অংশীদারি চুক্তিপত্র কী?
অংশীদারি চুক্তিপত্র কী?
অংশীদারি ব্যবসায় পরিচালনাসংক্রান্ত নিয়ম-নীতি যে দলিলে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে অংশীদারি চুক্তিপত্র বলে।
অংশীদারি ব্যবসায় পরিচালনাসংক্রান্ত নিয়ম-নীতি যে দলিলে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে অংশীদারি চুক্তিপত্র বলে।
উদ্যোগ নেওয়া কি সর্বদাই লাভজনক? যেকোনো কাজের কর্মপ্রচেষ্টা্ই উদ্যোগ। তবে লাভের আশায় ঝুঁকি নিয়ে অর্থ ও শ্রম বিনিয়োগ করা হলো ব্যবসায় উদ্যোগ। উদ্যোগ যেকোনো বিষয় নিয়ে হতে পারে। এটি সাধারণত জনকল্যাণমূলক, ব্যক্তিগত বা সামাজিক হয়। এতে লাভের বিষয়টি মুখ্য নয়। এমনকি উদ্যোগ চালু রাখার জন্য নিজের আর্থিক ক্ষতিও হয়। আবার ব্যবসায় উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য মুনাফা…
ভালো বিজ্ঞাপণের বৈশিষ্ট্য একটা বিজ্ঞাপণকে তখনই ভালো বিজ্ঞাপণ বলা হয় যখন সেটা বিজ্ঞাপণের মূল উদ্দেশ্য পূরণ করতে সমর্থ হয়। তখন বিজ্ঞাপণটি তার ইপ্সিত তথ্য সঠিক ভাবে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে এবং ক্রেতারা তার ফলে সেই পণ্য বা পরিষবা ক্রয়ের ক্ষেত্রে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবে। একটা ভালো কপির ক্ষেত্রে কতগুলি প্রয়োজনশীল গুণাবলী আবশ্যক। তবে একটি কপির মধ্যে…
হিসাব সমীকরণ কি প্রতি লেনদেনের দুটি পক্ষ থাকে একটি দাতা বা ডেবিট অন্যটি গ্রহীতা বা ক্রেডিট। হিসাবশাস্ত্রবিদগণ হিসাববিজ্ঞানের গাণিতিক শুদ্ধতা প্রমাণের জন্য যে সূত্র প্রকাশ করেন তা হিসাব সমীকরণ বা মৌলিক হিসাব সমীকরণ নামে পরিচিত। A = L + P A = L + O.E এখানে A = Assets সমাপ্তি L = Outside Liabilities বহির্দায় P = Proprietorship মালিকানাস্বত্ত্ব O.E…
সেবা শিল্প কাকে বলে? মানুষের জীবনকে সহজ ও আরামদায়ক করার কাজে নিয়োজিত শিল্প হল সেবা শিল্প।গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ, টেলিফোন, পর্যটন, হাসপাতাল প্রভৃতি এ শিল্পের অন্তর্গত। যন্ত্রপাতি বা স্থায়ী সম্পদ ও মেধা সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে এসব সেবামূলক কাজ করা হয়। যন্ত্রপাতি কিংবা স্থায়ী সম্পদ বা মেধাসম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে সেবা শিল্পকে কুটির, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বৃহৎ এই চারভাগে…
হিসাববিজ্ঞানের শাখা বর্তমান যুগে হিসাববিজ্ঞানের চাহিদা কেবলমাত্র ব্যবসায় বাণিজ্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় বরং সামাজিক রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রেও এর চাহিদা বিস্তৃতি লাভ করেছে। তাই এরূপ বহুমুখী চাহিদা মেটানোর জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য প্রয়োজন বিশেষায়িত হিসাববিজ্ঞান। এরই ধারাবাহিকতায় চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে হিসাববিজ্ঞানের নতুন শাখার উদ্ভব হচ্ছে। হিসাববিজ্ঞানকে নিয়ে বর্তমানে প্রচলিত কয়েকটি শাখার নাম তুলে ধরা হলো : ১. আর্থিক হিসাববিজ্ঞান ২. উৎপাদন ব্যয় হিসাববিজ্ঞান ৩. ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান ৪. কর হিসাববিজ্ঞান ৫. সামাজিক হিসাববিজ্ঞান ৬. সরকারি হিসাববিজ্ঞান ৭. দায়িত্বশীলতা হিসাববিজ্ঞান আজ থেকে কয়েক দশক পূর্বেও হিসাববিজ্ঞানের শাখা-প্রশাখা এতটা বিস্তৃত ছিল না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত হওয়ার কারণে নতুন নতুন সমস্যার উদ্ভব হয়। আর এ সকল সমস্যার সমাধানকল্পে হিসাববিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার সৃষ্টি হয়।
আত্মকর্মসংস্থানের প্রয়োজনীয়তা কর্মসংস্থানকে প্রধানত তিনভাগে ভাগ করা যায়। মজুরি বা বেতনভিত্তিক চাকরি, আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায়। কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে শ্রমজীবী ও চাকরিজীবী লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। কর্মসংস্থানের চাহিদা যে হারে বৃদ্ধি পায় সে হারে কর্মসংস্থানের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় না। অন্যান্য পেশায় আয়ের সম্ভাবনা সীমিত। কিন্তু আত্মকর্মসংস্থান থেকে…