উষ্ণ মন্ডলের উষ্ণ ও হালকা জলরাশি জলের উপরিভাগ দিয়ে পৃষ্ঠ প্রবাহ রূপে মেরু অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয়। এরূপ স্রোতকে উষ্ণ স্রোত বলে।
নিরক্ষীয় অঞ্চলে তাপমাত্রা বেশি হওয়ায় জলরাশি হালকা হয় ও হালকা জলরাশি সমুদ্রের উপরিভাগ দিয়ে পৃষ্ঠ প্রবাহ রূপে শীতল মেরু অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয়। এরূপ স্রোতকে উষ্ণ স্রোত বলে।
ভূমি কম্প কাকে বলে? কখনো কখনো ভূ-পৃষ্ঠের কতক অংশ হঠাৎ কোনো কারণে কেঁপে উঠে। এ কম্পন অত্যন্ত মৃদু থেকে প্রচণ্ড হয়ে থাকে, যা মাত্র কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয়। ভূ-পৃষ্ঠের এরূপ আকস্মিক ও ক্ষণস্থায়ী কম্পনকে ভূমিকম্প বলে। ভূমিকম্প কী? ভূমিকম্প হচ্ছে ভূমির কম্পন। ভূ অভ্যন্তরে যখন একটি শিলা অন্য একটি শিলার উপরে উঠে আসে তখন ভূমি…
প্রসাব ক্লিয়ার করার উপায় বিভিন্ন কারণে প্রসাব এর রঙ ও গন্ধ নষ্ট হতে পারে। সম্পূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে প্রসাব ক্লিয়ার করার সঠিক উপায়গুলো আলোচনা করা হবে। ক্লিয়ার প্রসাব কি? চিকিৎসার পরিভাষায়, ক্লিয়ার প্রসাব বলতে সাধারণত এমন প্রসাবকে বুঝায় যার মধ্যে কোন মেঘলাভাব বা গন্ধ থাকে না। যদি দেখা যায়, প্রসাবে হলুদ ভাব নেই তাহলে বুঝতে হবে…
বায়ুমণ্ডল কাকে বলে? পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে ভূ-পৃষ্ট থেকে ১০০০ কিমি উপর পর্যন্ত বিস্তৃত যে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ পৃথিবীকে ঢেকে রেখেছে তাকে বায়ুমন্ডল বলে। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ক্রমশ ওপরের দিকে যে গ্যাসীয় আবরণ পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে তাকেই বলে বায়ুমণ্ডল। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল বলতে পৃথিবীর চারপাশে ঘিরে থাকা বিভিন্ন গ্যাস মিশ্রিত স্তরকে বোঝায়, যা পৃথিবী তার মাধ্যাকর্ষণ…
মঙ্গল গ্রহ লাল কেন? সৌরজগতের চতুর্থ গ্রহ মঙ্গল, ইংরেজিতে যাকে ‘Mars’ বলা হয়। পৃথিবী থেকে অর্ধেকের কিছুটা বড় এই মঙ্গল; মানে পৃথিবীকে যদি ‘২’ ধরেন, তো মঙ্গলকে ধরা যায় ১.২। মূলত মঙ্গলের পৃষ্ঠ লালচে বর্ণের হওয়ার কারণেই একে অনেকসময় ‘লাল গ্রহ‘ নামে ডাকা হয়। লালচে হওয়ার কারণ, এর মাটি দেখতে কিছুটা জং ধরা লোহার মত।…
আধুনিক শ্রেণিকরণ পদ্ধতিতে অ্যামিবাকে রাজ্য-২ : প্রোটিস্টা এর অধীনে এবং মাশরুমকে রাজ্য-৩ : ফানজাই বা ছত্রাক এর অধীনে রাখা হয়েছে। আধুনিক শ্রেণিকরণ পদ্ধতিতে অ্যামিবাকে রাজ্য – ২ : প্রোটিস্টা এর অধীনে রাখার করণঃ এর অধীনে ঐ সকল জীবকে বিন্যস্ত করা হয়, যাদের কোষ সুগঠিত নিউক্লিয়াসযুক্ত। এরা এককোষী, একক বা দলবদ্ধভাবে থাকতে পারে। ক্রোমাটিন বস্তুতে DNA,…
পেট্রোলিয়াম কি? পেট্রোলিয়াম হলো অশুদ্ধ খনিজ তেল। প্রাণীজ তেল ও চর্বি দীর্ঘদিন মাটির তলায় চাপা পড়ে থেকে উচ্চ চাপ ও তাপের প্রভাবে নানারূপ রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে এর সৃষ্টি হয়। এটি গাঢ় সবুজাভ বাদামী বর্ণের উচ্চ সান্দ্রতা বিশিষ্ট তরল। এতে বিভিন্ন হাইড্রোকার্বন এবং কিছু পরিমাণে অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ও সালফার যুক্ত জৈব যৌগ, যেমন পেট্রোল, কেরোসিন, ডিজেল…
