বিক্রিয়ার হার বলতে কি বুঝ?
বিক্রিয়ার হার বলতে কি বুঝ?
প্রতি একক সময়ে কোন বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী বিক্রিয়কের ঘনমাত্রা হ্রাস অথবা উৎপাদের ঘনমাত্রা বৃদ্ধির পরিমাণকে ঐ বিক্রিয়ার বিক্রিয়া হার বলে।
প্রতি একক সময়ে কোন বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী বিক্রিয়কের ঘনমাত্রা হ্রাস অথবা উৎপাদের ঘনমাত্রা বৃদ্ধির পরিমাণকে ঐ বিক্রিয়ার বিক্রিয়া হার বলে।
রাসায়নিক সমীকরণের সমতা কি? যে প্রক্রিয়ায় বাম পাশের বিভিন্ন মৌলের পরমাণুর সংখ্যা এবং ডান পাশের ঐ একই মৌলের পরমাণু সংখ্যা সমান করা হয়, সেই প্রক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণের সমতা বলা হয়।
অণু কাকে বলে? দুই বা দুইয়ের অধিক সংখ্যক পরমাণু পরস্পরের সাথে রাসায়নিক বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত থাকলে তাকে অণু বলে। মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা ঐ পদার্থের ধর্মাবলী অক্ষুন্ন রেখে স্বাধীনভাবে অবস্থান করতে পারে তাকে অণু বলে। যেমন : হাইড্রোক্লোরিক এসিডে একটি H পরমাণুর সাথে একটি Cl পরমাণু যুক্ত হয়ে HCl অণু গঠিত হয়। আবার, পানিতে দুটি H পরমাণুর…
ধাতব বন্ধন (Metallic Bonds) একটি ধাতু অপর একটি অধাতুর মধ্যে আয়নিক বন্ধন এবং দুটি অধাতব পরমাণুর মধ্যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়। কিন্তু দুটি ধাতব পরমাণু কাছাকাছি এলে তাদের মধ্যে যে বন্ধন গঠিত হয় সেটাকে ধাতব বন্ধন বলে। অর্থাৎ এক খণ্ড ধাতুর মধ্যে পরমাণুসমূহ যে আকর্ষণের মাধ্যমে যুক্ত থাকে তাকেই ধাতব বন্ধন বলে। চিত্রঃ ধাতব বন্ধন ধাতব বন্ধন কীভাবে…
সেলুলোজ কাকে বলে? সেলুলোজ হলো β-D গ্লুকোজের পলিমার। β-D গ্লুকোজের একটি অণুর এক নম্বর কার্বন(C1) এর সাথে অপর একটি β-D গ্লুকোজ অণুর চার নম্বর কার্বন(C4) β- গ্লাইকোসাইড বন্ধনের মাধ্যমে সেলুলোজ গঠিত হয়। রাসায়নিক ভাবে সেলুলোজ হলো গ্লাইকোসাইড বন্ধন দ্বারা গঠিত গ্লুকোজের সরল রৈখিক পলিমার। এতে 3000 থেকে 25000 একক β-D গ্লুকোজ অণু বিদ্যমান থাকে।
বায়োমেডিকেল বর্জ্য কয় প্রকার ও কী কী? বায়োমেডিকেল বর্জ্যকে কয়েকটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। যেমন – শ্রেণি-১ঃ মানবদেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। শ্রেণি-২ঃ প্রাণজাত বর্জ্য যেমন প্রাণীর যেমন প্রাণীর মৃতদেহ, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, রক্ত ইত্যাদি। শ্রেণি-৩ঃ মাইক্রোবায়োলজি ও বায়োটেকনোলজি ল্যাবরেটরিজাত বর্জ্য। শ্রেণি-৪ঃ তীক্ষ্ম, ধারাল বর্জ্য যেমন – সূচ, সিরিঞ্জ, ছুরি, ব্লেড, কাচ ইত্যাদি। শ্রেণি-৫ঃ পরিত্যাক্ত ওষুধ। শ্রেণি-৬ঃ রক্ত মাখা কঠিন বর্জ্য যেমন – গজ, তুলো, প্লাস্টারের…
সেন্ট্রিফিউজ যন্ত্র কিভাবে কাজ করে? সেন্ট্রিফিউজ যন্ত্রে কতগুলো স্থির ছিদ্র থাকে। পরীক্ষাণীয় বস্তু সেন্ট্রিফিউজ যন্ত্রের একদিকের ছিদ্রে ও সম পরিমাণের পানি বিপরীত দিকের ছিদ্রে নিয়ে যন্ত্রটিকে চালু করা হয়। এ সময় যন্ত্রের ঘূর্ণন হার নির্দিষ্ট করা হয়। সেন্ট্রিফিউজ যন্ত্রটি অধঃক্ষেপণ মূলনীতির উপরি ভিত্তি করে কাজ করে। যেখানে কেন্দ্রামুখী বল প্রয়োগেরর মাধ্যমে অধঃক্ষেপকে তার শেষ দ্রব…