লোভনীয় পণ্য কাকে বলে?
লোভনীয় পণ্য কাকে বলে?
যে পণ্য দোকানে দেখে ক্রেতা ক্রয়ের প্রয়োজন অনুভব করে তাকে লোভনীয় পণ্য বলে। ম্যাগাজিন, খেলনা, ফুলদানি, চা, রসগোল্লা প্রভৃতি এরূপ পণ্যের উদাহরণ।
যে পণ্য দোকানে দেখে ক্রেতা ক্রয়ের প্রয়োজন অনুভব করে তাকে লোভনীয় পণ্য বলে। ম্যাগাজিন, খেলনা, ফুলদানি, চা, রসগোল্লা প্রভৃতি এরূপ পণ্যের উদাহরণ।
পণ্য বিনিময় কোন ধরনের বাধা দূর করে? পণ্য বিনিময় মালিকানাগত বাধা দূর করে।
চলতি মূলধন কাকে বলে? ব্যবসায়ের দৈনন্দিন কাজ সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় মূলধন হলো চলতি মূলধন। এ ধরনের মূলধনের মেয়াদ এক বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ মূলধনের সাহায্যে কোনো স্থায়ী সম্পত্তি অর্জন করা বা কেনা যায় না। সাধারণত ব্যবসায়িক কাজ চালু রাখার জন্য এ মূলধনের প্রয়োজন হয়। কাঁচামাল কেনা, মজুরি দেওয়া, ভাড়া ও পরিবহন খরচ প্রভৃতি চলতি…
অংশীদারি চুক্তিপত্র কাকে বলে? অংশীদারদের মধ্যকার চুক্তির বিষয়বস্তু যে দলিলে লিপিবদ্ধ করা হয়, তাকে অংশীদারি চুক্তি বলে। চুক্তি অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি। এই চুক্তি হতে পারে মৌখিক, লিখিত এবং লিখিত ও নিবন্ধিত। এর লিখিত রূপকে চুক্তিপত্র বলে। অংশীদারি চুক্তিপত্র এ ধরনের ব্যবসায় পরিচালনার ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশক হিসেবে কাজ করে। এর বিষয়বস্তু এমনভাবে ঠিক করা হয়, যাতে…
কিভাবে পণ্যের স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি হয়? পরিবহন পণ্যের স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি করে। সাধারণত অন্য একটি নির্দিষ্ট স্থানে উৎপাদিত হয়। কিন্তু ক্রেতা ভোক্তা বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। তাই পরিবহনের মাধ্যমে পণ্য ভোক্তার কাছে পৌঁছে দিতে হয়। এতে ভোক্তারা দূরবর্তী স্থানের পণ্য হাতের কাছে পেয়ে উপকৃত হয়। আর এ কাজটি সম্ভব হয় পরিবহনের মাধ্যমে। এভাবে পণ্যের উপযোগ সৃষ্টি হয়।
বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ কাকে বলে? কোনো ব্যক্তি তার বুদ্ধি, মনন ও সৃজনশীলতা ব্যবহার করে যা কিছু তৈরি করেন, তাকে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ বলে। শিল্প ও ব্যবসায় উদ্যোক্তাগণ দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা বা চেষ্টার মাধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ উদ্ভাবন করেন। ব্যবসায়ে প্রয়োগ উপযোগী আবিষ্কার, শিল্পকর্ম, নকশা, প্রতীক, নাম প্রভৃতি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের অন্তর্ভূক্ত। বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ কয় প্রকার ও কি কি? বুদ্ধিবৃত্তিক…
প্রকল্প নির্বাচনে জনসংখ্যার প্রভাব ব্যাখ্যা কর। একটি ব্যবসায়ের গ্রহণযোগ্যতা ও লাভজনকতা অনেকাংশে নির্ভর করে ঐ দেশের জনসংখ্যার ওপর। জনসংখ্যার ঘনত্ব, বয়সভিত্তিক শ্রেণিবিভাগ প্রভৃতি কেন্দ্র করে মানুষের চাহিদা বিভিন্ন ধরনের হয়। যে পণ্যের চাহিদা বেশি সেই পণ্য উৎপাদন করা ব্যবসায়ের জন্য লাভজনক। তাই জনগণের চাহিদা নিরূপণের মাধ্যমে প্রকল্প নির্ধারণ করতে হয়।