যয় কাকে বলে? তদ্ধিত প্রত্যয় ও কৃৎপ্রত্যয় প্রত্যয় শব্দ গঠনের উদ্দেশ্যে নাম প্রকৃতির এবং ক্রিয়া প্রকৃতির পরে যে শব্দাংশ যুক্ত হয় তাকে প্রত্যয় বলে। বাংলা শব্দ গঠনে দুই প্রকার প্রত্যয় পাওয়া যায়। যথা – ১. তদ্ধিত প্রত্যয় ২. কৃৎ প্রত্যয় ১. তদ্ধিত প্রত্যয়ঃ শব্দমূল বা নাম প্রকৃতির সঙ্গে যে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয়,…
জটিল বাক্য কাকে বলে? যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্যের এক বা একাধিক আশ্রিত বাক্য পরস্পর সাপেক্ষ ভাবে ব্যবহৃত হয়, তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। যথা- যে পরিশ্রম করে (আশ্রিত বাক্য), সে – ই সুখ লাভ করে (প্রধান খণ্ডবাক্য)। সে যে অপরাধ করেছে (আশ্রিত বাক্য), তা মুখ দেখেই বুঝেছি (প্রধান খণ্ডবাক্য)। সুতরাং প্রতিটি জটিল বাক্যের…