অণ্ড-জরায়ুজ প্রাণী কাকে বলে?
অণ্ড-জরায়ুজ প্রাণী কাকে বলে?
যে সকল প্রাণী ডিম দেয় কিন্তু নিষিক্ত হওয়ার পর ঐ ডিম মাতৃগর্ভেই পরিস্ফুটিত হয়, তাদেরকে অণ্ড-জরায়ুজ প্রাণী বলে।
যেমনঃ হাঙ্গর, কিছু উভচর।
যে সকল প্রাণী ডিম দেয় কিন্তু নিষিক্ত হওয়ার পর ঐ ডিম মাতৃগর্ভেই পরিস্ফুটিত হয়, তাদেরকে অণ্ড-জরায়ুজ প্রাণী বলে।
যেমনঃ হাঙ্গর, কিছু উভচর।
রক্তকণিকা কি রক্তরসে ভাসমান অবস্থায় যে কোষগুলো বিদ্যমান থাকে, তাদেরকে রক্ত কণিকা বলে। রক্তে তিন ধরনের কণিকা থাকে, যথা – লোহিত রক্ত কণিকা (Erythrocyte), শ্বেত রক্ত কণিকা (Leucocyte) এবং অণুচক্রিকা (Thrombocyte)। (i) লোহিত রক্ত কণিকা (R.B.C) কি লোহিত রক্ত কণিকা দ্বিঅবতল এবং চাকতির মত। স্তন্যপায়ীর রক্তের লোহিত কণিকা দ্বিঅবতল গোলাকার এবং নিউক্লিয়াসবিহীন। উটের লোহিত কণিকা…
শুক্রানু কি শুক্রাশয় থেকে সৃষ্ট হ্যাপ্লয়েড ক্রোমোজোম বিশিষ্ট পুরুষজনন কোষকে শুক্রাণু বলে। শুক্রাণু আকার আকৃতিতে বিভিন্ন প্রাণীতে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। শুক্রাণু সাধারণত ফ্লাজেলাযুক্ত ও চলনক্ষম হয়ে থাকে। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে ফ্লাজেলাবিহীন শুক্রাণু দেখা যায়। সাধারণত একটি শুক্রাণুর মৌলিক গঠন কাঠামো প্রায় একই রকম। একটি শুক্রাণুর দেহ অবিচ্ছিন্ন প্লাজমাপর্দা দ্বারা আবৃত থাকে। মেরুদণ্ডী প্রাণীদের শুক্রাণু প্লাজমাপর্দা দ্বারা…
জীববৈচিত্র্য কি এবং কাকে বলে পৃথিবীর জলে, স্থলে ও বায়ুমণ্ডলে বসবাসকারী বৈচিত্র্যময় জীবকূলকে জীববৈচিত্র্য বলে। অন্যভাবে বলা যায় – জলে, স্থলে ও অন্তরীক্ষে বসবাসরত সকল প্রকার জীবদের মধ্যে জিনগত, বাসস্থানগত, প্রজাতি ও প্রকরণগত ভিন্নতাকে জীববৈচিত্র্য বলে। জীববৈচিত্র্য তৈরির বিভিন্ন কারণ নিম্নে উল্লেখ করা হল। জীবকুল ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে অভিযোজিত হওয়ার জন্য এদের মধ্যে অবস্থানগত ও আচরণগত তারতম্যের সৃষ্টি হয়…
শারীরবিদ্যা কি এবং কাকে বলে দুটি গ্রীক শব্দ Physis = প্রকৃতি এবং logos = জ্ঞান, এর সমন্বয়ে ‘Physiology’ শব্দটির উৎপত্তি ঘটেছে। ১৫৫২ সালে ফরাসি চিকিৎসাবিদ Jean Fernal ল্যাটিন শব্দ “Physiologia”. অবতারণা করেন। “Physiologia” থেকে ইংরেজি Physiology শব্দের সৃষ্টি। ইংরেজ চিকিৎসক William Harvey-এর মানব দেহে রক্ত সঞ্চালন সম্পর্কে পাণ্ডিত্যপূর্ণ গবেষণালব্ধ ফলাফল প্রকাশের পর থেকে Physiology বা শারীরবিদ্যার আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। শারীরবিদ্যা জীবদেহের…
মাইটোকন্ড্রিয়া কি এবং কাকে বলে দেহের যাবতীয় কার্যাবলি সম্পাদনের প্রয়োজনীয় শক্তির উৎস সাইটোপ্লাজমীয় অতি সূক্ষ্ম পর্দা আবদ্ধ অঙ্গাণুকে মাইটোকন্ড্রিয়া বলে। আবিষ্কার (Discovery) : ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে বেঙা সর্বপ্রথম এ কোষীয় অঙ্গাণুগুলিকে মাইটোকন্ড্রিয়া নামকরণ করেন। যদিও অ্যানাটমি ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে সর্বপ্রথম কোষের মধ্যে এগুলি পর্যবেক্ষণ করেন। অবস্থান (Location) : কোষের আয়তনের প্রায় ২০% মাইটোকন্ড্রিয়া। এগুলি সাইটোপ্লাজমে সর্বত্র ছড়িয়ে থাকে। ব্যাকটেরিয়া ও নীলাভ সবুজ…
অণ্ডজ প্রাণী কাকে বলে? যে সকল প্রাণী নিষিক্ত বা অনিষিক্ত ডিম পাড়ে এবং এ ডিম মাতৃদেহের বাইরে পরিস্ফিুটিত হয়ে শিশু প্রাণীতে পরিণত হয়, তাদেরকে অণ্ডজ প্রাণী বলে। যেমনঃ মাছ, পাখি, সাপ ইত্যাদি।